মধু সংগ্রহের জন্য তুয়ালাং গাছের চূড়ায় চলে যাচ্ছেন দুজন।
বিশ্বাস করুন দূঃসাহসী কাজকে হার মানাবে তাদের শক্তি ও সাহস
যদি এখানে লাইফ স্যাভিং জীবন বাঁচানোর জন্য অনেক সার্পোট থাকে আগে থেকে,,
তবুও প্রতি বছর কম বেশি কিছু প্রান ঝরে,তবুও কি এ দানবীয় গাছ থেকে সংগ্রহের নেশা মানুষের মাথা থেকে যায় কখনোই না,
দেখবেন ওয়ারলেসের মাধ্যমে
নিচ থেকে ওপরে কমিউনিকেশন করছে,
যে যে চাকের ওপর গিয়ে বসছে সে সেই চাকের মধু গুলো ঝুড়ি ভরে আবার বেল্ট টেনে টেনে নিচে নামিয়ে দিচ্ছে,,
এখানে একজন বলছে আমরা আমাদের জীবনের মানে খোজে তাই তুয়ালাং মধু সংগ্রহের মাধ্যমে,
এটি শুধু আমাদের অর্থ উপাজনের মাধ্যম নই এটি আমাদের জীবনের মানে খোজে দেওয়ার মাধ্যম
এ গাছে যে দুজন ওঠেছে।একবার ভাবুন গাছের সে সকল ডালে মধু চাক গুলো কোথায় ধরবে কিভাবে চাকের কাছে যাবে তাই সার্পোটের জন্য শক্ত ধাতালো পেরাক বা লোহা নিয়ে তাদের অবস্থান শক্তপোক্ত করে,
তারপর একটা চাকুর সাহায্য একটু একটু করে বৃহত্তর মধু থেকে টুকরো টুকরো করে মধু সংগ্রহ করে
ঝুড়িতে রাখার চেষ্টা করে
তারা প্রথমে অপ্রয়োজনীয় অংশ কেটে ফেলে দেই কারন তারা জানে কোন অংশে মধু বেশি থাকে,
তাই যে অংশে মধু কম থাকে তা এতো উচু থেকে বয়ে না নিয়ে ফেলে দেওয়াই উত্তম মনে করে।
আর তাই তো ভরপুর মধু সম্পন্ন চাক গুলো তারা ঝুড়ি ভরে রেখে দেই
কিছু কিছু চাকে এতো মধু থাকে যে তা আগে পলি দিয়ে কাভার করে তারপর কাটে, তারপর ঝুড়িতে রাখে,
এখানে ভূলে গেলে চলবে না যে প্রতিটি পদে রয়েছে মৃত্যুর ঝুকি,
https://youtu.be/YaG0SF_wXyM?si=SSwXqRnZgsqlE9G2