কতদূর পড়েছেন?
একদিন এক পাগল চিকিৎসককে জিজ্ঞাসা করল-
পাগল : ডাক্তার সাব, আপনি কতদূর পড়েছেন?
চিকিৎসক : বিএ পর্যন্ত!
পাগল : এতদিনে ২টা অক্ষর শিখছোস, তাও আবার উল্টা!
>পাগলদের কান্নাকাটি
একদিন এক মানসিক হাসপাতালে সব পাগল কান্নাকাটি করছিল। কিন্তু এক পাগল চুপচাপ শুয়েছিল।
চিকিৎসক : তুমি শুয়ে আছো কেন?
পাগল : আরে বেকুব, আমি তো মারা গেছি। এর জন্যই সবাই কান্নাকাটি করতাছে!
>কী ওষুধ দেবেন
জগাই পাগলা একবার খবর পেল, শহরে এমন একজন চিকিৎসক এসেছেন, যিনি সব রকমের রোগ সারিয়ে দিতে পারেন। পাগলা মনে মনে বলল, ব্যাটা নির্ঘাত একটা ঠকবাজ। আজই তার জারিজুরি খতম করতে হবে। সে গেল চিকিৎসকের কাছে।
জগাই : ডাক্তার সাহেব, আমি কোনো কিছুরই স্বাদ পাই না। এখন আপনি কী ব্যবস্থা নেবেন বলুন?
চিকিৎসক : হুম। তোমাকে ৪৩ নম্বর বোতলের ওষুধটা খাওয়াতে হবে।
জগাইকে ওষুধ দেওয়া হলো। সঙ্গে সঙ্গে চিৎকার করে উঠল সে-
জগাই : ওয়াক থু! এটা তো গোবর।
চিকিৎসক : হুম, তুমি তাহলে স্বাদ বুঝতে পারছ।
পরদিন রেগেমেগে আবার সেই চিকিৎসকের কাছে গেল জগাই।
জগাই : ডাক্তার, আমার কিছুই মনে থাকে না। এমনকি গতকাল কী ঘটেছিল, তাও মনে নেই। কী ওষুধ দেবেন আপনি?
চিকিৎসক : হুম, ৪৩ নম্বর বোতলের ওষুধ…
জগাই : মনে পড়েছে, মনে পড়েছে! আমার ওষুধ লাগবে না!
>পাগলের লেখা উপন্যাস
এক চিকিৎসক পাগলকে বলছে-
চিকিৎসক : এইটা কী?
পাগল : এইটা একটা ৫০০ পেইজের উপন্যাস, আমি লিখেছি।
চিকিৎসক : ৫০০ পেইজে তুমি কী লিখছ?
পাগল : প্রথম পেইজে লিখছি এক রাজা ঘোড়ায় চড়ে জঙ্গলের দিকে রওয়ানা দিল। আর শেষ পেইজে লিখেছি রাজা জঙ্গলে পৌঁছাল!
চিকিৎসক : আর বাকি ৪৯৮ পেইজে কী লিখছ?
পাগল : টিগ ডিক টিক ডিক টিগ ডিক টিগ।
>চেহারা দেখে তো মনে হয়
এক পাগল এক চাইনিজকে জিজ্ঞেস করছে-
পাগল : তুমি কি আমেরিকান?
চাইনিজ : না… আমি চাইনিজ।
পাগল : তুমি আমেরিকান না?
চাইনিজ : না, আমি চাইনিজ।
পাগল : মিথ্যা বলছ, তুমি অবশ্যই আমেরিকান।
চাইনিজ : হ্যাঁ বাবা। আমি আমেরিকান। খুশি?
পাগল : কিন্তু চেহারা দেখে তো মনে হয় তুমি চাইনিজ।
>পাগল হলেন কিভাবে?
চিকিৎসক : আপনি পাগল হলেন কিভাবে?
