এখানে আরেকটি গল্প রয়েছে যা সুদানের চরম প্রতিকূলতার মধ্যে স্থিতিস্থাপকতা প্রদর্শন করে:
মোহাম্মদের গল্প: মোহাম্মদ একজন 45 বছর বয়সী কৃষক, সিন্নার রাজ্যের একটি গ্রামীণ এলাকায় বাস করতেন। সংঘর্ষ শুরু হলে তার গ্রাম ক্রসফায়ারে পড়ে। যুদ্ধ তার ফসল এবং বাড়ি ধ্বংস করে, তাকে এবং তার পরিবারকে কিছুই রেখে দেয়নি। ধ্বংসযজ্ঞ সত্ত্বেও, মোহাম্মদ হাল ছেড়ে দিতে রাজি হননি।
একটি স্থানীয় সাহায্য সংস্থার সাহায্যে, মোহাম্মদ এবং তার প্রতিবেশীরা তাদের সম্প্রদায়ের পুনর্গঠনের জন্য একত্রিত হন। তারা একটি অস্থায়ী ক্যাম্প স্থাপন করে এবং ছোট ছোট জমিতে সবজি চাষ শুরু করে। মোহাম্মদ তার চাষাবাদের দক্ষতা ব্যবহার করে অন্যদের কীভাবে জমি চাষ করতে হয় তা শেখানোর জন্য, প্রত্যেকের পর্যাপ্ত খাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে।
যদিও পরিস্থিতি কঠোর ছিল এবং ভবিষ্যত অনিশ্চিত ছিল, মোহাম্মদের সংকল্প এবং নেতৃত্ব তার চারপাশের লোকদের অনুপ্রাণিত করেছিল। তার প্রচেষ্টা কেবল খাদ্যই দেয়নি বরং তার সম্প্রদায়ের জন্য আশা ও উদ্দেশ্যের ধারনাও দিয়েছে।
মোহাম্মদের গল্প অকল্পনীয় চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হওয়া লোকেদের শক্তি এবং স্থিতিস্থাপকতার প্রমাণ।