টাইম ম্যানেজমেন্ট বা সময় ব্যবস্থাপনায় ঘড়ির ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সময়কে সঠিকভাবে পরিকল্পনা ও নিয়ন্ত্রণ করার জন্য ঘড়ি আমাদের প্রতিনিয়ত সহায়তা করে। ব্যক্তিগত ও পেশাগত জীবনে সফল হতে হলে সময়ের প্রতি সচেতনতা অপরিহার্য, আর এই সচেতনতা নিশ্চিত করতে ঘড়ি অপরিবর্তনীয়।
প্রতিদিনের কাজের সময় নির্ধারণ, নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যে কাজ সম্পন্ন করা, এবং সময়ানুবর্তিতার চর্চা করার ক্ষেত্রে ঘড়ি আমাদের মূলমন্ত্র হিসেবে কাজ করে। উদাহরণস্বরূপ, নির্দিষ্ট সময়ে কাজে উপস্থিত হওয়া, সময়মতো বিরতি নেওয়া, কিংবা দৈনন্দিন কাজের তালিকা সময়ের সঙ্গে মিলিয়ে সম্পন্ন করার জন্য ঘড়ির সাহায্য নেয়া হয়। এছাড়াও, বিভিন্ন কাজের জন্য নির্দিষ্ট সময় বেঁধে দিলে উৎপাদনশীলতা বাড়ে এবং কাজের গতিশীলতা বৃদ্ধি পায়।
ডিজিটাল বা এনালগ ঘড়ি আমাদের সময়ের হিসাব করতে সহজ করে দেয় এবং মুহূর্তের মধ্যে আমাদের অগ্রগতি পর্যালোচনা করার সুযোগ দেয়। সঠিক সময়ে কাজ শুরু ও শেষ করার জন্য ঘড়ি আমাদের মনে করিয়ে দেয়, যা আমাদের সাফল্যের পথে নিয়ে যায়। সুতরাং, ঘড়ি ছাড়া সময় ব্যবস্থাপনা কার্যকরভাবে করা প্রায় অসম্ভব।