একেই সমাস বলে

পল্টু কোনো দিন পড়া পারে না। কিন্তু সেদিন হঠাৎ বাংলা ক্লাসে শিক্ষক পড়া ধরায় হাত তুলল সে।

স্যার : আরে বাহ্। পল?

একেই সমাস বলে 

 

পল্টু কোনো দিন পড়া পারে না। কিন্তু সেদিন হঠাৎ বাংলা ক্লাসে শিক্ষক পড়া ধরায় হাত তুলল সে।

 

স্যার : আরে বাহ্। পল্টু বল তো সমাস কাকে বলে?

পল্টু : (মাথা চুলকে) স্যার পড়ে এসেছি। কিন্তু মনে পড়ছে না।

স্যার : কতটুকু মনে আছে?

পল্টু : স্যার, শেষের দিকটা।

স্যার : ঠিক আছে। শেষের দিকটাই বল।

পল্টু : একেই সমাস বলে!

 

 

  ছাত্র-শিক্ষক

 

টিচারঃ তুমি দেরিতে এসেছ কেন?

বল্টুঃ স্যার, বাবা মা ঝগড়া করছিলো।

টিচারঃ তার সাথে তোমার দেরিতে আসার সম্পর্ক কি??

 

বল্টুঃ স্যার, আমার এক জুতা বাবার হাতে, আরেক জুতা মায়ের হাতে ছিল !

 

 

 আপনি যে প্রতিদিনই আসেন 

 

পুলিশ বলছে চোরকে, ‘লজ্জা করে না তোমার? এই নিয়ে তৃতীয়বার তুমি থানায় এলে!’

 

চোর: স্যার, আমি তো মাত্র তৃতীয়বার, আপনি যে প্রতিদিনই আসেন!

 

 

  হিন্দী সিরিয়াল 

 

একবার একজন তরুণী আলাদিনের চেরাগ পেল । ঘষা দিতেই দৈত্য হাজির। অতঃপর তরুণীর তিনটি ইচ্ছা-

 

১ম ইচ্ছা, আমাকে অনেক ধৈর্য্যশীল করে দাও ।

২য় ইচ্ছা, পৃথিবীর যত প্যাঁচ আর কূটনামি শেখার এবং বোঝার ক্ষমতা দাও।

৩য় ইচ্ছা, এমন কিছু দাও যা কোনোদিন শেষ হবে না ।

 

অতঃপর দৈত্যটা তাকে হিন্দী সিরিয়াল দেখতে বসিয়ে দিলো!

 

 

  আরো বেশি করে টানো!

 

দুই পিচ্চি খেলতেছে। সভাবতই দুই টার ই প্যান্ট নাই।

হঠাৎ মেয়ে পিচ্চিটা ছেলে পিচ্চিটার ওইটা ধরে টানতে লাগলো।

তখন ছেলে পিচ্চিটা মন খারাপ করে বললঃ টানো আরো বেশি করে টানো,

নিজেরটা তো ছিড়েছো ,,এখন আসছো আমারটা ছিড়তে…

 

 

  তোর বউকে এখন কোথায় পাওয়া যাবে 

 

ঔষুধের দোকানে দেখা হল দুইবন্ধুর।

– কীরে, কী কিনছিস?

– মাথাটা বড্ড ধরছে। মাথা- ধরার ট্যাবলেট কিনছি।

– কাল আমারও মাথা ধরেছিল, বউ আদর করে বিছানায় শুইয়ে আধঘন্টা টিপে দিল। মাথা-ব্যথা সেরে গেল। কোনো ওষুধ লাগেনি।তুইও তাই করলে পারিস।

 

– দারুন আইডিয়া দোস্ত! তা তোর বউকে এখন কোথায় পাওয়া যাবে ..?

 

 

  আইফেল টাওয়ার 

 

দুই চাপাবাজের মধ্যে আলাপ হচ্ছে-

 

প্রথম চাপাবাজ: জানিস মাঝে মাঝে ইচ্ছে হয় ফ্রান্সের আইফেল টাওয়ারটা কিনে ফেলি

দ্বিতীয় চাপাবাজ: অত সহজ না বন্ধু! ওটা আমি বেচলেতো!!

