যে সময় দোয়া কবুল হয়.!
১। সিজদার সময়; (মুসলিম: ৪৮২)
২। আজানের শেষে; (আবু দাউদ: ৫২৪)
৩। ফরজ সালাতের পর; (তিরমিজি: ৩৪৯৯)
৪। শেষ রাতে; (বুখারী: ১১৪৫)
৫। আজান ও ইক্কামতের মধ্যবর্তী সময়; (আবু দাউদ: ৫২১)
৬। যুদ্ধরত অবস্থায় ও বৃষ্টির সময়; (আবু দাউদ: ২৫৪০)
৭। রুকু থেকে উঠার সময় ও উঠার পর দুয়া; (বুখারী: ৭৯৬,৭৯৯)
৮। জমজমের পানি পান করার সময়; (ইবনু মাজাহঃ ৩০৬২)
৯। আজানের সময়; (সিলসিলা সহিহাহ: ১৪১৩)
১০। দুয়া ইউনুস পড়লে; (তিরমিজি: ৩৫০৫)
১১। কারও মৃত্যুর পর; (মুসলিম: ৯২০)
১২। ইমামের পিছনে সূরা ফাতিহা পড়ার সময়; (মুসলিম: ৩৯৫)
১৩। ফেরেশতাদের সাথে মুসল্লির আমীন মিলে গেলে; (বুখারী:
১৪। নামাজে সালাম ফেরানোর আগে; (আবু দাউদ: ১৪৯৫)
১৫। ওযুর পর কালিমা শাহাদাত পাঠ; (মুসলিম: ২৩৪)
১৬। আরাফার দিন; (তিরমিজি: ৩৫৮৫)
১৭। মোরগ ডাকার সময়; (বুখারী: ৩৩০৩) ১৮। লাইলাতুল কদরের দুয়া; (তিরমিজি: ৩৫১৩)
১৯। রাতে ঘুম থেকে উঠে নির্দিষ্ট দুয়া; (বুখারী:১১৫৪)
২০। সালাতের শুরুতে বিশেষ দুয়া পড়া; (মুসলিম: ৬০১)
২১। জিলহজ্ব মাসের দশ প্রথম দিন; (বুখারী: ৯৬৯)
তোমাদের প্রত্যেক ব্যক্তির দোয়া কবুল হয়ে থাকে। যদি
সে তাড়াহুড়া না করে আর বলে যে, আমি দোয়া করলাম, কিন্তু আমার দোয়া তো কবুল হলো না। (বুখারি ৬৩৪০)