গুরা গুরা গুরা

এক ছাত্র আঞ্চলিক ভাষায় কথা বলে। তাকে তার শিক্ষক জিজ্ঞাসা করছেন-

শিক্ষকঃ বল তো বাবা, Horse মানে কী?
ছাত্রঃ গুরা?

গুরা গুরা গুরা 

 

 এক ছাত্র আঞ্চলিক ভাষায় কথা বলে। তাকে তার শিক্ষক জিজ্ঞাসা করছেন-

 

শিক্ষকঃ বল তো বাবা, Horse মানে কী?

ছাত্রঃ গুরা।

শিক্ষকঃ গুরা!! আচ্ছা, Turn মানে কী?

ছাত্রঃ গুরা।

শিক্ষক কিছুটা রেগে বললোঃ তাহলে Powder মানে কী?

ছাত্রঃ গুরা।

শিক্ষক পুরো রেগে গিয়ে বললোঃ সব কিছুই কি গুরা নাকি?

 

ছাত্রঃ না স্যার, একটা লাফাইন্না গুরা,একটা মুরাইন্না গুরা, আর শেষেরটা গুরা গুরা!! 

 

 

  চার পাগল 

 

 চার পাগল একটি পুকুর ঘাটে বসে কথা বলছে ।

 

১ম পাগল:-শুনেছিস গতরাতে এই পুকুরে আগুন লেগেছে ।

২য় পাগল:-তাই নাকি । তাহলে মাছেরা কোথায় উড়ে পালিয়ে ছিল ?

৩য় পাগল:- যা! মাছের কি ঘোড়ার মত পাখা আছে নাকি উড়ে চলে যাবে !

৪র্থ পাগল:- আরে তোরা সবাই পাগল হয়ে গেছিস । ঐ সময় মাছেরা আগুনকে কেরোসিন মেরে নিভাচ্ছিল !!

 

 

  কি পাঠাতে পারি 

 

প্রেমিকা তার প্রেমিককে রাতে রোমান্টিক মেসেজ পাঠাচ্ছে...

 

মেয়েঃ

ঘুমিয়ে আছো তো স্বপ্ন পাঠাও,

জেগে আছো তো ভাবনা পাঠাও,

যদি কাঁদছো তো চোখের জল পাঠাও ।

ছেলেঃ প্রিয়তমা পায়খানা করতেছি কি পাঠাবো ?

 

 

  গুনতে সুবিধা হবে!

 

বিক্রেতা : এই নাও, তোমাকে ওজনে একটু কম দিলাম, বাসায় নিয়ে যেতে সুবিধা হবে।

বল্টু : এই নিন টাকা।

বিক্রেতা : এ কী, মাছের দাম তো একশ টাকা, দশ টাকা দিলে কেন?

বল্টু : টাকা একটু কম দিলাম, আপনার ও গুনতে সুবিধা হবে! 

 

 

  আর কত দূরে দেখতে চাস!

 

ছেলে : বাবা, আমাকে একটা চশমা কিনে দাও। আমি দূরের কিছুই দেখতে পাচ্ছি না।

কৃপণ বাবা : (সূর্য দেখিয়ে) ঐটা দেখতে পাচ্ছিস?

ছেলে : হ্যাঁ, ঐটা তো সূর্য।

কৃপণ বাবা : আর কত দূরে দেখতে চাস! 

 

 

  আরেকটা বড় মাছ ধরেছি!

 

ভদ্রমহিলা: খোকা, তোমার বাবা কী করেন?

শিশু: আমার বাবা একজন মৎস্যশিকারি।

ভদ্রমহিলা: কিন্তু আমি তো শুনেছি, তোমার বাবা একজন শেয়ার ব্রোকার।

শিশু: না, না! আমি যতবার বাবার অফিসে গেছি, দেখেছি, বাবা কারও সাথে ফোনে কথা বলছেন

আর বিগলিত হাসি হেসে বলছেন,

 

‘স্যার, আরেকটা বড় মাছ ধরেছি!’

 

 

  হারামজাদা, কয়বার খুলে বলব!

 

এক রোগী ডাক্তারের কাছে গিয়ে বলল,

“ডাক্তার সাব, আমার একটা অদ্ভুদ রোগ হয়েছে।”

ডাক্তার বললেন, “কি রকম ? ”

রোগী বলল, “আমি অল্পতেই রেগে যাই। গালাগালি করি”

ডাক্তার বলল, “ব্যাপারটা একটু খুলে বলুন তো।”

রোগী বলল, “হারামজাদা, কয়বার খুলে বলব!!!” 

 

 

  ৪ টা উভচর প্রাণির নাম 

 

স্যারঃ ৪ টা উভচর প্রাণির নাম বলত ????

বল্টুঃ জি স্যার, ব্যাঙ।

স্যারঃ আর বাকি ৩ টা ???

