১৮+ কৌতুক

নব-দম্পতি ও ডাকাত - ১৮+ কৌতুক

এক রাতে নব-দম্পতির বাসায় ডাকাত পড়ল। তারপর উনারা থানায় গিয়ে পুলিশের কাছে অভ?

নব-দম্পতি ও ডাকাত - ১৮+ কৌতুক

 

এক রাতে নব-দম্পতির বাসায় ডাকাত পড়ল। তারপর উনারা থানায় গিয়ে পুলিশের কাছে অভিযোগ করলেন। 

পরের দিন পুলিশ এসে এলাকার সবাইকে বলছে, ওই বাসাতে রাতে ডাকাত এসেছিল। ওনারা ‘ও বাবাগো-ও মাগো’ বলে চিৎকার করল, আর তবু আপনারা কেউ সাহায্য করতে এগিয়ে গেলেন না!

কয়েকটি ফাজিল ছেলে উত্তর দিল, ওরকম চিৎকার তো কয়েকদিন ধরেই শুনছি। কিভাবে বুঝবো কালকে ডাকাত এসেছিল!

 

>মুরগি দুটো না হয় আমি ধরে রাখি - ১৮+ কৌতুক

 

বাজার করে আসার পথে ববের গাড়ি খারাপ হয়ে গেলো। সে গাড়ি থেকে নেমে এল। তার ফার্মটা কাছেই। হেটে যেতে মিনিট দশেক লাগবে। সে আপাতত গাড়িটা ফেলে রেখে চলেই যেতে পারত। পরে মেকানিক নিয়ে এসে ঠিক করা যেত গাড়িটা। কিন্তু সমস্যা হল.সাথে কিছু বাজার আছে। একটা বড় হাস, দুইটা মুরগি, একটা বালতি আর চার লিটার রঙের ডিব্বা।

এতগুলা জিনিস কিভাবে নেয়া যায় সে বুঝে উঠতে পারছে না। রাস্তার.পাশে দাঁড়িয়ে সে এটা নিয়ে ভাবছে,

এমন সময় খুব সুন্দর এবং বছর চব্বিশের এক মেয়ে তাকে জিজ্ঞেস করল, 

- আচ্ছা, ৭৭ নম্বর ফার্মটা কোনদিকে? 

- ৭৭? আমার বাসার পাশেই।

হেটে যেতে বড়জোর দশমিনিট লাগবে। আমিই আপনাকে সাথে নিয়ে যেতাম কিন্তু একটা হাস, দুইটা মুরগি,বালতি আর রঙের কৌটা নিয়ে হাটতে পারছি না। -এককাজ করেন। রঙের কৌটাটা নেন বালতির ভিতর। মুরগি দুইটা নেন দুই বগলে আর হাসটা নেন আরেক হাতে। বব তাই করল। চমৎকার কাজ করছে।

পথে কথাবার্তায় মেয়ের নাম জানা হল লিসা। সে যাচ্ছে কাজিন.জনের বাসায়। পথের এক জায়গায় বব বলল, এই ওয়ালটার পাশ দিয়ে একটা শর্টকাট -আছে। এখান দিয়ে গেলে তাড়াতাড়ি হবে। লিসা বলল, কিন্তু খুব নির্জন মনে হচ্ছে পথ।

- তাতে কি?

- আপনি একজন যুবক। আমি একজন তরুনী। ধরেন, আপনি যদি নির্জনে আমার সাথে u know what শুরু করতে চান? 

- হা হা হা! আমার একহাতে বালতি, যেটার ভিতর রঙের কৌটা, আরেক হাতে হাস। দুই বগলে দুইটা মুরগি।

আমি কিভাবে আপনার সাথে জোর করে কিছু করতে পারি?

