১.📿সুবাহানআল্লাহ
২.📿আলহামদুলিল্লাহ
৩.📿লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাঃ
৪.📿আল্লাহু আকবর
৫.📿আল্লাহুমা সল্লি ওয়া সাল্লিম আলা নাবিয়্যিনা মুহাম্মাদ
৬.📿আস্তাগফিরুল্লাহ
৭. 📿সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি সুবহানাল্লাহিল আযীম
৮. 📿লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ
৯. 📿আল্লাহুমাগফিরলি
১০.📿আল্লাহুম্মা আজিরনি মিনান্নার
১১.📿ইয়া হাইয়ু ইয়া কাইয়ুম বিরাহমাতিকা আসতাগিস
১২. 📿ইয়া জাল জালালি ওয়াল ইকরাম
১৩.📿জাযাল্লাহু আন্না মুহাম্মাদান মা হুয়া আহলুহু
১৪. 📿আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকাল আফিয়া
১৫. 📿আস্তাগফিরুল্লাহ ইন্নাল্লাহা গাফুরুর রাহিম
১৬.📿লা ইলাহা ইল্লা আনতা সুবহানাকা ইন্নি কুনতু মিনাজ জোয়ালিমিন
১৭.📿 ইয়া হালালাল মুশকিলাত
১৮.📿আলহামদুলিল্লাহ আলা কুল্লি হাল
১৯.📿ইয়া আরহামার রাহিমীন
২০.📿ইয়্যা কানাহ'বুদু ওয়া ইয়্যা কানাসতাঈন
২১.📿 আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকা হুসনাল খ তিমাহ
২২.📿 আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকা হুব্বাক
২৩.📿আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকাল জান্নাতা ওয়া আ'উযু বিকা মিনান্নার
২৪.📿আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকাল হুদা ওয়াস সাদাত আস সাবুর
২৫.📿লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারিকালাহু আহাদান ছমাদান লাম ইয়ালিদ ওয়ালাম ইউলাদ ওয়ালাম ইয়া কুল্লাহু কুফুওয়ান আহাদ
২৬.📿লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারিকালাহু লাহুল মুলকু ওয়া লাহুল হামদু ওয়া হুয়া আলা কুল্লি শাইয়িন কাদির
২৭.📿ওয়াল্লাজিনা ইয়াকুলুনা রাব্বানা হাবলানা মিন আযওয়াজিনা ওয়া জুররিয়্যাতিনা কুররাতা আই নিউ ওয়াজ আলনা লিল মুত্তাকীনা ইমামা
২৮.📿ইয়া ওয়াদুদু
২৯.📿 রাব্বি হাবলি মিনাস সলিহিন
৩০.📿ইন্নামা আশকু বাছহি অ হুজনি ইলাল্লাহ
৩১.📿ইন্নাল্লাহা মাআ সবেরীন
৩২.📿হাসবুনাল্লাহু ওয়ানি'মাল ওয়াকিল
৩৩. 📿ইয়া রাব্বিগ ফিরলি
৩৪. 📿সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম
৩৫.📿আস্তাগফিরুল্লাহ হাল্লাজি লা ইলাহা ইল্লা হুয়াল হাইয়ুল কাইয়ুম ওয়া আতুবু ইলাইহি লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহিল আলিউল আজিম

#আলহামদুলিল্লাহ

"যদি তোমরা শুকরিয়া আদায় করো তবে অবশ্যই আমি তোমাদের নিয়ামত বাড়িয়ে দিব।"🖤🌸

[সূরা ইব্রাহীম:৯৭]