 

 

  ত্র্যাডমিরালেরও উপরে কে 

 

সৈনিক : একজন অ্যাডমিরালেরও উপরে কে বল ত?

ব্যাক্তি: কেন, তার টুপি ।

 

 

  কেন গাড়ি চুরি করি  

 

বিচারক: তুমি কেন গাড়িটি চুরি করেছিলে?

আসামি: আমি দেখেছিলাম গাড়িটি একটি কবরখানার বাইরে দাঁড় করানো।

তাই ভেবেছিলাম গাড়ির মালিকের আর এটা হয়তো দরকার নেই......

 

 

  চশমা নেওয়ার পর 

 

: ডাক্তার সাহেব, চশমা নেওয়ার পর কি আমি এ বি সি ডি পড়তে পারব?

: অবশ্যই পারবেন।

: এবার দেখব, কোন শালায় কয় আমি ইংরেজি পারি না! 

রফিকুল ইসলাম, শ্যামলী, ঢাকা সূত্র: দৈনিক প্রথম আলো, সেপ্টেম্বর ১৪, ২০০৯

 

 

  ব্যাথা তো কমছে না 

 

এক সহজ সরল লোক রাস্তার ধারে একটি ইটে মলম লাগাচ্ছে ¬¬

 

পথচারীঃ কি ব্যাপার! ইটে মলম লাগাচ্ছ কেন?

সরল লোকঃ ডাক্তার সাব বলেছে আমি যেখানে ব্যাথা পাইছি সেইখানে এই মলমটা মাখতে ।

 

আমি এই ইটটাতেই ব্যাথা পাইছিলাম, তাই মলমটা মাখাচ্ছি। ………কিন্তু ব্যাথা তো কমছে না!!!

 

 

  গোবর আছে তাই বড়।

 

এক পিচ্চি আর ওর বড় বোন রাস্তা দিয়া হেঁটে যাচ্ছিল। তখন পিচ্চি ওর বোনকে জিজ্ঞেস করে-

পিচ্চি : আপু এই পাশের ঘাস বড় আর ওই পাশের ঘাস ছোট কেন?

বোন : এখানে গোবর আছে তাই ঘাস বড়। আর ওখানে গোবর নাই তাই ঘাস ছোট।

পিচ্চি : তাই তো বলি, তোমার চুল এতো বড় কেন!! 

 

 

 জুতোর বাড়ি 

 

১ম বন্ধু : জানিস, বাড়ি থেকে পালিয়ে যেদিন নিশিকে বিয়ে করলাম, ঠিক সেদিনই জুতোর বাড়ি খেতে হলো!

২য় বন্ধু : আমার ধারণা, এর পেছনে নিশ্চয়ই নিশির বাবার হাত ছিল!

 

১ম বন্ধু : না না, হাত নয়! ওটার মধ্যে নিশির বাবার ‘পা’ ছিল! 

 

 

 কবে পুরোপুরি মনে হবে 

 

গিন্নি : তোমাকে ঠিক গাঁজাখোরের মতো দেখতে লাগছে।

কর্তা : এখনো মতো। বল কী গিন্নি?

গত ত্রিশ বছর ধরে গাঁজা খাচ্ছি, তবুও ‘মতো’ ,,, তবে কবে পুরোপুরি মনে হবে! 

 

 

  অপদার্থ কাকে বলে ? 

 

শিক্ষক- বলতো পদার্থ কাকে বলে?

ছাত্র- জানি না স্যার।

শিক্ষক- অপদার্থ কোথাকার! যার ওজন ও আয়তন আছে তাকেই পদার্থ বলে।

ছাত্র- তাহলে আমাকে অপদার্থ বললেন কেন? আমার তো ওজন আয়তন দুটোই আছে ,,!

 

 

  জন্মদিন কোন বছর 

 

জনি: রনি, তোর জন্মদিন কত তারিখে?

রনি: ২০ জুন।

জনি: কোন বছর?

রনি: প্রতিবছর!

