ব্যবসায় পড়া লেখা শেষ করে আমেরিকা থেকে সবে মাত্র দেশে ফিরল রিফাত।দেশে বাবার বিশাল ব্যবসা। তাই তার বাবাও চান তার এই ব্যবাসার দায়িত্ব বুঝে নেক তার ছেলে।,,তাই হলো, ব্যবসার সব দায়িত্ব এখন রিফাতের। কয়েক মাস কেটে গেলো, একা আর সামলানো যায় না, একজন P.A (Personal Assistan) দরকার। নিয়োগ দেয়া হলো "অথৈই" নামের এক মেয়েকে।,অথৈই ছিল উচ্চ শিক্ষিত, সুন্দরী। সে তার বাবা মায়ের একমাত্র মেয়ে।বাবার সংসার চালানোর মত ক্ষমতা এখন আর নেই তাই অথৈই এর জন্য চাকুরিটা খুবই প্রয়োজন ছিল।,,ব্যবসায় পড়া লেখা শেষ করে আমেরিকা থেকে সবে মাত্র দেশে ফিরল রিফাত।দেশে বাবার বিশাল ব্যবসা। তাই তার বাবাও চান তার এই ব্যবাসার দায়িত্ব বুঝে নেক তার ছেলে।,,তাই হলো, ব্যবসার সব দায়িত্ব এখন রিফাতের। কয়েক মাস কেটে গেলো, একা আর সামলানো যায় না, একজন P.A (Personal Assistan) দরকার। নিয়োগ দেয়া হলো "অথৈই" নামের এক মেয়েকে।,অথৈই ছিল উচ্চ শিক্ষিত, সুন্দরী। সে তার বাবা মায়ের একমাত্র মেয়ে।বাবার সংসার চালানোর মত ক্ষমতা এখন আর নেই তাই অথৈই এর জন্য চাকুরিটা খুবই প্রয়োজন ছিল।,,বিশাল কোম্পানিতে চাকুরি পেয়ে খুশি অথৈই। তার বাবা মাকে নিয়ে ভালোই দিন কাটে অথৈইর। এরি মাঝে রিফাতের সাথে উঠা বসা অথৈইর । রিফাত অথৈইকে নিয়ে কখনো দুপুরে লাঞ্ছ, পার্কে ঘুরা কিংবা রাতে কেন্ডেল ডিনার করে। একসময় দু'জন দু'জনকে ভালোবেসে ফেলে কিন্তু কেও তা কাউকে বলেনি।,,হঠাৎ এক দিন পার্কে রিফাত তার ভালবাসার কথা বলেই ফেলে অথৈইকে, রিফাতেকে ভালোবাসা সত্তেও অথৈই রিফাতকে ফিরিয়ে দিলো।,,কারন, রিফাত এত্ত বড় কোম্পানির মালিক তার সাথে সম্পর্ক তা কি করে হয়!ভারাক্রান্ত মন নিয়ে বাড়িতে ফিরল অথৈই। ভালোবাসার মানুষকে কাছে পেয়েও হারাতে হচ্ছে। দুই দিন অফিসে যায়নি অথৈই। ২ দিন পর রিফাতের সাথে দেখা হওয়ার পরেও এড়িয়ে চলে অথৈই।, রিফাত অনেক বুঝানোর চেষ্টা করে কিন্তু অথৈই রাজি নয় তার কারন তার অনেক ধনী, তার তুলনায় অথৈই কিছুই না....নিশ্চুপ কেটে গেলো কয়েকটা দিন... অথৈইর বাবা মা তার বিয়ে ঠিক করে ফেলে তার এক মামাতো ভাইয়ের সাথে।,,অথৈই তার মামাতো ভাইকে কখনোই দেখেনি! কি করবে রিফাত কিছুই সে বুঝতে পারে না। এই দিকে রিফাতের বিয়ের জন্য তার বাবা মা পাত্রী দেখা শুরু করে। পাত্রীর একটা ফটো নিয়ে রিফাতকে দেখতে বলে। কিন্তু রিফাত ফটো না দেখেই বাবা মায়ের পছন্দের মেয়েকে বিয়ে করতে রাজী হয়ে যায়।,,চাকরি থেকে রিজাইন করে অথৈই আর কখনো দেখা হবে না রিফাতের সাথে!! চোখের জল নিয়েই অফিস থেকে বেরিয়ে গেলো অথৈই। বিয়ের সব কিছু রেডি রিফাতের. !... ৩ দিন পর বিয়ে...আজ বিয়ে। ধুমাধাম আর লাইটিং এর আলোয় আলোকি সব।বিয়ে হয়ে গেলো কিন্তু সে এখনো তার বউকে দেখেনি.!.. এমন সময় ফোন আসলো ইমার্জেন্সি ফ্লাইটে রিফাতকে ফিরে যেতে হবে নিউইয়র্ক।,সদ্য বিবাহিত বউকে দেখা হলো না রিফাত চলে গেলো নিউইয়র্ক!নিউইয়র্ক যাওয়ার পর কেটে গেলো ৭ টি বছর!! ৭ বছর পর আজ রিফাত আসবে দেশে,,,,, বাড়িতে এসেই কলিংবেল বাজাতেই দরজা খুলে আসলো রিফাতের স্ত্রী।,,রিফাতকে দেখে হতভম্ব হয়ে গেলো রিফাতের স্ত্রী, রিফাতও আশ্চর্য আর নির্বাক হয়ে তাকিয়ে রইলো তার স্ত্রীর দিকে।,,রিফাতের স্ত্রী রিফাতকে দেখেই বলল স্যার আপনি এখানে??? কেন এসেছেন প্লিজ চলে যান... এটা আমার শ্বশুর বাড়ি! প্লিজ স্যার চলে যান। এমন সময় রিফাতের মা-বাবা এসে বলল তুমি কাকে চলে যেতে বলছো??,,ও তোমার স্বামী রিফাত।রিফাতের স্ত্রী আর কেউ নয় সে ছিল তার ভালোবাসার মানুষ অথৈই!
Shohag333
79 Blog posts