আলহামদুলিল্লাহ

সূরা ফালাক ও নাস জীবনে বহুবার পড়া হলেও এই বিষয়টা আগে এইভাবে হয়তো খেয়াল করেননি। লেখাটি পড়লে অনুধাবন করবেন কেন দিনে এতবার এগুলো আমল করতে বলা হয়েছে, সুবহানাল্লাহ চমৎকৃত হওয়ার মতো বিষয়।
.
মূল প্রসঙ্গে যাবার আগে এই দুই সূরার উপর সামান্য আলোকপাত করে নেই। নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম একবার জাদুতে আক্রান্ত হয়েছিলেন। এক ইহুদি তাঁর উপর জাদু করেছিল। এর প্রভাবে তিনি ভীষণ অসুস্থ হয় পড়েন। পরে আল্লাহ এই দুই সূরা অবতীর্ণ করেন এবং তাকে জাদুর ব্যাপারে জানিয়ে দেন। তিনি এই দুই সূরার মাধ্যমে চিকিৎসাসেবা গ্রহণ করেন এবং সুস্থ হয়ে উঠেন। তো এই দুই সূরার মূল প্রতিপাদ্য হলো অন্যদের অনিষ্ট থেকে নিজেকে সুরক্ষা করা।
.
এই অনিষ্টগুলো দুই রকমের। একটা হলো বহিরাগত অনিষ্ট। যেমন, চোর-ডাকাতের কবলে পড়া। সাপ-বিচ্ছুর কামড় খাওয়া। অন্য কেউ জাদু-টোনা করা। কারো হিংসা-বিদ্বেষের শিকার হওয়া ইত্যাদি। অন্যটা হলো ভেতরগত। যেমন, নফস ও শয়তানের মনের ভেতর জাগিয়ে দেওয়া নানান রকম কুমন্ত্রণা।
.
বহিরাগত ও ভেতরগত এই দুই অনিষ্টের মধ্যে ক্ষতির দিক থেকে মারাত্মক হলো দ্বিতীয়টা। কারণ নানান রকম নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করার দ্বারা বহিরাগত অনিষ্ট সহজেই ঠেকানো যায়। কিন্তু যে অনিষ্ট সবসময়ই সাথে সাথে থাকে তার থেকে বাঁচা বড় দায়। কারণ মানুষ যেখানেই যায়, তার সাথে সেও যায়। মানুষের রক্ত-মাংসের সাথে শয়তান মিশে থাকে। হাদীসে এসেছে, শয়তান মানুষের রক্তের শিরা-উপশিরায় চলাচল করতে পারে। আর নফস তো মনের ভেতর সর্বদা শক্ত আসন গেড়ে বসে থাকে। ফলে এদের প্রতিহত করাটা বেশি কঠিন।
.
সূরা ফালাক ও নাস উভয় সূরার মধ্যে আল্লাহর কাছে বিভিন্ন অনিষ্ট থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করা হয়েছে। খেয়াল করলে দেখবেন, সূরা ফালাকে উল্লেখিত অনিষ্টগুলো সব বহিরাগত। এর মধ্যে আছে-
ক. শাররি গাসিকিন বা রাতের অনিষ্ট।
খ. শাররিন নাফফাসাতি ফিল উকাদ বা গ্রন্থিতে ফুঁ-দানকারিণীর অনিষ্ট।
গ. শাররি হাসিদিন বা হিংসুকের অনিষ্ট।
.
এগুলো সব বহিরাগত হবার কারণে তুলনামূলক দুর্বল। তাই আশ্রয়দাতা আল্লাহর কথা একবার উল্লেখ হয়েছে-
আউযু বিরব্বিল ফালাক- আমি প্রভাতের রবের কাছে আশ্রয় চাচ্ছি।
.
পক্ষান্তরে সূরা নাসের অনিষ্টগুলো ভেতরগত। এটি হলো 'শাররিল ওয়াসওয়াস' বা মানুষ ও শয়তান জিনদের অন্তরে জাগ্রত করা ওয়াসওয়া বা কুমন্ত্রণা, যা তুলনামূলক বেশি শক্তিশালী ও অধিক ক্ষতিকর। ফলে এর থেকে বাঁচার জন্য আশ্রয়দাতা আল্লাহর কথা তিনবার উল্লেখ করা হয়েছে-
ক. আউযু বি রব্বিন নাস- আমি মানুষের রবের কাছে আশ্রয় চাচ্ছি
খ. মালিকিন নাস- মানুষের মালিকের কাছে আশ্রয় চাচ্ছি।
গ. ইলাহিন নাস- মানুুষের মাবুদের কাছে আশ্রয় চাচ্ছি।
.
এটা তো খুব সহজেই অনুমেয় যে, যেখানে আল্লাহর কথা তিনবার উল্লেখিত হয়েছে সেটা অবশ্যই একবার উল্লেখিত হবার তুলনায় অধিক শক্তিশালী হবে। বিষয়ের সাথে কত সুন্দর সামঞ্জস্যতা! সুবাহানাল্লাহ❤️
.
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি সকাল-বিকাল সুরা ইখলাস, সুরা ফালাক্ব এবং সুরা নাস ৩বার পড়বে; এগুলোই তার সবকিছুর (নিরাপত্তার) জন্য যথেষ্ট হবে।

সাধারণত ছেলেরা সে-ক্সু-য়ালি এডাল্ট হয় ১৫/১৭ এর মধ্যেই বা তার আগেই।
মেয়েরা ১৫ এর আগেই।

সেখানে আমরা মেয়েদের বিয়ের বয়স নির্ধারণ করেছি ১৮ বছর ও ছেলেদের ২১ বছর। কিন্তু সিস্টেম করে দিয়েছি আবার অন্য রকম। ছেলেদের চাকরির বয়স সীমা ৩২ বছর। গ্রাজুয়েশান শেষ করতে করতে বয়স হয়ে যায় ২৬/২৭ বছর।

গড় আয়ু যদি ৬৫ হয়- তাহলে ৩২ বছর বয়স পযর্ন্ত সে অন্যের টাকায় চলবে। এর পর স্বাবলম্বী হয়ে মানে জব পেয়ে বিয়ে করবে ৩২ এর পর।

যে ছেলেটা সে-ক্সু-য়ালি এডাল্ট হইলো ১৭ তে। সে বিয়ে করলো আরো ১৫ বছর পর।
এই ১৫ বছর সে কি করবে?