- ধরেন, আপনি বালতি থেকে রঙের কৌটাটা বের করে সেটা উল্টিয়ে হাসটা রাখলেন। হাসটা যেন না পালাতে পারে সেজন্য রঙের কৌটাটা বালতির ওপর রাখলেন। তাহলেই হল।

-ভুল করছেন। দুইটা মুরগি আছে যে, সেগুলার কি করব শুনি? :

:

:

একটু হেসে লিসা বলল, মুরগি দুইটা না হয় আমিই ধরে রাখলাম

 

>ক*ডম বানিয়ে ভারতে পাঠাই - ১৮+ কৌতুক

 

এক বাংলাদেশী ভারতে গিয়া এক সকালে ব্রেড আর জেলি মাখায়া মনের সুখে খাচ্ছে,, তখন সেখানে এক ভারতিয় চুইংগাম চাবাইতে চাবাইতে তার কাছে এসে আজাইরা আলাপ শুরু করলো। 

ভারতিয়: তোমরা কি বাংলাদেশে ব্রেড এর সাথে জেলি খেয়ে মজা পাও?? 

বাংলাদেশীঃ অবশ্যই!! 

ভারতিয় আবার চুইংগাম চাবাইতে চাবাইতে বললঃ “আমরা জেলি খাইনা,কারন আমরা ব্রেকফাস্ট এ ফল খাই আর ওই গুলার ছোকলা আর ঝুটা গুলা দিয়ে জেলি বানাইয়া বাংলাদেশে পাঠাইয়া দেই!!!”

এ বার বাংলাদেশী বললঃ তোমরা কি ভারতে সে**র সময় ক*ডম ব্যবহার কর??

ভারতিয়ঃ অবশ্যই করি!! 

বাংলাদেশীঃ তাইলে ক*ডম ইউজ করার পর ঐটা কি কর?? 

ভারতিয়ঃ ফেলে দেই!! 

বাংলাদেশীঃ আমরা ব্যবহারের পর ক*ডম ফালাই না!! অই গুলা দিয়া চুইংগাম বানাইয়া ভারতে পাঠাইয়া দেই

 

>আমি প্রেগনেন্ট হয়ে গেছি

 

১ম ছেলে : বাবা, আমার গার্লফ্রেন্ড প্রেগনেন্ট হয়ে গেছে। পাঁচ হাজার টাকা চাইছে মুখ বন্ধ করার জন্য।

বাবা : এই নে, চুপচাপ দিয়ে আয়।

দুই মাস পর-

দ্বিতীয় ছেলে : বাবা, আমার গার্লফ্রেন্ড প্রেগনেন্ট হয়ে গেছে। আট হাজার টাকা চাইছে মুখ বন্ধ করার জন্য।

বাবা : যা, চুপচাপ দিয়ে আয়।

ছয় মাস পর- 

মেয়ে : বাবা, আমি প্রেগনেন্ট হয়ে গেছি।

বাবা : দারুণ খবর, এবার আমার টাকা নেওয়ার পালা।

 

>তুমিতো চুমুর ডাক্তার

 

বল্টু সুন্দরি বউ পেয়ে আহ্লাদে

আটখানা।

সুন্দরি বউকে ট্রেনে করে বেড়াতে

যাচ্ছিল।

তখন সে কি চিন্তা করে বলে উঠলোঃ

"মাধূরি, আমার বুকের বাম পাশটাতে

ভিশন ব্যাথা পাচ্ছি।

তখন মাধূরি বুকে চুমু দিয়ে দিল,

আর সাথে সাথে ব্যাথা ভালো হয়ে

গেল।

একটু পর বল্টু আবার বলছে,

"আমার হাতে একটু একটু ব্যথা করছে।"

পূর্বের মতই মাধূরি হাতে চুমু দিল,

আর ব্যথা সেড়ে গেল।

একটু পর আবার বল্টু বলছে,

"মাধূরি, আমার কপালটা কেমন জানি

করছে, খুব অসহ্য লাগছে।"

এবারও পূর্বের মত কপালে চুমু দিতেই

ভালো হয়ে গেছে।

এই কাহিনি গুলো দেখে, ট্রেনের

ফ্লোরে শুয়ে থাকা এক বুড়ো বললঃ

"মা,তুমি তো দেখছি চুমুর ডাক্তার...!!!