 

 

 ক্লাসে কে হেঁটে ঢোকে 

 

শিক্ষক : ও কী, তুমি ক্লাসে হামাগুড়ি দিয়ে ঢুকছ কেন?

ছাত্র : স্যার আপনিই তো বলেছিলেন

“হোম ওয়ার্ক না করে এলে আমার ক্লাসে কে হেঁটে ঢোকে দেখে নেব।”

 

 

 পাগল নাকি! 

 

পাগলাগারদে এক ডাক্তার ঘুরে ঘুরে বিভিন্ন ওয়ার্ড দেখছিলেন। হঠাৎ লক্ষ্য করলেন, 

একটা পাগল দেয়ালে কান পেতে কী যেন শোনার চেষ্টা করছে। কিছু না বলে তিনি চলে গেলেন। ঘণ্টা কয়েক পর আবার ওদিক দিয়ে যাওয়ার সময় একই দৃশ্য দেখলেন তিনি। 

পাগলটা তখনো দেয়ালে কান লাগিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। কৌতূহলী হয়ে তিনি দেয়ালে কান পাতলেন; কিন্তু কিছুই শুনতে পেলেন না।

তখন পাগলটাকে তিনি জিজ্ঞেস করলেন, ‘কই, আমি তো কিছুই শুনতে পারছি না, তুমি এতক্ষণ ধরে কী শুনছ?’

পাগল বলল, ‘আরে, পাগল নাকি! চার মাস ধরে দাঁড়িয়ে কিছু শুনতে পারছি না আর তুমি এক মিনিটে শুনতে চাও!!’ 

 

 

  জানালা খুলতে পারছে না 

 

এক লোক হোটেলের ম্যানেজারকে গিয়ে বলল,

লোক :- ম্যানেজার সাহেব জলদি আসুন আমার স্ত্রী রাগ করে জানালা দিয়ে লাফ দিয়ে আত্মহত্যা করতে চাইছে।

ম্যানেজার :- তো আমি কি করতে পারি?

লোক :- আরে শালা, আমার স্ত্রী জানালা খুলতে পারছে না!! 

 

 

  আমরা শুধু গাধাকে পিএইচডি দিই। 

 

একদিন এক লোক ঘোড়ার পিঠে চড়ে যাচ্ছে। শুনতে পেল, এই বিশ্ববিদ্যালয়ে গেলে টাকার বিনিময়ে ডক্টরেট ডিগ্রি পাওয়া যায়। সে গেল। টাকা দিল। তাকে পিএইচডি ডিগ্রি দেওয়া হলো। সে ঘোড়ার পিঠে চড়ে ফিরছে। 

তখন তার মনে হলো আমার ঘোড়াটার জন্যও তো একটা পিএইচডি ডিগ্রি দরকার। সে বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিরে গেল। বলল,

এই নিন টাকা। আমার ঘোড়াটাকেও একটা ডিগ্রি দিন।

বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ বলল,

আমরা শুধু গাধাকে পিএইচডি দিই। ঘোড়াকে দিই না..) 

 

 

  শালা আমারেও তো পাগল বানাইয়া ছাড়বি 

 

ডাক্তার: তুমি পাগল হলে কিভাবে?

পাগল: পাগল কি হইছি সাধে। আমি এক বিধবা মহিলারে বিয়ে করছিলাম। তার এক যুবতী মেয়ে ছিল। তাকে বিয়ে করল আমার বাবা।

তো আমার মেয়ে হয়ে গেল আমার মা এবং আমি হয়ে গেলাম আমার বাবার শ্বশুর। তার ঘরে একটা মেয়ে হলো সে হলো আমার বোন কিন্তু আমি তার নানীর জামাই। সে দিক থেকে সে আমার নাত্নীও। এবাবে আমার একটা পোলা হইলো। তো আমার পোলা আমার বাপের শালা, আমি আমি আমার পোলার ভাইগ্না।

 

ডাক্তার: চুপ কর, শালা আমারেও তো পাগল বানাইয়া ছাড়বি……


Bablu islam

204 Blog posts

Comments