ব্যবস্থপনা পরিচালকের কার্যাবলি :

ব্যবস্থপনা পরিচালকের কার্যাবলি : সাপেক্ষে তুলে ধরা ও আলোচনা করা হলো।

Discuss the functions of Managing Director,

 

কার্যনির্বাহ কর্মকর্তা

 

 হিসেবে যাবতীয় ব্যবস্থাপনা কার্য পরিচালনা করেন তাকে ব্যবস্থাপনা পরিচালক বলে। কোম্পানির ব্যবস্থাপনা

 

নিম্নে তার কার্যাবলি সম্পর্কে আলোচনা করা হল:

 

পারদর্শী হতে। তিনি যদি পরিচালক পর্ষদের সদস্য হন তবে পরিচালকের দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করা।

 

১. কোম্পানির নীতি ও দিকনির্দেশনা নির্ধারণ করা।

 

২. কোম্পানির নীতি ও দিকনির্দেশনা কার্যকর করা।

 

দক্ষতানুযায়ী সাংগঠনিক কাঠামোর রূপরেখা নির্ধারণ করা।

 

8. ৫. ব্যবসায় সম্প্রসারণের পরিকল্পনা করা।

 

উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা নিয়োগ করা।

 

৬. ৭. ক্ষমতা বহির্ভূত কোন কাজ না করা।

 

কোম্পানি আইনানুযায়ী কার্যক্রম পরিচালনা করা।

 

৮. নির্দিষ্ট উদ্দেশ্যের বাইরে কোন কাজ না করা।

 

১০. স্মারকলিপি বা পরিমেল নিয়মাবলির বিকৃতি না করা।

 

১১. বিভিন্ন বিভাগের মধ্যে সমন্বয় সাধন করা।

 

১২. শ্রমিক কর্মচারীদের প্রেষণাদানের ব্যবস্থা করা।

 

১৩. অধস্তন সকল নির্বাহি, কর্মকর্তা ও কর্মচারীর কার্যাবলি নিয়ন্ত্রণ করা।

 

১৪. সার্বিক কার্যাবলি কিভাবে সম্পন্ন হচ্ছে সে সম্পর্কে খোঁজখবর নেওয়া।

 

১৫. কোম্পানির যাবতীয় সম্পত্তির অপচয় ও অপব্যবহার রোধের জন্য দরকারি পদক্ষেপ গ্রহণ করা।

 

১৬. সভা অনুষ্ঠান সংক্রান্ত যাবতীয় আনুষ্ঠানিকতা পালনের ব্যবস্থা করা।

 

১৭. কোম্পানির প্রয়োজনে বিভিন্ন উৎস হতে মূলধন সংগ্রহের ব্যবস্থা করা।

 

১৮. সঠিক খাতে বিনিয়োগ করা এবং বাইরে কোন উৎস হতে ঋণগ্রহণ করা।

 

১৯. বিভিন্ন সভায় গৃহীত সিদ্ধান্তসমূহের বাস্তবায়ন করা।

 

২০. শ্রমিক কর্মচারীদের দক্ষতা আনয়নের জন্য প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা।

 

২১. নীতি বহির্ভূত কার্যকলাপের বিরুদ্ধে উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করা।

 

২২. বিভিন্ন সভায় গৃহীত সিদ্ধান্তসমূহ পর্যালোচনা করা।

 

২৩. স্মারকলিপি বা পরিমেল নিয়মাবলির পরিবর্তনের দরকার হলে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা। ২৪. অন্যান্য

 

প্রতিষ্ঠান বা সংগঠনের সাথে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ রক্ষা করা। ২৫. বিভিন্ন কর্মকর্তা বা কর্মচারীদের মধ্যে বিরোধ দেখা দিলে তা মীমাংসা করার ব্যবস্থা করা।

 

২৬. দেশের আইনের পরিপন্থি হবে এমন কোন পন্থায় কোম্পানি পরিচালিত না করা।

 

২৭. ভোক্তাদের নিকট পণ্য সেবা পৌঁছে দিতে সংশ্লিষ্ট বিভাগ ও উপবিভাগকে সর্বাত্মকভাবে সহায়তা করা।

 

২৮. পণ্য বা সেবা মূল্যের একটি তালিকা প্রণয়ন করা।

 

২৯. গ্রহণযোগ্য বাজেট তৈরি করা এবং সাধারণ সভায় তা অনুমোদনের জন্য পেশ করা ইত্যাদি।

 

উপসংহার উপরিউক্ত আলোচনার শেষে পরিষ্কারভাবে বুঝা যাচ্ছে যে, একটি কোম্পানির ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত যদার উপরিউক্ত আলোচনার ব্যবস্থাপনা পরিচালক। তিনিই ব্যবস্থাপনার প্রধান নির্বাছি, যদিও পরিচালকরা কাজেই এমন একজনকেই ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে নির্বাচিত করা

 

উচিত যিনি সৎ, যোগ্য এবং ব্যবস্থাপনায় দক্ষ ও পারদর্শী।


Salma Akter

122 Blog posts

Comments