বল্টুঃ ব্যাঙ এর বাবা, ব্যাঙ এর মা আর ব্যাঙ এর গার্লফ্রেন্ড

ওরে লুল রে লুল !!! 

 

 

  ডাহা মিথ্যা কথা

 

ইন্টারভিউ বোর্ড- চাকুরী দাতা :- আচ্ছা- আপনি একটা ডাহা মিথ্যা কথা বলুন তো??

 

চাকুরী প্রার্থী :- এখানে আসার সময় দেখলাম, বটগাছের নীচে তিনটা মহিলা চুপচাপ বসে আছে!!

 

 

  মেধাশূন্য পৃথিবী

 

গদা: জানিস পদা, পৃথিবী দিন দিন মেধাশূন্য হয়ে পড়ছে।

পদা: কিভাবে?

গদা: এই ধর এরিস্টটল মারা গেলো, নিউটন গত হয়েছে, 

আইনস্টাইন মরে ভূত হয়ে গেল, স্টিফেন হকিং-এর ও সময় শেষ,

আর আমার শরীরটাও বেশি ভালো দেখছি না কয়েকদিন ধরে…

 

 

  কাশি প্রাকটিস

 

ডাক্তারঃ মনে হয় ঔষধ টায় কাজ হয়েছে। আজ আপনার কাশির আওয়াজটা বেশ ভাল ঠেকছে।

রোগীঃ ভাল তো ঠেকবেই। কাল সারা রাত জেগে কাশিটা প্রাকটিস করেছি যে!

 

 

  উড়ে উড়ে আসে! 

 

একদিন ক্লাশে শিক্ষক ছাত্রদেরকে অতিথি পাখি সম্পর্কে বলছিলেন। ঐ যে,

যে পাখিগুলো শীতকালে শীতের হাত থেকে বাঁচার জন্য শীতের দেশ থেকে উড়ে উড়ে

গরমের দেশে চলে আসে। তো শিক্ষক বলতে বলতে ছাত্রদের উদ্দেশ্যে প্রশ্ন করলেন,

‘আচ্ছা, তোমরা কি বলতে পারবে, অতিথি পাখিরা শীতকালে এতো দূরে উড়ে আসে কেনো?’

এক ছাত্র তখন তখনই দাড়িয়ে উত্তর দিলো,

‘এতো দূর তো আর হেঁটে আসা সম্ভব নয়, তাই উড়ে উড়ে আসে!’ 

 

 

  গাধা না কি নির্বোধ? 

 

শিক্ষক : যারা একেবারে গাধা বা নির্বোধ তারা ছাড়া সবাই বসে পড়ো। (সব ছাত্র বসলেও একজন দাড়িয়ে আছে)

শিক্ষক : কী রে, তুই গাধা না কি নির্বোধ?

ছাত্র : না স্যার, আপনি একা দাঁড়িয়ে আছেন এটা ভাল দেখাচ্ছেনা, তাই...!

 

 

  দুই পিচ্চির কথা হচ্ছে.....

 

১ম পিচ্চি: জানিস, কাল রাতে স্বপ্নে দেখি আমি ফায়ার সার্ভিসে চাকরি পাইছি এবং এক বাসায় আগুন নিভাইতাছি ।

দ্বিতীয় পিচ্চি: WOW!! দারুন তো তার পর কি হল দোস্ত??

১ম পিচ্চি: কি আর হবে, ঘুম থেকে উঠে দেখি কাম শেষ!!

দ্বিতীয় পিচ্চি: কেনরে, কি হইছিল??

১ম পিচ্চি: আর বলিস না, দেখি.....মুইতা বিছানা ভাসাই দিছি!!!

 

 

  দুই বন্ধুর মধ্যে কথা হচ্ছে

 

১ম বন্ধু : জানিস, আমি সাঁতার কেটে পুরো নদী পার হতে পারি।

২য় বন্ধু : আমি তো সাঁতার না কেটেই পার হতে পারি।

১ম বন্ধু : কীভাবে?

২য় বন্ধু : কেন, নৌকাতে চড়ে!

 

 

 কোন পরীক্ষা দেইনি 

 

শিক্ষকঃ এই ছেলে তুমি কতবার ফেল করেছ?

ছাত্রঃ স্যার! একবারও না।

শিক্ষকঃ তাহলে এক কাসে তুমি তিন বছর কেন পড়ছ?

ছাত্রঃ স্যার পরিক্ষায় ফেল যাতে না করি, সেজন্য কোন পরীক্ষা দেইনি!!

 

 

  লেবু গাছ 

 

শিক্ষক: মনে করো সাগরের মাঝ খানে একটা লেবু গাছ। তুমি কিভাবে লেবু পেড়ে আনবে?

মন্টু: পাখি হয়ে স্যার্। . .

শিক্ষক: মানুষ কে পাখি বানাইবো কি তোর বাপ? . . . .