পাগল : আমি এক বিধবা মেয়েকে বিয়ে করেছিলাম। তার যুবতী মেয়েকে আবার আমার বাবা বিয়ে করেছে। এভাবে আমার বাবা আমার জামাই হল আবার আমার মেয়ে হয়ে গেল আমার মা। ওই ঘরে একটা মেয়ে হয়েছিল যা আমার বোন কিন্তু আমি ওই মেয়ের নানির স্বামী ছিলাম, এভাবে আমি তার নানা হয়ে গেলাম। একইভাবে, আমার ছেলে তার দাদির ভাই হয়ে গেলো আর আমি আমার ছেলের ভাগ্নে হয়ে গেলাম। আর আমার ছেলে তার দাদার শালা হয়ে গেলো আর..
চিকিৎসক : চুপ! একদম চুপ!! এখন কি আমাকে পাগল বানাবি নাকি?
>পাগলা গারদ থেকে পালানোর প্ল্যান করছে
তিন পাগল, পাগলা গারদ থেকে পালানোর প্ল্যান করছে।
১ম পাগলঃ পালামু পশ্চিম দিক দিয়া। ঐদিকের দেয়াল যদি বেশী উচু হয় তাইলে একটা মই যোগাড় করতে হইবো। তারপরে মই দিয়া দেয়াল ডিঙ্গায়া পালামু।
২য় পাগলঃ আর দেয়াল যদি বেশী পুরু হয় তাইলে শাবল দিয়া গর্তকইরা পালামু।
৩য় পাগলঃ তাইলে মনে হয় আমরা আর পালাইতে পারুম না রে....
১ম ও ২য় পাগলঃ কেন ? (!)
৩য় পাগলঃ
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓"পশ্চিম দিকে তো কোন দেয়ালই নাই, সব খোলা।""
>পাগল ও ডাক্তার
ডাক্তারঃ আপনি পাগল হলেন কিভাবে?
পাগলঃ "আমি এক বিধবা মেয়েকে বিয়ে করেছিলাম তার একটা যুবতী মেয়ে ছিল। সেই যুবতী মেয়েকে আবার আমার বাবা বিয়ে করেছে। এভাবে আমার বাবা আমার জামাই হল ।
আবার আমার মেয়ে হয়ে গেল আমার মা ।ওই ঘরে একটা তাদের একটা মেয়ে হয়েছে যা আমার বোন কিন্তু আমি ওই মেয়ের নানির স্বামী ছিলাম, এভাবে আমি তার নানা হয়ে গেলাম ।
একইভাবে, আমার ছেলে তার দাদির ভাই হয়ে গেলো , আর আমি আমার ছেলের ভাগ্নে হয়ে গেলাম। আর আমার ছেলে তার দাদার শালা হয়ে গেলো আর......
ডাক্তারঃ "চুপ !! একদম চুপ!! এখন কি আমাকে পাগল বানাবি নাকি ?
>পাগলা গারদের এক ডাক্তার তিন পাগলের পরীক্ষা
পাগলা গারদের এক ডাক্তার তিন পাগলের পরীক্ষা নিচ্ছেন। পরীক্ষায় পাস করলে তিনজনকে পাগলা গারদ থেকে মুক্তি দেওয়া হবে, কিন্তু ফেল করলেই পাঁচ বছরের জন্য তাদের আটকে দেওয়া হবে। ডাক্তার তিন পাগলকে একটা ফাঁকা, জলবিহীন সুইমিং পুলের সামনে নিয়ে গিয়ে ঝাঁপাতে বললেন। প্রথম পাগলটি তৎক্ষণাৎ তাতে ঝাঁপ দিয়ে পা ভেঙে ফেলল। দ্বিতীয় পাগলটিও ডাক্তারের নির্দেশমতো পুলে ঝাঁপ দিল এবং হাত ভেঙে ফেলল। তৃতীয় পাগলটি কিন্তু কোনো মতেই ঝাঁপ দিতে রাজি হলো না। ডাক্তারটি উচ্ছ্বসিত হয়ে বললেন, ‘আরে, তুমি তো কামাল করে দিয়েছ! যাও, তুমি মুক্ত। তবে একটা কথা বলো, তুমি পুলে ঝাঁপ দিলে না কেন?’
নির্দ্বিধায় পাগলটি জবাব দিল, ‘দেখুন ডাক্তার বাবু, আমি সাঁতারটা একে বারে জানি না!’