এদের দুই বন্ধু মাঝে একজন মেয়ে ও আছে। দ্বিতীয় বন্ধু মেয়েটি কে টাকা দিয়ে হেল্প করতো এবং মেয়েটিকে পছন্দ পছন্দ করতো। দ্বিতীয় বন্ধুর বাবা তাদের ২ বন্ধুকে একজন পুলিশ দিয়ে তাদর বুদ্ধির বিচার করার জন্য তাকে সিভিল ভাবে সাজিয়ে আনে। কিন্তু লোকটি দাড়ানোরমস্টাইল ড্রেস সব দেখতে চাহনী দেখে দ্বিতীয় বন্ধু তাকে পকেটমার মনে করে। আর প্রথম বনধু ঠিক ধরতে পারে। লোকটি সির্ভিল বেশে পুলিশ।
পুলিশ অফিসার অবাক হয়েছে প্রথম বনধুটি বুদ্ধির বাজিমাত দেখে। পড়ে সিভিল বেসের পুলিশ আর পুলিশ অফিসার গল্প করতে ছিলো। দুজন পুলিশ হলে দ্বিতীয় বন্ধু কখনো প্রথম বন্ধুকে হারাতে পারবে না। এই কথাটা দ্বিতীয় বন্ধু শুনে ফেলে।
দ্বিতীয় বন্ধু চূড়ায় ভাবে টাকা ইনকাম করে। প্রথম বন্ধু আর দ্বিতীয় বনধু দাবা খেলতে ছিলো। তারপর দ্বিতীয় বন্ধুর বাবা দ্বিতীয় বন্ধুকে ডাকে। সে তার কাছে যায় আর কাহিনী হয় তার বাবাকে কেউ ছুরি দিয়ে আঘাত করে আর তার কান্নার আওয়াজে প্রথম বন্ধু দৌড়ে আসে। তারপর কাহিনী যার জেল খানায় । সেখানে প্রথম চলে যা বন্ধুর বাবা গিয়ে কান্না কাটি করে কারণ ঝামেলা জটিলতা সে পছন্দ করেননা কারন তার স্ত্রী এমনী ভাবে মারা যায়। তাই সে তাকে জোড় করে বাহিরে আনতে চাই কিন্তু সে দ্বিতীয় বন্ধুকেম ছেড়ে আসতে চাইনি। তবুও তার বাবা তাকে নিয়ে আসে আর মরে যাওয়া ভয় দেখায় এবং কিছু শর্ত দেওয়া হয়
https://youtu.be/K2QsUZgLeYQ?si=OJmzoVhC57rVUTqd