বউকে নিয়ে পালিয়েছিলো
এক সিনিয়র সিটিজেন ১০০ কি মি বেগে হাইওয়ে দিয়ে গাড়ী চালিয়ে যাচ্ছিলেন!
গাড়ীর রিয়র ভিউ মিররে তিনি দেখলেন যে একটা পুলিশের গাড়ী পেছন থেকে তাকে ধাওয়া করছে!
তখন তিনি গাড়ীর স্পীড আরো বাড়িয়ে দিলেন...১৩০ তারপর ১৫০ তারপর ১৭০
তখন তার মনে হলো যে তার মত বয়স্ক একটা লোকের পক্ষে এরকম গাড়ী চালানো শোভা পায় না ! তাই তিনি গাড়ীটি রাস্তার পাশে পার্ক করে পুলিশের গাড়ীর অপেক্ষা করছিলেন !
পুলিশের গাড়ী এসে থামলে একজন ইন্সপেক্টর গাড়ী থেকে নেমে বৃদ্ধকে বললেন -
এতো স্পিডে গাড়ি চালানোর যদি একটা যুক্তিসঙ্গত কারন যদি বলতে পারেন, তাহলে আমি আপনাকে ছেড়ে দেবো !
বৃদ্ধ বললেন - অনেক বছর আগে এক পুলিশ আমার বউকে নিয়ে পালিয়েছিলো, আমি ভাবলাম, এখন বোধহয় সেই পুলিশ আমার বউকে ফিরিয়ে দিতে আসছে !
ইন্সপেক্টর Have a good day বলে বিদায় নিলেন !
>একটি মেয়েকে বিয়ে করেছি
পুলিশ : আপনি কি বিবাহিত?
বশার : হ্যাঁ, একটি মেয়েকে বিয়ে করেছি।
পুলিশ : আরে! সেটা তো বটেই, কেউ কি ছেলেকে বিয়ে করে নাকি?
বশার : হ্যাঁ, করেছে তো!
পুলিশ : কে করেছে?
বশার : আমার বোন।
>আত্মহত্যা করতে গেলে কেন?
পল্টু থানায় পুলিশের সামনে দাঁড়িয়ে আছে। কারণ সে আত্মহত্যা করতে গিয়েছিল-
পুলিশ : কি হলো, তুমি আত্মহত্যা করতে গেলে কেন?
পল্টু : আত্মহত্যা, আমি! কোন দুঃখে?
পুলিশ : তাহলে নদীতে ঝাঁপ দিলে কেন?
পল্টু : আর বলবেন না স্যার, ওই বেটা ড্রাইভার আমাকে বলেছিল, গাড়ি চালানোর সময় সামনে কিছু এলে বামপাশ কাটিয়ে এগিয়ে যাবি। প্রথম একটা ট্রাক এলো, বামপাশ কাটিয়ে এগোলাম। তারপর একটা গরুর গাড়ি, কাটালাম তাকেও, তারপর দেখলাম একটা ব্রিজ, সেটাকেও কাটালাম। তারপর আর কিছু মনে নেই!
>স্পিড লিমিট মেনে চলবেন
ট্রাফিক পুলিশ স্পিড লিমিট না মানায় এক ব্যক্তিকে থামালো-
পুলিশ : আপনার নাম কী?
আসামী : আবুল কাসেম ইবনে মজিদ আল ফারিব মোহাম্মদ ইবনে জাবীর আল ফোরকানী ইবনে মাসরুর…
পুলিশ : এইবারের মতো আপনার নামে আর রিপোর্ট করছি না। এখন থেকে স্পিড লিমিট মেনে চলবেন।
>আমার বাসার পাশে
পুলিশ : তুমি কোথায় থাকো?
আসামী : আমার বাবা-মায়ের সাথে।
পুলিশ : তোমার বাবা-মা কোথায় থাকেন?
আসামী : আমার সাথে।
পুলিশ : তোমরা সবাই কোথায় থাকো?
আসামী : একসাথে।
পুলিশ : উফফ তোমার বাসা কই?
আসামী : আমার প্রতিবেশীর বাসার পাশে।
পুলিশ : তোমার প্রতিবেশীর বাসা কোথায়?
আসামী : আপনারে যদি বলি আপনি বিশ্বাস করবেন না।
পুলিশ : আরে ভাই, আগে বলো কই?
আসামী : আমার বাসার পাশে।
>মনুষ্যত্ব হারিয়ে যাচ্ছে
এক চোর চুরি করতে গেছে শহরের এক বাড়িতে। চোর ভেতরে ঢুকে দেখল শোকেসে লেখা আছে- ‘এই বাটন চাপলে দরজা খুলে যাবে’।
চোর মহানন্দে বাটন চাপলো। সঙ্গে সঙ্গে বেল বেজে উঠলো। চোর ধরা পড়লো।
পুলিশ ধরে নিয়ে যাওয়ার সময় চোর বলল-
চোর : কী দিনকাল পড়লো! মানুষের মনুষ্যত্ব দিন দিন হারিয়ে যাচ্ছে।
>মারা গেলেন কী করে
পুলিশ - আপনার স্বামী মারা গেলেন কী করে?
মৃতের স্ত্রী - জানি না স্যার! হন্তদন্ত হয়ে বাড়িতে ঢুকেই বললেন, "জলদি কিছু দাও পেটে ইঁদুর দৌড়চ্ছে।" তাই আমি ইঁদুর মারার বিষ দিয়েছিলাম। ব্যস উনি তারপর থেকে আর উঠছেন না।
>থানা থেকেই নিয়ে এলাম
চোরাকারবারি কালু খাঁ তার শাগরেদকে ডেকে বলল-
কালু খাঁ : যা তো দেখে আয়, রাস্তায় কোনো পুলিশ আছে কি না।
কিছুক্ষণ পরেই শাগরেদ একদল পুলিশ নিয়ে হাজির হয়ে বলল-
শাগরেদ : ওস্তাদ, রাস্তায় কোথাও পুলিশ পাইনি, তাই থানা থেকেই ডেকে নিয়ে এলাম।
>যদি জায়গা না পাই
কিছু লোক জুয়া খেলছিল। হঠাৎ পুলিশ এসে গেল।