পরে নাকি আগে খাব?
ডাক্তার রোগিকে বোলছেন আপনি সকালে ২টা রুটি, দুপুরে ২টা ডিম আর রাটে ১ ঠালা ভাত খাবেন।
রোগি: এগুলো কি আমি খাবার পরে নাকি আগে খাব?
টিকটিকি না হইয়া কুমির হইতাম!
১ম টিকটিকি : ধুর, আজকে হঠাৎ বাপ-মার উপর চরম জিদ উঠছে।
২য় টিকটিকি : কেন বন্ধু? হঠাৎ বাপ-মার উপর জিদ কেন?
১ম টিকটিকি : আরে আজকে টিভিতে হরলিক্সের অ্যাড দেখলাম।
২য় টিকটিকি : তো?
১ম টিকটিকি : ছোটবেলায় বাপ-মা যদি নিয়ম কইরা হরলিক্স খাওয়াইতো তাইলে কি হইতো বুঝস নাই?
২য় টিকটিকি : না তো। কি হইতো?
১ম টিকটিকি : আরে ব্যাটা, আমরা তাইলে টিকটিকি না হইয়া কুমির হইতাম!
দাম কমে যায়
বাবা: বুঝলি খোকা, এক যায়গায় বারবার গেলে দাম কমে যায় ।
খোকা: সে জন্যই তো আমি প্রতিদিন স্কুলে যাইনা কিন্তু তুমি তো সেটা বুঝই না !
ঘরজামাই হইবার চাই
শিক্ষকঃ সকলেই বড় হয়ে কিছু না কিছু হতে চায় । তোমরা কে কি হতে চাও ।
প্রথম ছাত্রঃ আমি বড় হয়ে পাইলট হতে চাই ।
দ্বিতীয় ছাত্রঃ আমি ডাক্তার হতে চাই।
একটু পারে......
..
..
..
তৃতীয় ছাত্রঃ স্যার আমি আপনের ঘরজামাই হইবার চাই …
বিষ রান্না করেছি বিষ
ঝগড়ার দিন দুপুরে ফোনে কথোপকথন
স্বামীঃ কি গো , দুপুরে কি রান্না করলে ?
স্ত্রীঃ বিষ রান্না করেছি বিষ । ( রেগে আগুন )
স্বামীঃ তাহলে , তুমি খেয়ে নাও আমি আজ বাইরে খেয়ে নেব .. ..
যার যেটার অভাব সে তো সেটাই নেবে
একদিন এক শিক্ষক তার ছাত্রের কাছে প্রশ্ন করলেন বলতো তোমার সামনে যদি একদিকে কিছু টাকা
আর অন্যদিকে জ্ঞান রাখা হয় তবে তুমি কোনটা নিবে?
অনন্যাঃ এটা সোজা স্যার। আমি অবশ্যই টাকা নেব!
শিক্ষকঃ আমি হলে জ্ঞান টাই নিতাম।
অনন্যাঃ যার যেটার অভাব সে তো সেটাই নেবে স্যার :)
তবু পাশ করতে পারলিনা
শিক্ষকঃ বলতো জহির, শিক্ষকদের স্থান কোথায়?
জহিরঃ কেন স্যার, আমার পেছনে।
শিক্ষকঃ শিক্ষকদের শ্রদ্ধা করতে শেখোনি। তোমার কিছু হবেনা!
জহিরঃ কেন স্যার, আমার বাবা তো প্রায়ই বলেন, তোর পেছনে অত মাষ্টার লাগালাম,
তবু তুই পাশ করতে পারলিনা!
বল্টুর অজুহাত
স্যার: বল্টু তুমি গতকাল স্কুলে আসনাই কেন?
বল্টু: আমার নানী মারা গিয়েছিল স্যার।
আবার!!!!!কিছুদিন পর
স্যার: বল্টু তুমি গতকাল স্কুলে আসনাই কেন?
বল্টু: আমার নানী মারা গিয়েছিল স্যার।
স্যার: আজসহ তুমি আটবার নানী মরার অজুহাত দেখালে।মানুষের একজন নানী কতবার মরে?
