https://www.aface1.com/edit-blog/15041
তারপর সবাই প্রথম বন্ধু কে ফায়ার তাক করে আর বন্ধু ভয় দৃষ্টিতে
তাকিয়ে থাকে
দ্বিতীয় বন্ধু জানালার সামনে এসে দেখে সবাই ধরাধরি করে সরকারকে তুলছে
আর সরকারকে মেডিকেল নেওয়া হয়,
আর প্রথম বন্ধুকে জেলখানায় নিয়ে হাত বেধে রাখা হয়,
আর একজন বলে দোস্ত ও তো কিমিনাল না, প্লিজ তাকে ছেড়ে দেন।
পড়ে বড় অফিসার আসে তাকেও পরিচিত পুলিশ বলে সে এই এরিয়াই থাকে,
পড়ে বড় অফিসার বলে আমি জানি, এবং কাল তোমাদের কথা হয়েছে তাও জানি।
আপনি এখান থেকে আসতে পারেন বাকি সব আমি দেখে নিচ্ছি,।
শুনলাম তুমি গ্রোসারি দোকান চালাও,,
কিন্তু বন্দুক চালানো তো প্রফেশনাল মনে হলো।
কোথা থেকে শিখেছো।
স্যার আপনি এখানে কথা বলে সময় নষ্ট করবেন,
এর মাঝে কিমিনাল পালিয়ে যাবে
তুমি সরকারকে মারছো,
আর বলতেছো কিমিনাল অন্য কেউ,
ধৈর্য ধরুন ২ মিনিটের মাঝে আপনার ফোন বেজে ওঠবে,,
এ কথা বলাতে একটি লোকের দিকে চোখ ইশারা করে কারেন্ট শর্ক দিতে বলা হয় আর লোকটি কারেন্ট শক দিতে থাকে,
দুইবার শক দেওয়ার পর তার বড় অফিসারের ফোনে কল আসে।
ফোন রিসিভ করে বলে ইয়েস ডক্টর
ডক্টর বলে স্যার ম্যাডাম ঠিক আছে আমরা বুলেট বের করে ফেলেছি,,ম্যাডাম এখন রিস্ক মুক্ত
আর আসল কথা হলো যে ছেলে ম্যাডাম কে গুলি করেছে সে ম্যাডামকে মারতে নই।
বরং ম্যাডামকে বাঁচাতে গুলি করেছে।
সরকারের হার্ট সমস্যা আছে যার জন্য তার অপারেশন করে রিং বসানো হয়েছে
ওনার সেই রিংকে রির্মোট কন্ট্রোল মাধ্যমে হ্যাকিং করে তার হার্ট কন্ট্রোল করে এট্যাক করতে চেয়েছিলো আমরা রির্চাজ করে তাই পেয়েছি আজ।
যখন গুলি করা হয় তখন তার হার্ট ২০০ ওপরে চলতে ছিলি যা গুলি করাতে কন্ট্রোলে এসেছে,,
কারন কেউ তার রিং হার্ট হ্যাক করে ছিলি।
অফিসার বলে এমন টা পসিবল তখন ডক্টর পুরনে এক কাহিনি বলে এটা করা সম্ভব বুঝায়
https://youtu.be/K2QsUZgLeYQ?si=QzfMSq_4tQD1kE4G
পার্ট:১৩