https://www.aface1.com/edit-blog/14969
সরকার চলে আসে সাংবাদিকরা তার সাক্ষাৎকার নেই সরকার সিঙ্গাপুর আর ইন্ডিয়ার আলোচনা করে তারা খুব ভালো বন্ধুত্বপূন দুটি দেশ
দুই দেশের সাংস্কৃতিক দুই সরকার এক করতে চাই,
তাই সে কিছু এগ্রীমেন্ট সাইন করতে সিঙ্গাপুর আসে,
সাংবাদিকরা বলে তারা খোজ পেয়েছে চাইনা এসব বিষয়ে খুব নারাজ
সরকার বলে ভালো কিছু করতে গেলে তো বাধা আসবেই,
সাংবাদিকরা বলে দূর্ঘটনা নিয়ে সরকারের কিছু কথা শুনতে চাই,
সরকার বলে এটা দূভাগ্যে হলে যা হয়।যারা মরেছে আমি তাদের আত্মীয় স্বজনের সাথে মিলে শোক পালন করবো,
ভারতের যে কোনো কনায় যায় হোক না কেনো আমাদের সরকার সব সময় তাদের পাশে থাকবে।
তারপর সাংবাদিক থেকে বিদায় নিয়ে নেই।
সিঙ্গাপুর পুলিশরা পুরোপুরি সার্পেট হিসাবে কাজ করতে ছিলো
হ্যাকিং হবে বলে সব মোবাইল সুইচ অফ করে দিয়েছে। তারা স্যাটেলাইটের সাহায্য নিচ্ছে
সরকার তার এসিস্ট্যান্ট কে বলতে ছিলে মোবাইলে মনে হয় নেট সমস্যা হচ্ছে দেখে দিতে।
তখন এসিস্ট্যান্ট বলে হ্যাকিং সমস্যার জন্য সব বন্ধ রাখা হয়েছে।
হোটেল না পৌছানো পর্যন্ত কোনো কিছু চলবে না।
অন্য দিকে দেখা যায় যেখানে সমাবেশ হবে প্রথম বন্ধু ও তার বন্ধু সেখানে আসে। আর চারদিক ঘুরে দেখে
প্রথম বন্ধুর বন্ধু বলে আমরা এখানে কেনো আসছি চল আমরা আমাদের কাজে যায়।
তখন প্রথম বন্ধু বলে আজ আমাদের এখানেই কাজ আছে।
কী?.
আজ এখানে কিছু হবে।
এখানে এতো পুলিশ মিলিটারি থাকতে আমাদের এখানে কিসের কাজ থাকবে?
তখন প্রথম বন্ধু বলে কেউ আমাদের সামনে আমাদের মানুষকে মারবে,
তুই কি চাস এসব জানার পর আমি কিছু না করি,
আর অন্য দিকে দেখা যায় দ্বিতীয় বন্ধু চা হাতে নিয়ে সোফায় বসে
আর লোকেশন দেখতেছে
প্রথম বন্ধু কে কেউ কল দিয়ে বলে।এতো বড় লম্বা স্যাটেলাইট হ্যাং করা খুব মুশকিল।
সে বলে যে হ্যাকিং করেছে সে নিশ্চিত ১০০মিটারের কাছাকাছি আছে।
প্রথম বন্ধু ফোন রেখে দেই
এবং আসে পাশে ১০০ মিটারের কাছাকাছি লোকেশন খোজতে থাকে।
বন্ধু বলে তুই কি করতে চাস।প্রথম বন্ধু বলে চুপ করে দাড়া।
প্রথম বন্ধু মোবাইলে সার্চ করতে করতে সরকারের সকল গাড়ি এসে প্রস্তুত
দ্বিতীয় বন্ধু ও টাইপিং করে কাজ চালিয়ে যাচ্ছে,
সরকার গাড়ি থেকে নেমে সবাইকে হাত জোড় করে নমস্কার করে,
এবং মৃত্যু ব্যক্তিদের ও নমস্কার করে,ফুল ছিটিয়ে দেই
দ্বিতীয় বন্ধু টাইপিং করে হাতে একটা রির্মোট কন্ট্রোল নেই,সরকার ও আস্তে আস্তে বক্তব্য দেওয়ার জন্য মাইকের সামনে যায়।
আর বক্তব্য দিতে শুরু করে।
দ্বিতীয় বন্ধু রির্মোট কন্ট্রোলের মাধ্যমে সরকারকে কাবো করে ফেলে,
আর প্রথৃ বন্ধু দৌড়ে গিয়ে বন্দুক হাতে নিয়ে সরকারের হার্ট বরাবর ওপরে গুলি তাক করে সরকার পড়ে যায়।
আর দ্বিতীয় বন্ধুর রির্মোট কন্ট্রোল বেঘাত ঘটে।
https://youtu.be/K2QsUZgLeYQ?si=QzfMSq_4tQD1kE4G
পার্ট:১২