বল্টু: কি করব স্যার,নানী যতবার - ই মরে নানা ততবার -ই বিয়ে করে
..
..
..
স্যার বেহুশ
কৃপনের বিজ্ঞপ্তি
এক কৃপণ গেছে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দিতে।
কৃপণ: ভাই, আমার বাবা মারা গেছেন। সবচেয়ে ছোট্ট একটা বিজ্ঞপ্তি দিতে কত টাকা লাগবে?
কর্মকর্তা: ১০০ টাকা।
কৃপণ: ওহ্! এত? আচ্ছা যাক, দিলাম না হয় ১০০ টাকা। লিখুন, ‘রফিক সাহেব মারা গেছেন।’
কর্মকর্তা: স্যার, কমপক্ষে আট শব্দের হতে হবে।
কৃপণ: আচ্ছা, তাহলে লিখুন, ‘রফিক সাহেব মারা গেছেন। একটি গাড়ি বিক্রয় হইবে।’
ভেবেছিলাম ওটা আকবরের ফোন নাম্বার।
ইতিহাস ক্লাশে স্যার নিশিকে দাঁড় করালেন- বলো তো, আকবর জন্মেছিলেন কবে?
নিশি : স্যার, এটা তো বইয়ে নেই!
স্যার : কে বলেছে বইয়ে নেই! এই যে আকবরের নামের পাশে লেখা আছে- ১৫৪২- ১৬০৫!
নিশি : ও! ওটা জন্ম-মৃত্যুর তারিখ! আমি তো ভেবেছিলাম ওটা আকবরের ফোন নাম্বার। তাই তো বলি,
এত্তোবার ট্রাই করলাম, রং নাম্বার বলে কেন!
গার্লফ্রেন্ডই বরং আমাকে ভিক্ষুক বানিয়েছে
ভিক্ষুক :- স্যার, ২০টা টাকা দেন.. কফি খাবো।
লোক :- কেন ? কফি তো ১০ টাকা কাপ।
ভিক্ষুক :- স্যার, সাথে গার্লফ্রেন্ড আছে তো, তাই
লোক :- ভিক্ষুক হয়ে গার্লফ্রেন্ড ও বানিয়েছ ?
ভিক্ষুক :- জ্বী না স্যার, গার্লফ্রেন্ডই বরং আমাকে ভিক্ষুক বানিয়েছে !
ধন্যবাদ
স্ত্রী: এত দিন বাপের বাড়িতে থেকে সাত দিন পর আমি বাড়ি ফিরলাম। তোমার কি আমাকে কিছুই বলার নেই?
গত কদিনে আমাকে বলার মতো কোনো কথাই জমা নেই?
স্বামী: আছে—‘ধন্যবাদ’।
মফিজ গেছে সর্ট প্যান্ট কিনতে
মফিজ গেছে সর্ট প্যান্ট কিনতে-
মফিজঃ সর্ট প্যান্ট দেখানতো?
দোকানদারঃ এই লন এটা ৫০ টাকা
মফিজঃ আরেকটু কম দামি নাই?
দোকানদারঃ এই লন এটা ২০ টাকা
মফিজঃ আরেকটু কম দামি দেন? ॥
দোকানদারঃ ভাই আপনার সর্ট প্যান্ট কিনা লাগবো না ,
আপনি টাকা দিয়া একটা রুমান কিনে নিয়া যান ঐটা দিয়া কাম চালাইয়েন..
হা হা হা হু হু হু
অংকে কাঁচা
শিক্ষক : তোমাকে না বলেছি লেখা ভালো করতে এ কবিতাটা দশবার লিখে আনতে … মাত্র চারবার লিখেছ?
ছাত্র : স্যার আমি যে অংকে কাঁচা!
ইঁদুর ভয় পাই না
স্বামী-স্ত্রীর ঝগড়ার একপর্যায়ে বললেন-
স্বামী, ‘দেখো, আমাকে রাগিয়ে দিয়ো না। রেগে গেলে কিন্তু আমার ভেতরের পশুটা বেরিয়ে আসবে।’
উত্তরে বললেন স্ত্রী, ‘আসুক বেরিয়ে! আমি ইঁদুর ভয় পাই না!’
