বাইপালের থেকে শ্রীপুরের জ্যাম

গাজিপুর আসার ভয়ংকর জ্যামের কাহিনী জ্যাম তো না জেনো আগুনের মাঝে ছিলাম

রাত ৭:৩০ থেকে আমি বাড়ি থেকে বের হয়।আপু সাহারা মর্ডান মেডিকেলে জব করে তার সাথে দেখা করে তাকে নিয়ে গাজিপুর আসার প্লানিং, সাথে ফুপাতো ভাইও পিছু ধরে কিন্তু বাইপাইল আসার পর ওর বাড়ি থেকে কল আসে ওরে দ্রুত পাঠায় দিতে নইতো ওরে কুরবানির গরুর মত নাকি কুরবানি দিবো

তাই ওর মন খারাপ হওয়া সত্ত্বেও ওরে বলি রিকশা করে বাড়ি চলে যেতে,

তারপর আমরা একটা বাসে উঠি বাসের নাম টা খেয়াল নেই। 

৯ টা বাজে আমরা গাড়ি পাই বাকি সময় আমরা রাস্তায়।

তারপর গাড়িতে ওঠার পর গাড়ি মনে হয় ১" ও লরে না 

এদিকে গরমে দিন যায় যায় অবস্থা ,, 

আমার জীবন তো নাজেহাল,।

তারপর ও গাড়ি যাচ্ছে না অধিক আগ্রহ কখন জ্যাম ছাড়তে আমরা আমাদের গন্তব্যই পৌছাবো।

চানধরার দিক রওনা দিলাম গাড়ি একটু লরে তো লরে না।

১০:৩০ বাজে কেবল শ্রীপুর,, 

শ্রীপুরটা পার হতে দেড়ি গাড়িও সেই জোরে টান আমরা অল্প সময়ে মাঝে চানধরার মাঝে চলে আসি।

তারপর পল্লীতে আসার জন্য অটোতে উঠি তারপর পল্লী এসে সুরিচালান চলে আসি 

আহ কি শান্তি ?????১১:৩০ বাজে

তারপর আমাদের আড্ডা সুরভী আমার মাথা চিরুনি দিয়ে আচরে দেয় মাথায় বিলি দিয়ে দেই মাথা হাতিয়ে ঘুম পাড়িয়ে দেই। 

ও হো তার আগে তো খাওয়া দাওয়া হয় খিচুড়ি আর হাঁসের মাংস?

আলহামদুলিল্লাহ সেই টেস্ট?

আমরা তারপর সকাল সকাল অনেক আনন্দ কুড়ি ছবি তুলি বকুল ফুল কুড়ায়,,, অনেক অনেক ছবি তোলা হয়।

আলহামদুলিল্লাহ দিন টা ভালো যাচ্ছে।


Salma Akter

273 Blog Mesajları

Yorumlar