পাড়ায় যাবে না? প্রেমিকাকে নিয়ে লিটনের ফ্লাটে যাবে না? পার্কের চিপায় প্রেমিকার শরীরে হাত দিবে না?
দাঁতে দাঁত চেপে নিজেকে পাথর বানিয়ে রাখবে?
কতটুকু পসিবল? লজিক্যালি কতটুকু পসিবল? বোথ ফর বয়েজ অ্যান্ড গার্লস?

এই দেশে মদ বিক্রি নিষিদ্ধ না। কিন্তু মদ সহ ধরা পড়লে পুলিশ কে চা পানি খাওয়াইতে হয়!
একটা ছেলে ১৭ বছর অপেক্ষা করবে ১৭ বছরের আগের ক্ষুধা মিটানোর জন্য। যেহেতু আমরা জীব পাথর না। আমাদের ফিজিক্যাল চাহিদা আছে। তাই বলে ১৭ বছর অপেক্ষা করবে একটা ছেলে/মেয়ে ?

আপনি বা কেউ কি বিলিভ করেন যে কেউ অপেক্ষা করে?
অপেক্ষা করে না দেখেই এই দেশে রেস্টুরেন্টে প্রাইভেট জোন লাগে। মিরপুর মাজার রোডে ছোট ছোট খুপরি ঘর ওয়ালা রেস্টুরেন্ট লাগে। পার্কে ছাতা ওয়ালা প্রাইভেসি লাগে। সবই এই সমাজ জানে। একসেপ্ট করে। এক্সেপ্ট না করলে এসব বন্ধ হয়ে যেত। এসবই আমরা মেনে নিচ্ছি। শুধু ছেলে স্টাব্লিশড না হওয়া পযর্ন্ত বিয়ে মেনে নিতে পারতেছি না।

আপনি যদি এই দেশের সুপার সাকসেসফুল কোন বিজনেস ম্যান এর জিবনী পড়েন, দেখবেন তারা সাকসেসফুল হয়েছে অনেক পরে। অন্তত ৪০/৪৫/৫০ বছর বয়সে। আপনি কি তত দিন অপেক্ষা করবেন?মেয়ে তাদের সাথে বিয়ে দেয়ার জন্য ?

আমাদের পিতামাতাগণ সব কিছু ইসলাম অনুয়ায়ী করেন। খালি এই একটা বিষয়ে উনারা ইসলাম মানেন না। সেটা হইলো বিয়ে। পাত্র ভালো জব করে না দেখে উনারা বিয়ে দেন না। সমাজ বলে আগে প্রতিষ্ঠিত হওতার পর বিয়ে কর!

কুরআন বলে আগে বিয়ে করো,গরীব হলে প্রতিষ্ঠিত করার দায়িত্ব আল্লাহ্‌র!🌸
-(সূরা নূর)❤️

অথচ ইসলাম বলেছে সাবালক হইলেই বিয়ে দিয়ে দাও।

"বউ কে খাওয়াবি কি? "
এটা হচ্ছে আমাদের দেশের বিয়ের সব চেয়ে বড় বাঁধা।
বউ কি হাতি? নাকি ঘোড়া? তার তো ১০ কেজি বিচুলি লাগে না ডেইলি। তাইনা?

বিসিএস দিয়ে ৩৫ বছর বয়সে নিজের পায়ে দাঁড়িয়ে তার পর বিয়ে করতে হবে ।
নিজের পায়ে ঠিক-ঠাক দাঁড়াতে দাঁড়াতে সঠিক জিনিসটির সময় পেরিয়ে যায়.....
এখন ভাবুন, ইসলাম ধর্মে বিয়েকে অর্ধেক দ্বীন কেন বলা হয় !