চুমু দিলেই সব ভালো হয়ে যায়।

আমার তো ডায়রিয়ার সমস্যা, তুমি

একটা চুমু দিয়ে দাওনা মা।

তাহলে ডায়রিয়াটাও ভালো হয়ে

যাবে........!!!

 

>এ তো পাপ হবে

 

এই ঘটনা মার্কিন মুল্লুকের নিউ ইয়র্ক শহরের। বাপ ডেভিড ট্রাম্প তার একমাত্র পুত্র জনি ট্রাম্পকে ডাকলেন গুরুতর একটি বিষয়ে কথা বলার জন্য।

ট্রাম্প: দেখ জনি, পাশের বাড়ির ডেইজির সঙ্গে যে তোমার অ্যাফেয়ার চলছে তা আমি জানি এবং তোমরা যে অচিরেই বিয়ে করতে যাচ্ছ তাও জানি। 

জনি: ইউ আর রাইট ড্যাড... 

ট্রাম্প: কিন্তু তুমি বোধ হয় একটা বেঠিক ডিসিশন নিতে যাচ্ছো। কারণ, তুমি জান না যে ডেইজি আসলে তোমার আপন বোন!

জনি: বলছো কী, ড্যাড! তার মানে ডেইজির মা কেলির সঙ্গে তোমার...

ট্রাম্প: তুমি প্রাপ্তবয়স্ক, তোমার কাছে খোলামেলাই স্বীকার করছি- ওর মায়ের সঙ্গে আমার গভীর অ্যাফেয়ার ছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত হঠাৎ ওর বিয়ে হয়ে যায় ল্যারির সঙ্গে... ডেইজি তখন কেলির পেটে...

জনি: ওহ্‌ শিট বাবা! হাউএভার, তোমাকে থ্যাঙ্কস যে তুমি বিষয়টি আমাকে সময়মতো জানিয়েছো। নাহলে তো...

এর মাস খানেক পর ডেভিড ট্রাম্প ফের পুত্রকে ডাকলেন।

ট্রাম্প: ডিয়ার সান, তুমি মনে হয় আবার একই ভুল করছো।

জনি: মানে! কীসের ভুল বাবা?

ট্রাম্প: তোমার এখনকার প্রেমিকা রেমি ডাইসনের কথা বলছি। বাস্তবে সেও তোমার আপন বোন হয়!

জনি: তার মানে রেমির মা নাওমির সঙ্গেও তোমার...

ট্রাম্প: টুবি অনেস্ট, মাই সান- ঘটনা সেরকমই...

জনি: বাবা...

এরপর জনি মনের দুঃখে বাবা-মাকে ছেড়ে ক্যালিফোর্নিয়া চলে গেল। সেখানে সুজি নামে অপরূপা এক তরুণীর সঙ্গে তার প্রেম জমে উঠলো। সুজিকে বিয়ে করতে যাচ্ছে জনি আগামী রবিবার। কিন্তু আগেরদিন শনিবার বাবা ট্রাম্পের ফোন পেয়ে রীতিমতো চমকে গেল সে।

ট্রাম্প: মাই সান, আমি সব সময়ে তোমার কাছে সৎ থাকতে চেয়েছি। তাই সব দ্বিধা ঝেরে আবারও তোমাকে ফোন দিলাম। জানতে পারলাম তুমি সুজি ম্যাকেঞ্জিকে বিয়ে...

জনি: ওহ্‌ গড! বাবা এখানেও?

ট্রাম্প: তুমি ভুলে যাচ্ছো যে আমাদের আদি বাসস্থান ছিল ক্যালিফোর্নিয়া। তো সুজির মা রোজি আমার শিশুকালের


Bablu islam

204 Blog posts

Comments