আসমানের কান্না
মদীনা মনোয়ারায় এক বার দুর্ভিক্ষ দেখ দেয়েছিল। বৃষ্টি মোটেই হচ্ছিলনা। জনসাধারন উম্মুল মোমেনীন হযরত আয়েশা ছিদ্দিকা (রাদি আল্লাহু আনহা) এর খেদমতে ফরিয়াদ নিয়ে হাজির হলো। হযরত আয়শা ছিদ্দিকা (রাদি আল্লাহু আনহা) ফরমালেন, হুযুর (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর রওজা পাকের ছাদে একটা ছিদ্র করে দাও, যেন আসমান ও রওজা পাকের মাঝখানে কোন কিছু আড়াল হয়ে না থাকে। পরামর্শ মুতাবেক লোকেরা তাই করলো। তখন এমন বৃষ্টি হলো যে ক্ষেতসমূহ শষ্য শ্যামল হয়ে গেল, পশু পাখী মোট তাজা হয়ে গেল। মুহাদ্দেসীনে কিরাম বলেন যে, আসমান যখন নুরানী কবর দেখলো, তখন কেঁদে দিয়েছিল।
সবকঃ
আমাদের হুযুর (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর ফয়েজ বেছালের পরও যথাযথ জারী আছে। হুযুরের রওজা পাক জেয়ারতের দ্বারা প্রত্যেকের চক্ষু অশ্রু ভারাক্রান্ত হয়ে যায়,আল্লাহ থেকে কিছু পাওয়ার জন্য হুযুরের উসীলা প্রয়োজন। তথ্যসূত্র
মিশকাত শরীফ ৫২৭ পৃঃ
ইসলামের বাস্তব কাহিনী - ১ম খন্ড