তারপরও পরিবার এবং সবার ব্যক্তিগত মতা মত থাকতেই পারে।

এটি শোনার পর আপনি নিজের অজান্তেই খুশিতে কেঁদে ফেলবেন।

বিচারের দিন আল্লাহ দুজন পাপীকে বলবেন তোমরা অনেক পাপ করেছো তোমাদের কোন ক্ষমা নেই তোমরা জাহান্নামে যাও

আল্লাহর এমন কথা শোনামাত্র একজন দৌড়ে জাহান্নামের দিকে ছুটবে, অন্যজন ধীরে ধীরে যাবে আর কাঁদো কাঁদো চেহারায় বারবার আল্লাহর দিকে ফিরে ফিরে তাকাবে

তখন আল্লাহ ওদের দুজনকে ডেকে প্রথম জনকে জিজ্ঞেস করবে জাহান্নাম কি তা তো জানো তাহলে এত দ্রুত ছোটার কারণ কি?

প্রথম ব্যক্তি বলবে দুনিয়ায় আপনার হুকুম পালন করিনি আজ প্রথম নিজে মুখে আদেশ দিলেন তাই পালন করতে যাচ্ছি।

আল্লাহ দ্বিতীয় ব্যক্তিকে জিজ্ঞেস করবে বারবার পিছনে ফিরে আমাকে দেখছিলে যে?

তখন দ্বিতীয়জন বলবে দুনিয়ায় আপনার বান্দাদের কাছে শুনেছি আপনি পরম দয়ালু এবং ক্ষমাশীল।

দুজনের এমন কথা শুনে আল্লাহ রাব্বুল আলামিন দুজনকে ক্ষমা করে দিবেন।

সুবহানাল্লাহ সত্যি আমাদের মহান আল্লাহ পাক কত মহান সুবহানাল্লাহ আল্লাহ রাব্বুল আলামিন আমাদের সবাইকে বোঝার তৌফিক দান করুন আমিন🤲

তারাতাড়ি বিয়ে হওয়ার আমল:
★৫ ওয়াক্ত নামাযের পাশাপাশি নফল নামায পরবেন।
★সবসময় ইস্তেগফার, দুরুদ পরবেন।
★সুরা ফুরকানের ৭৪ নাম্বার আয়াত পরবেন।
★হাজত নামায পরবেন সেজদায় গিয়ে ৪০ বার সুরা ফুরকানের ৭৪ নাম্বার আয়াত পরবেন।
★সুরাহ কাসাস এর ২৪ নাম্বার আয়াত পরবেন।
★ফজরের নামাযের পর প্রতিদিন ৪০ বার ইয়া ফাত্তাহু পরবেন।
★সুরা ইউসুফ পরবেন প্রতিদিন ইশার নামায বা তাহাজ্জুদ নামায পর।
★সুরা ফুরকানের ৭৪ নং আর সুরাহ কাসাস এর ২৪ নং আয়াত পরে দুয়া করবেন।

যারা অশ্রীল কাজে (হারাম রিলেশনে) লিপ্ত তাদের দোয়া আল্লাহ তায়ালা কবুল করবেন না।

রেফারেন্সঃ-[তারগিব, ৩৪২০]

আপনি নামাজ পড়েন পর্দা করেন রোজা রাখেন
সব ইবাদত করেন। কিন্তু হারাম সম্পর্কে আছেন। এবং আপনার কোন দোয়া কবুল হচ্ছে না।

আপনার দোয়া আল্লাহ্ পাক কবুল করছেন না এটা জানার পর ও কি আপনি হারাম সম্পর্কে থাকবেন??
আল্লাহ কে ভয় করেন না??
নাকি আল্লাহর থেকে আপনার হারাম সম্পর্ক বেশি গুরুত্বপূর্ণ??

আল্লাহ আমাদের সবাইকে হারাম সম্পর্ক থেকে হেফাজত করুক আমিন।

Monir Hosain created a new article
7 d

Close-up scenes every minute, this web series will steal the night's sleep | #entertainment

Close-up scenes every minute, this web series will steal the night's sleep

Close-up scenes every minute, this web series will steal the night's sleep

Entertainment Desk: Currently, watching web series has spread among common people like an addiction. There was a time when people were practically confined to their homes, but small web series through mobile phones were the only way to pass their time.
Monir Hosain created a new article
7 d

Check out the hot scenes in this web series, alone | #entertainment

Check out the hot scenes in this web series, alone

Check out the hot scenes in this web series, alone

Entertainment Desk: In the era of digitization after Corona, the popularity of web series has increased along with films and serials. But apart from traditional genre web series, a whole world of adult variety has opened up for adult web series lovers and such web series are released not o
Monir Hosain created a new article
7 d

Urfi Javed told what happens in the body during regular bowel movements | #entertainment

Urfi Javed told what happens in the body during regular bowel movements

Urfi Javed told what happens in the body during regular bowel movements

Entertainment Desk: Urfi Javed is a model and actress who is always popular on social media. Almost everyone is aware of his fashion sense. She is often criticized by netizens for her dressing sense. He is especially good at revealing clothes.