ছড়িয়ে পড়েছে চরম ভীতি দখলদার রাষ্ট্রটির খোদ সেনাবাহিনীর প্রধানসবচেয়ে বড় আঘাত ইসরাইলের এত বড় শিষ্য সামরিক কর্মকর্তা এর আগে প্রতিপক্ষের হাতে নিহত হয়নিহয়েছেন অন্তত 60 জনের বেশি তবে সবচেয়ে গুরুতর অনুযায়ী তথ্যটি সামাজিক মাধ্যমে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে সেটি হচ্ছে ইসরাইলের সেই খাঁটি হিজবুল্লাহ ড্রোনে মারা পড়েছেন আর্জি হালেভ
একটি অসাধারণ ইসলামিক ঘটনা। | #ইসলামিক ঘটনা
এক জীবনে ঠিক কতো সহস্র নীরবতাকে পুষে রাখা যায়? হৃদয় যেন জীবনানন্দ--- জীবনের সমুদ্র সফেনের মাঝে ক্লান্ত, তবু হাজার বছর ধরে পথ হেঁটে চলেছে। যেভাবে চলে যায় বন্ধ জানালার ধারে চারুলতা বা নীরুর স্যাঁতস্যাঁতে একাকী দিনগুলো। ফলাফলহীন।
কখনো ছাই নীল রং ধরা বৃষ্টি , কখনো চন্দনের মতো গলে পড়া বিকেল। আমি খুঁজে চলি হৃত্বিক ঘটকের সেই নীল পাহাড়ের সুবর্ণরেখাকে। মাগরিবের পর দরুদ শরীফ গুনগুনিয়ে প্যাস্টেল রংএর হিজাব জড়িয়ে আম্মা বারান্দায় দাঁড়ায়। শান্ত কণ্ঠে অনুরোধ জানায় মৃত্যুর পর তাঁর কবরে একটা কামিনী ফুলের গাছ লাগাতে। আমি চোখ বুজে কামিনীকে কল্পনা করি। কানে বাজা ভাষ্তি বুনায়ানের মোমের মতো কণ্ঠ কেন যেন আম্মার জন্য একটা সানফ্লাওয়ার জীবনের আফসোস জাগায়। আফসোসকে স্বাধীন করে দিতে পারে শুধু 'সময়', যে সময়কে বারবার উপেক্ষা করার অনুরোধ কাফকা জানিয়েছিলো মিলেনাকে। অপারগ কাফকা কি জেনেছে মানুষ বাঁচেই আফসোসের ওমে?
দুঃখ ভালোবেসে কবিতা পড়ি। কবিতা ভালোবেসে নীরবতা খুঁজি। নীরবতা পুষে মানুষ খুঁজি। হেরে যাই। হেলাল হাফিজের মৃত হৃদয় চিৎকার দিয়ে বলে,
"নিউট্রন বোমা বোঝ, মানুষ বোঝ না।"
🥹🥹🥹💝
বাবা মা কে সময় দিন। বাবা মা কে "আছেই তো" ভাবা থেকে বের হয়ে আসুন।বাবা মা চিরদিন থাকবেন না এবং আপনাকে "বাবা, আসি তাহলে" বলে বিদায় নেবেন না। একদিন হঠাত দেখবেন নেই। শুধু অনেক কিছু বলার ছিল, করার ছিল থেকে যাবে। বাবা মা এর প্রতি আপনার অনেক রাগ অভিমান অভিযোগ থাকতে পারে কিন্তু তা যেন কখনোই তাদের প্রতি ভালবাসা থেকে বেশি না হয়ে যায়। আর সবচেয়ে জরুরি হলো যতটা পারেন যেভাবে পারেন টাকা জমান যাতে বাবা মা এর সুচিকিৎসা করাতে পারেন, এই টা ফরজ, এইটা অবশ্যই থাকা লাগবে সব সন্তানের। বাবা মা এর জন্য খরচের ব্যাপারে কখনোই কোন ডাউট রাখবেন না মনে। যখন যেটা তাদের প্রয়োজন হবে, তাদের জন্য খরচ করবেন। এর চেয়ে মিনিংফুল স্পেন্ডিং আপনি সারা জীবনে আর করার সুযোগ পাবেন না।
"আজ চিত্রার বিয়ে" বইটা পড়ার পর এখনো সবচেয়ে বেশি খারাপ লাগে চিত্রার ফুপুর জন্য।
চিত্রার ফুপু ভেবেছিলো এরকম অসহায় অবস্থায় যদি সে চিঠি লিখে দুনিয়া থেকে চলে যায় তাহলে পরের দিন নিশ্চয়ই তার স্বামী নিজের ভুল বুঝতে পারবে আর তাকে ভালোবাসবে, আজীবন আফসোস করবে। অথচ চিত্রার ফুপু জানতো না, যে লোক তাকে ভালোবাসে নি, তার থাকা- না থাকা কোনো দিন দাগ কাটে নি, তার মৃত্যুর আগের করুণ চিঠিটা তার স্বামীর মনে দাগ কাটবে না।
আসলে ভালোবাসলে তা প্রকাশ হয়েই যায়, কথায়, আচরণে। অনুভূতি দাবায়ে রাখা যায় না। আমরা প্রায় সময় চিত্রার ফুপুর মতো ভাবনা ভাবি যে "আমার কষ্ট দেখলে হয়তো একটুখানি ভালোবাসবে, হয়তো শেষ সময়ে নিজের ভুল বুঝতে পারবে।দু দন্ড শান্তি নিবে" কিন্তু না! যে গত কাল ভালোবাসে নি, সে আগামীকালও ভালোবাসবে না।
সব ভালবাসা গত বর্ষার সুবাস দেয় না।