কোরিয়ান পেনিন্সুয়ালায় ভাইয়ের শত্রু ভাই

Comments · 76 Views

1945 সালে কোরীয় উপদ্বীপের বিভাজনের পর থেকে আন্ত-কোরিয়ান সম্পর্ক জটিল এবং প্রায়ই উত্তেজনাপূর্ণ। এখানে কিছু মূল বিষয় রয়েছে:

1945 সালে কোরীয় উপদ্বীপের বিভাজনের পর থেকে আন্ত-কোরিয়ান সম্পর্ক জটিল এবং প্রায়ই উত্তেজনাপূর্ণ। এখানে কিছু মূল বিষয় রয়েছে:

ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট: উত্তর এবং দক্ষিণ কোরিয়া প্রযুক্তিগতভাবে এখনও যুদ্ধে রয়েছে, কারণ কোরিয়ান যুদ্ধ (1950-1953) একটি শান্তি চুক্তি নয়, একটি যুদ্ধবিরতির মাধ্যমে শেষ হয়েছিল। এটি একটি ভারী সামরিকীকরণ সীমান্ত এবং পর্যায়ক্রমিক সামরিক সংঘর্ষের দিকে পরিচালিত করেছে।

কূটনৈতিক প্রচেষ্টা: আন্তঃকোরীয় শীর্ষ সম্মেলন সহ পুনর্মিলনের জন্য বেশ কয়েকটি প্রচেষ্টা করা হয়েছে। উল্লেখযোগ্য শীর্ষ সম্মেলন 2000, 2007 এবং 2018 সালে তিনবার অনুষ্ঠিত হয়েছিল। এই বৈঠকগুলির লক্ষ্য ছিল শান্তি, অর্থনৈতিক সহযোগিতা এবং পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণ নিয়ে আলোচনা করা।

সাম্প্রতিক উত্তেজনা: সাম্প্রতিক বছরগুলোতে সম্পর্কের অবনতি হয়েছে। 2020 সালে, উত্তর কোরিয়া কায়েসোং-এ একটি যৌথ যোগাযোগ অফিস উড়িয়ে দিয়েছে, যা ছিল আন্ত-কোরিয়ান সহযোগিতার প্রতীক। অতি সম্প্রতি, উত্তর কোরিয়া ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা এবং সামরিক মহড়া চালিয়েছে, যা সম্পর্কের আরও টানাপোড়েন।

অর্থনৈতিক এবং মানবিক সমস্যা: অর্থনৈতিক সহযোগিতা প্রকল্পগুলি, যেমন কায়েসং ইন্ডাস্ট্রিয়াল কমপ্লেক্স, স্থগিত করা হয়েছে৷  কোরিয়ান যুদ্ধে বিচ্ছিন্ন ব্যক্তিদের পারিবারিক পুনর্মিলন সহ মানবিক সমস্যাগুলি অমীমাংসিত রয়ে গেছে।

বর্তমান অবস্থা: উত্তর কোরিয়ার সাম্প্রতিক ক্রিয়াকলাপ, যার মধ্যে পুনঃএকত্রীকরণের লক্ষ্য শেষ করা এবং সামরিক উস্কানি বৃদ্ধি, আন্ত-কোরীয় সম্পর্কের ক্ষেত্রে একটি নতুন নিম্ন স্তরের দিকে নিয়ে গেছে। দক্ষিণ কোরিয়া এবং তার মিত্ররা দ্বন্দ্ব বৃদ্ধি না করে এই উত্তেজনাগুলি পরিচালনা করার উপায় খুঁজতে থাকে।

Comments
Read more