তাইয়্যেবা জোনাকীকে বলে এতে তো বড় ভাবীর দোষ নেই। হ্যা সম্মতি জানায় জোনাকি। এবং আরো জানার জোনাকীর জমানো টাকা ও জহিরুল আত্মসাৎ করে। ওর জীবন টা অকালে নষ্ট করে দেই ওকে মা হওয়ার অনুভূতি থেকে বঞ্চিত করে। ওর বাচ্চার তো কোনো দোষ ছিলো না। তাহয়্যেবা বলে এখন বের হয়ে জোনাকী বের হয়ে তাইয়্যেবার সাথে কথা বলছে। এতো দিন কেনো বের হয়নি, তখন জোকানি বলে ঘরের দরজা বনধ থাকায় আর কোনা মানুষের ছোয়া না পাওয়াই আমার মুক্তি মেলেনি। এখন তোমার মাধ্যমে আমার মুক্তি মিলবে তাইয়্যেবা কে বলে জোনাকী। তাইয়্যেবাকে প্রশ্ন করে কিভাবে। তুমি আবার আমার বাচ্চা নষ্ট করবে না তো। জোনাকী না বলে। জোনাকী বলে, কাল জহিরুল বাড়ি আসলে তাদের সবার সামনে তুমি এই রুমে ব্যাপারে জিজ্ঞাসা
করবে। তারপর আমি আসবো। আমি জানি ও শিকার করবেনা। তুমি ওকে পুলিশি ধরিয়ে দিবে ও আমাকে ভালো না বাসলেও আমি তো ওকে ভালোবেসেছি তাই আর তাকে প্রাণে মারবো না। জেলখানার শাসিত ভোগ করুক তারপর তোমার ভাবি ও মা হতে পারবে। ঠিক প্ল্যান মতাবেক তাই হলো তাইয়্যেবা জাহিদ জাহিদের ভাবি ও জহিরুল বাড়ি আসার পর তাইয়্যেবা জহিরুলকে রুমের ব্যাপার জিজ্ঞাস করলে জহিরুল আমতা আমতা করে। তার পর তাইয়্যেবা সব বলে আর জোনাকীও হাজির হয় জহিরাল সব স্বীকার করে আর পুলিশ এসে জহিরুল কে নিয়ে জেলে চলে নিয়ে যায়। আর কিছুদিন পর ভাবী ও মা হওয়ার অনুভূতি বুঝতে গাবে।