আমার মেয়েকে ও মেরেছে, আমি ওর বউকে মারলাম।
রুবেলের মেয়ে তার বরের সাথে ঝগড়া করে ছয় মাস পর ফিরে এসেছে কাঁদতে কাঁদতে-
রুবেল : এই কী হয়েছে, কাঁদছিস কেন?
মেয়ে : বাবা, তোমার জামাই আমাকে বাম গালে মেরেছে।
এই শুনে রুবেল তার মেয়ের ডান গালে পটাস করে একটা চড় মারলো-
মেয়ে : কী হল, মারলে কেন?
রুবেল : দেখ মা, আমার মেয়েকে ও মেরেছে, আমি ওর বউকে মারলাম..!!
তেলাপোকা
২ টা তেলাপোকা হসপিটালে আই.সি.ইউ- তে ভর্তি হল..
১ম তেলাপোকা : তোকে কে মারছে রে???
২য় তেলাপোকা : আরে কেউ মারে নাই .
হোস্টেলে মেয়েরা আমায় দেখে এত জোরে চিল্লানি দিছিল যে
আমার হার্ট এ্যাটাক হইয়া গেছে!!!
সব আম্পায়ার তো আমার ওপাশে।
স্বর্গ ও নরকের মধ্যে ক্রিকেট ম্যাচ হবে। তাই খুব উত্তেজনা। দুই পক্ষই যার যার দল নিয়ে খুব আশাবাদী।
ঈশ্বর অবাক হয়ে শয়তানকে প্রশ্ন করলেন, ‘তুমি জয়ের আশা করছ কীভাবে? সব ভালো খেলোয়াড় তো স্বর্গে আছেন।’
শয়তান মুচকি হেসে জবাব দিল, ‘তাতে সমস্যা নেই। সব আম্পায়ার তো আমার ওপাশে।’
মুরগীর ডিম , আপনার ডিম না
মুরগীর ডিম নিতে...
বল্টু : ভাই ডিমগুলো কার?
দোকানদার : আমার।
বল্টু : আচ্ছা তাহলে অন্য দোকানে যাই।
দোকানদার : কেন?
বল্টু : না, আম্মু বলেছে মুরগীর ডিম নিতে।আপনার ডিম না,,,!
গাধা ও কুকুর
গাধাঃ আমার মালিক আমাকে খুব মারে।
কুকুরঃ তাহলে তুই এখান থেকে পালিয়ে যা।
গাধাঃ না।
কুকুরঃ কেন???
গাধাঃ আমার মালিকের সুন্দরী মেয়েটা যখন লেখাপড়া করতে চায় না,
তখন মালিক তার মেয়েকে বলে,
“তোকে এই গাধাটার সাথে বিয়ে দেব”
মেয়েটাকেও আমার খুব পছন্দ হয়েছে, তাই এত মার খেয়েও এখানে পড়ে আছি!!!
স্যার কারেন্ট ছিলো না
শিক্ষকঃ তুমি হোমওয়ার্ক করে আনোনি কেন?
বল্টুঃ স্যার, লোডশেডিং। তাই আলো ছিলো না ..
স্যারঃ মোমবাতি জ্বালালেই হতো।
বল্টুঃ স্যার, লাইটার ছিলো না..
স্যারঃ লাইটার ছিলোনা কেন ?
বল্টুঃ স্যার, বাবা যে রুমে নামাজ পড়ছিলো ওখানে ছিলো।
স্যারঃ তাহলে.. ওখান থেকে আনলে না কেন?
বল্টুঃ স্যার, আমার ওজু ছিলোনা..
স্যারঃ ওজু ছিলোনা কেন ?
বল্টুঃ পানি ছিলোনা স্যার..
স্যারঃ কেন ছিলো না ?
বল্টুঃ মোটর কাজ করছিলো না!!!
স্যারঃ স্টুপিড !!! মোটরে কি হয়েছিলো?
বল্টুঃ স্যার, শুরুতেই তো আপনাকে বললাম, কারেন্ট ছিলো না।
কুমিল্লায় রাখলে চলবে না ?
ডাক্তার রোগীকে ব্যাবস্থাপত্র দিয়ে বললেন -
ডাক্তারঃ আপনার খাবার সব সময় ঢাকা রাখবেন।
রোগীঃ কেন? ঢাকা তো অনেক দূর! কুমিল্লায় রাখলে চলবে না ?
যেন চটজলদি বাড়ি ফিরতে পারেন!
মা পল্টুকে ডেকে বললেন, ‘বাবা পল্টু, জলদি অতিথিদের জন্য বাইরে থেকে একটা কিছু নিয়ে এসো তো’।
দৌড়ে ঘর থেকে বেরিয়ে গেল পল্টু। কিছুক্ষণ পর ফিরল খালি হাতে।
মা: কী হলো? কী আনলে ওনাদের জন্য?
পল্টু: ট্যাক্সি! ওনারা যেন চটজলদি বাড়ি ফিরতে পারেন!
চা না কফি
: এটা চা না কফি? একদম কেরোসিনের গন্ধ।
: তা হলে এটা কফি। আমাদের চাতে পেট্রোলের গন্ধ!
উকিলের বকবকানি
উকিল: আচ্ছা, আপনি ওই লোকের ঘড়ি চুরি করলেন কেন?
মক্কেল: না! আমি তো চুরি করিনি। তিনি নিজেই আমাকে ঘড়িটি দিয়েছেন।
উকিল: কী বলছেন!!! তিনি কখন আপনাকে ঘড়িটি দিলেন?
মক্কেল: কেন? আমি যখন আমার বন্দুকটি দেখালাম :)
উকিলের বকবকানি ২
উকিল: আপনার তিন সন্তান, তাই তো?
