তারপর প্রথম বন্ধুর হাত খোলে দেওয়া হয়,
বড় অফিসার বলে ডক্টর সাহেব আমাদের সব বলেছে তুমি আমাদের সাহায্য করতে চাও, আমি দুঃখিত
কিন্তু আমার সব তথ্য চাই,
প্রথম বন্ধু বলে আমাকে এক গ্লাস পানি দেন
কি?
এক গ্লাস পানি চাই,
তারপর এক গ্লাস পানি আনা হয়,
আর প্রথম বন্ধু পানি খুব দ্রুত খাই,
আপনি সরকারের জন্য প্রথমে যে রাস্তা বাছায় করে ছিলেন ওইটায় সেভ ছিলো।ওখানে হামলা করতে পারতো না খুব সহজে।
কিন্তু তার রোড পরিবর্তন করার জন্য আমাদের সোসাইটিতে গ্যাস লিক করায়,,
আমি জানতাম আমি অনেক বড় রিস্ক নিয়েছে
কিন্তু এছাড়া আমার কাছে দ্বিতীয় কোনো রাস্তা ছিলো না প্রথম বন্ধু বলে,,এ জন্য আমি গুলি চালায় দেই।
কিন্তু এতো কিছুর মাঝে কিমিনাল কোথায় আছে আমি বের করে ফেলেছি,,
বড় অফিসার বলে বলো আমাদের,
প্রথম বন্ধু বলে প্রথমে চা,
পড়ে চা খাওয়ার মাঝে,,বলে আমার এক বন্ধু হ্যাকিং মাত্রার দূরত্ব ১০০ কিলোমিটারের মাঝে,
এর মাঝে হ্যাকার সরকারকে ৬ মিটারের মাঝে হ্যাক করেছে
সরকারের বক্তব্য দেওয়ার মঞ্চের পিছনের বিল্ডিং হ্যাকার আছে।
অফিসার বলে এসব তোমার মজা মনে হচ্ছে,
প্রথম বন্ধু বলে ও যাবে না কারন ও গেলে ওকে সন্দেহ করা হবে তাই সে সেখান থেকে যাবে না। ওখানেই থেকে যাবে।
ও কাল চেকআউট করবে যেনো সহজে কারো সন্দেহ না হয় আমি হলে তাই করতাম দ্বিতীয় বন্ধু বলে।
অফিসার গুরু বলে একজনকে এখনি রওনা হতে বলে,
তারা সাথে সাথো রওনা হয়ে হোটেল পাকরাও করে।
আর দ্বিতীয় বন্ধুকে গ্রেফতার করে।
দ্বিতীয় বন্ধু সব ক্যামেরাই দেখতে পাই কিন্তু সে কারো সাথে কথদ বলতে ছিলো এবং পালাবে না তা বলতে ছিলো,
সে বলতে ছিলো এতো বড় মিশন এই প্রথম তার ফেল হলো।
আর পুলিশদের ও আমার প্লানিং জেনে ফেলেছে এসব জানার অফিসারের সাথে আমার দেখা করা দরকার,প্লানিং বি রেডি রাখো।
সে অল্পতেই সহজে ধরা দেই।
এবং তারা সবাই দেখতে পাই সবার ছবি দিয়ে ম্যাপ করা তার ঘর।
তারা ফোন দিয়ে বড় অফিসার কে জানায় আসামি ধরা হয়েছে।
দ্বিতীয় বন্ধু বা পাশের পুলিশের কাছে ভিডি ইমেল আসে,,,তার বউয়ের রেস্টুরেন্টে খাওয়ার ভিডি মাত্র ৬ মাস আগে তাদের বিয়ে হয়।
আরেক অফিসারের ফোনে ইমেল আসে তার ৬ বছরের মেয়ের ভিডিও ফুটেজ
ফুটেজ দেখেই অফিসার একা নাক বরাবর ঘুসি মারে।
সরকারের ক্ষতি কতরে পারলে সরকারের সিকিউরিটির কোনো দূর্বল পয়েন্ট থাকবে না আমার কাছে এমন টা ভাবা বোকামি না?
দ্বিতীয় বন্ধু বলে জানা আছে কত দিন লাগিয়ে আমি এ প্লানিং করি আমার লোক চতুর দিকে ছড়িয়ে আছে।
আমি যদি একটি মেসেজ দেয় তাহলে প্রত্যেক পরিবার থেকে কেউ না কেউ মারা যাবে।
দ্বিতীয় বন্ধু বলে ভয় পাওয়ার কারন নেই সামনে আমার এক লোক থাকবে সে গাড়িতে ওঠবে আর আমি নেমে যাবো তাহলে কারো কোনো ক্ষতি হবে না।
।দ্বিতীয় বন্ধুর কথা মতই সিকিউরিটিরা তাই করলো আপনজনদের বাঁচাতে