মন্টু: সাগরের মাঝখানে লেবু গাছ লাগাইবো কি আপনার বাপ?

 

 

  আদর্শ পুরুষ 

 

একজন আদর্শ পুরুষ কখনো নেশা করে না, কখনো নাক ডাকে না,

কখনো টেলিভিশনে খেলা দেখে না,

কখনো বউয়ের সঙ্গে তর্কে যায় না এবং

একজন আদর্শ পুরুষের কখনো অস্তিত্ব থাকে না :))

 

 

 কবুতরগুলো প্রভুভক্ত 

 

এক লোক তার পোষা কবুতরগুলো হাটে তুলেছেন। ক্রেতাকে বলছেন-

বিক্রেতা : এই কবুতরগুলো নেন ভাই, খুবই প্রভুভক্ত।

ক্রেতা : তাই নাকি? তা কেমন করে বুঝলেন খুব প্রভুভক্ত?

বিক্রেতা : আমি যতবারই এগুলো বিক্রি করেছি, ততবারই আমার বাড়িতে আবার ফিরে এসেছে..! 

 

 

  পানপাত্র থেকে দূরে 

 

দুই মাতালের কথোপকথন। 

 

—স্ট্র দিয়ে ভোদকা খাচ্ছ কেন?

—ডাক্তার আমাকে বলেছেন পানপাত্র থেকে দূরে থাকতে,,তাই!!!

 

 

  তিন পাগলের পরীক্ষা 

 

পাগলাগারদের এক ডাক্তার তিন পাগলের পরীক্ষা নিচ্ছেন। পরীক্ষায় পাস করলে তিনজনকে পাগলাগারদ থেকে মুক্তি দেওয়া হবে, কিন্তু ফেল করলেই পাঁচ বছরের জন্য তাদের আটকে দেওয়া হবে।

ডাক্তার তিন পাগলকে একটা ফাঁকা জলবিহীন সুইমিং পুলের সামনে নিয়ে গিয়ে ঝাঁপাতে বললেন।

প্রথম পাগলটি তৎক্ষণাৎ তাতে ঝাঁপ দিয়ে পা ভেঙে ফেলল। 

দ্বিতীয় পাগলটিও ডাক্তারের নির্দেশমতো পুলে ঝাঁপ দিল এবং হাত ভেঙে ফেলল।

তৃতীয় পাগলটি কিন্তু কোনোমতেই ঝাঁপ দিতে রাজি হলো না।

ডাক্তার উচ্ছ্বসিত হয়ে বললেন, ‘আরে, তুমি তো কামাল করে দিয়েছ! যাও, তুমি মুক্ত। তবে একটা কথা বলো, তুমি পুলে ঝাঁপ দিলে না কেন?’

নির্দ্বিধায় পাগলটি জবাব দিল, ‘দেখুন ডাক্তার, আমি সাঁতারটা একেবারেই জানি না!’ 

 

 

  ভয়ংকর দুঃস্বপ্ন 

 

স্বামী : জানো, আমি আজ ভয়ংকর একটা দুঃস্বপ্ন দেখলাম।

স্ত্রী : কী দেখেছ?

স্বামী : দেখেছি তোমাকে নিয়ে আমি শপিংয়ে গেলাম! 

 

 

  তোর বাপে কি ফকির আছিল? 

 

এক বল্টু বাসে যাওয়ার সময় বাসের দরজার সামনে দাড়িয়ে ছিল সেটা দেখে কনডাক্টর বলছে…

“কিরে তুই সব সময় দরজার সামনে দাঁড়াইয়া থাকিস!! তোর বাপে কি চৌকিদার আছিল??”

বল্টুঃ আরে, আর তুই যে সব সময় টাকা চাইতে থাকিস তোর বাপে কি ফকির আছিল?? 

 

 

  কিন্তু ওজু করিনাই। 

 

চাচা হুজুর। কিন্তু তার ভাগ্নেটা একদম নামাজ পড়ে না। চাচা ভাগ্নেকে অনেক বুঝালেন। কিছুতেই কাজ হলোনা। শেষমেষ চাচা ভাগ্নেকে বললেন।

: তুই এখন থেকে নামাজ পড়লে তোকে ৫ টাকা করে দেব।

ভাগ্নেতো কথা শুনে মহা খুশি। সে খুশিমনে নামাজ পড়তে গেল। নামাজ পড়ে এসে চাচাকে বললো,

: চাচা, নামাজ পড়ে এসেছি। এবার টাকা দাও।

: কিসের টাকা? তু্ই নামাজ পড়ছিস নেকী পাইছিস। তোকে আবার টাকা দেব কেন?

: চাচা, আমি জানতাম তুমি এইরকম করবা। আমিও কম যাইনা। আমি নামাজ ঠিক-ই পড়ছি। কিন্তু ওজু করিনাই..।


Bablu islam

204 Blog posts

Comments