আসামি: হ্যাঁ।
উকিল: ছেলে কজন?
আসামি: একজনও নয়।
উকিল: মেয়ে কজন?
আসামি: ..???
ছবিটা তোলার সময় উপস্থিত
উকিল: দেখুন তো, এই ছবিটা কি আপনার?
বাদী: জি।
উকিল: ছবিটা তোলার সময় কি আপনি সেখানে উপস্থিত ছিলেন?
বাদী:!!!
ডিভোর্স করার গ্রাউন্ড
ভদ্রলোক : আমি আপনার কাছে জানতে এসেছি আমার ডিভোর্স করার গ্রাউন্ড আছে কি না?
উকিল : আপনি কি বিবাহিত?
ভদ্রলোক : অবশ্যই।
উকিল : তা হলে গ্রাউন্ড ও অবশ্যই আছে
পুরুষ না মহিলা
উকিলঃ লোকটা দেখতে কেমন ছিল সেটা বলতে পারবেন?
সাক্ষীঃ সে ছিল মাঝারি গড়নের আর তার মুখে দাড়ি ছিল।
উকিলঃ আচ্ছা। এবার বলুন, সে পুরুষ না মহিলা?
এগারো হয়
দুই আর তিনে কত হয় রফিক?
রফিক আঙুলে গুনে হিসাব করে বলল- পাঁচ, ম্যাডাম।
ম্যাডাম :- ছি রফিক, ক্লাস ওয়ানে পড় তুমি, তবু এই সহজ হিসাব আঙুলে গুনে করতে হয়?
পরদিন ম্যাডাম জিজ্ঞেস করলেন রফিককে- পাঁচ আর পাঁচে কত হয় রফিক?
পকেটে হাত ঢুকিয়ে রফিক উত্তর দিল- ম্যাডাম, এগারো হয়...!
object সহ একটা ইংরেজি বাক্য
তরুনী শিক্ষিকা : রানা object সহ একটা ইংরেজি বাক্য বল।
রানা : You are very beautiful.
তরুনী শিক্ষিকা : এই বাক্যে object কী?
রানা : ভালো নম্বর পাওয়া!!
কপাল আর লুঙ্গীর মধ্যে মিল কোথায়?
কপাল আর লুঙ্গীর মধ্যে মিল কোথায়? দুটোই যেকোনো সময় খুলে যেতে পারে !
কপাল খুললে পৌষ মাস,আর লুঙ্গী খুললে সর্বনাশ!!
চেহারা দর্শণ
হালিমঃ কিরে মালাই, আয়নার সামনে চোখ বন্ধ করে দাঁড়িয়ে আছিস কেন?
মালাইঃ ঘুমিয়ে থাকলে চেহারাটা কেমন দেখায় একটু দেখছি, এই যা!
একাই একশ
শিক্ষক : বাঙ্গালী জাতির প্রধান বৈশিষ্ট্য কি?
ছাত্র : বাঙ্গালী একাই একশ হয়, কিন্তু একশ বাঙ্গালী কখনই এক হতে পারে না..
নিউটন কে, জানো?
শিক্ষকঃ বল্টু,নিউটন কে, জানো?
বল্টুঃ জানি স্যার!
শিক্ষকঃ বলো দেখি,কি জানো?
বল্টুঃ বিজ্ঞানীটি Newton,
তার কাজ ছিল রহস্য উদঘাটন,
তার বাড়ি ছিল ওয়াশিংটন, তার বাপের নাম কটন,
তার ভাইয়ের নাম ছোটন, তার ছেলের নাম প্রোটন,
তার প্রিয় হোটেল শেরাটন, প্রিয় খাবার মাটন,
তার ফ্রিজের নাম ওয়ালটন, প্রিয় বন্ধুর নাম রতন, প্রিয় খেলার নাম ম্যারাথন . .
স্যার আর কিছু ??? স্যার বেহুঁশ
আপনি কি মুরগী খান?
একদিন সাকিব খান এক অফিসিয়াল হোটেলে গিয়ে বললেন “ভালো পোলাও আনো তো “
ওয়েটার: স্যার , আপনি কি মুরগি খান ?. . .
সাকিব খান: What ! আমি সাকিব খান!
ফেসবুকিং
স্কুলপড়ুয়া ছেলেটা তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখল,
‘ক্লাসরুমে বসে বসে ফেসবুকিং করছি। হা হা হা…কী মজা!’
সঙ্গে সঙ্গেই কমেন্ট লিখলেন শিক্ষক, ‘বেরিয়ে যাও।’
শিক্ষকের কমেন্টে লাইক দিয়ে ছেলেটির মা লিখলেন,
‘আজকে আসো বাসায়। এই অপরাধের শাস্তিস্বরূপ তুমি আজ ঘর ঝাঁট দেবে, ঘর মুছবে এবং থালাবাসন ধুবে।’
মায়ের কমেন্টে love react দিল বাসার কাজের লোক!
তার বাবা কেন পারেনি ?
বাবা ছেলেকে- তুই সব সময় এতো বেশি বুঝিস কেনরে? তোর কি ধারনা তুই আমার চেয়ে বেশি জানিস? মনে রাখিস আমি কিন্তু তোর বাবা। বাবারা সব সময়ই ছেলেদের চেয়ে বেশি জানে বুঝলি?
ছেলে- আচ্ছা বাবা, বাষ্পীয় ইঞ্জিন যেন কে আবিষ্কার করেছিল?
বাবা- জেমস ওয়াট। কেন?
ছেলে- তো তার বাবা কেন পারেনি?