সতীন কাটা

যার সতীন কাটা আছে সেইই বুঝে সতীন কাটার দুঃখ কি

সতিন কাটা।

 

এক পরিবারের সদস্য সংখ্যা প্রথমে তিন জন ছিলো। মা- বাবা-আর তাদের আদরের একটি মেয়ে. আরিফা আক্তার রুপা আমি দেখেছি সংসারটা অনেক হাসি-খুশি ছিলো। তার-পর, ২০০৬ সালে নতুন আরেকজন সদস্য হলো সুমাইয়া ইসলাম সুরভী। সংসার টা ভরপুর হলো, 

 

কিন্তু

 

তখনই এক প্রকার ঝড় আসতে নামলো পরিবারটাই সতিনকাটা। কিন্তু, মহিলাটি নেহাত ভালো ছিলো তাই এরকম সুন্দর পরিবার দেখে সে আর এ পরিবারের মাঝে আসেনি চুপটি করে চলে গেছে। তারপর সংসারটা হাসি খুশি রইলো। আমি দেখতাম তাদের বাবা তাদের সাথে খুব আনন্দ উল্লাস করতো। হাসি খুশি আড্ডা ভালো খাবার ফলমূল এসব

নিয়ে ভালেহি দিন কাটছিলো। তার পর পরিবার বড় হলো গোলাম রাব্বি আসলো দুনিয়াতে আহ্ মামা-আল্লাহ সংসার। তারপর সবাই মিলে সিলেট ঘুরতে গেলো। আনন্দ করে আসলো। তারপর একদিন গোলাম রাব্বিকে নিরে নানী বাড়ি যাওয়া হয়। তারপর ঘাসের মাঝে গোলাম রাব্বিকে ঘাসের মাঝে নামানোর পর গোলামরাব্বি আর মাটিতে পা রাখে না। কয়েক দিন পর ও গোলাম রাব্বি মাটিতে পা রাখে না সারা দিন কোল বা বিছানার। আমাদের বাড়ির পাশে সোয়েটার গার্মেন্টস আছে সেখানে নাজমা নামে এক মহিলা কাজ করে। এই মহিলা যে এ সংসারে আসবে কেউ বুঝতে পারিনি। এতো সুন্দর

 

সোনার সংসার দেখার পর সতীন কাটা হলো


Salma Akter

178 Blog posts

Comments