কমেডি প্রতিনিয়ত পরিবর্তিত হচ্ছে, এবং নতুন নতুন কৌশল উদ্ভাবনের মাধ্যমে এই ধারাটিকে আরও সমৃদ্ধ করা হচ্ছে। আধুনিক যুগে কমেডির কৌশল শুধু মঞ্চ বা চলচ্চিত্রে সীমাবদ্ধ নয়, বরং ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মেও তা ব্যাপকভাবে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। নতুন কৌশলগুলো দর্শকদের হাস্যরসকে আরো তীক্ষ্ণ ও বিস্তৃত করছে।
ইম্প্রোভাইজেশন বা তাৎক্ষণিক অভিনয় এখন কমেডির একটি গুরুত্বপূর্ণ কৌশল হয়ে উঠেছে। এতে নির্দিষ্ট কোনো স্ক্রিপ্ট ছাড়াই অভিনেতারা পরিস্থিতি অনুযায়ী মজার দৃশ্য তৈরি করেন। এই কৌশলটি বিশেষভাবে জনপ্রিয় কারণ এতে স্বতঃস্ফূর্ততা এবং বাস্তবিক পরিস্থিতির সঙ্গে মিল থাকায় দর্শকরা সহজেই সংযুক্ত হতে পারে।
মেটা-কমেডি আরেকটি নতুন কৌশল, যেখানে কমেডির নিজস্ব কৌশলকেই ব্যঙ্গ করে হাস্যরস তৈরি করা হয়। এটি সাধারণত সিনেমা, টিভি শো বা স্ট্যান্ডআপ কমেডিতে ব্যবহৃত হয়, যেখানে কৌতুকের মধ্যে থাকা চরিত্ররা নিজেদের কৌতুক হওয়ার বিষয়টি নিয়ে সচেতন থাকে এবং তা নিয়ে মন্তব্য করে।
ডার্ক হিউমার বা অন্ধকারাচ্ছন্ন কৌতুক একটি সাহসী কৌশল, যেখানে সংবেদনশীল ও গুরুতর বিষয়গুলো নিয়ে ব্যঙ্গাত্মকভাবে আলোচনা করা হয়। যদিও এটি কিছুক্ষেত্রে বিতর্কিত হতে পারে, তবে সঠিকভাবে ব্যবহৃত হলে তা দর্শকদের গভীরভাবে ভাবানোর পাশাপাশি হাসাতে সক্ষম।
সোশ্যাল মিডিয়া কমেডি এখন একটি অন্যতম জনপ্রিয় কৌশল, যেখানে স্বল্প