ভারতের জলবায়ু কি দোষ করল?
স্যারঃ বল্টু, বলো তো,ভারত কোন জলবায়ুর দেশ?
বল্টুঃ “ক্যাটরিনা” জলবায়ুর দেশ,স্যার।
স্যারঃ পাজি ছেলে, এই সহজ প্রশ্নের উত্তর জানোনা ???
বল্টু স্যার,.........বাংলাদেশ যদি “মৌসুমি” জলবায়ুর দেশ হয়,তাহলে ভারতের জলবায়ু কি দোষ করল?
ইংলিশে প্রশ্ন
শিক্ষক : হোয়াট ইজ ইয়োর মাদার’স নেম?
ছাত্র : আমার মায়ের নাম আশাপূর্ণা।
শিক্ষক : আমি তোমাকে ইংলিশে প্রশ্ন করেছি। তুমি বাংলায় উত্তর দিচ্ছ কেন?
ছাত্র : মাই মাদার’স নেম ইজ Hopefull !!
কজন ভিজবে
শিক্ষক: মন্টু। ধরো, একটা ছাতার নিচে ১০ জন দাঁড়িয়ে আছে, কজন ভিজবে?
মন্টু: কেউই না।
শিক্ষক: কীভাবে?
মন্টু: স্যার, আপনি তো বলেননি, ‘ধরো, বৃষ্টি হচ্ছে!!’
মেডিক্যালে ভর্তি
প্রথম বন্ধু : দোস্ত, আমার গার্লফ্রেন্ড তো মেডিক্যালে ভর্তি হইছে।
দ্বিতীয় বন্ধু : কী বলিস! ও না মানবিক বিভাগে পড়ত?
প্রথম বন্ধু : দূর! গাড়ি থেকে পড়ে গিয়ে পা ভাঙছে, তাই চিকিৎসার জন্য মেডিক্যালে ভর্তি হইছে...
স্যার আছেন ?
ছাত্র (ফোনে): hello, স্যার আছেন?
স্যারের স্ত্রী: না। উনি গতরাতে মারা গেছেন।
২ মিনিট পর আবার সেই ছাত্র,
ছাত্র :- hello, স্যার আছেন?
স্যারের স্ত্রী: উনি গতরাতে মারা গেছেন।
২ মিনিট পর আবার সেই ছাত্র,
ছাত্র :- hello, স্যার আছেন?
স্যারের স্ত্রী: হারামজাদা তোকে আর কতোবার বলব যে তিনি মারা গেছেন??
ছাত্র: আবার বলেন। শুনতে ভাল লাগে...
৩৪ নম্বর
এক লোক জুতা কিনতে গেছে.....!!!!
দোকানদার : কত নাম্বার এর জুতা লাগবে?
ক্রেতা : ৩৪ নম্বর
দোকানদার : কি কিনতে আইছেন তা আগে ভাল ভাবে মনে করেন,,,
এবার তোমার কিছুটা বুদ্ধি হয়েছে!
বাবা আমি বিয়ে করতে চাই।
: না, বাবা। এখন বিয়ে করো না। যেদিন তোমার বুদ্ধি আরেকটু বাড়বে সেদিন আমার সাথে এ নিয়ে কথা বলো।
: কিন্তু বুদ্ধি যে বেড়েছে সেটা বুঝব কী করে?
: যেদিন দেখবে তোমার আর বিয়ে করতে ইচ্ছে করছে না সেদিনই বুঝবে যে এবার তোমার কিছুটা বুদ্ধি হয়েছে!
কুকুরের লেজ
একদিন আবুল একটা কুকুরের লেজ লোহার পাইপের মধ্যে ঢুকানোর চেষ্টা করছিল…!
এটা দেখে তার এক বন্ধু বলল, ”কিরে আবুল, তোর মাথায় কি ঘিলু বলতে কিছু নাই? জানস না কুকুরের লেজ কখনও সোজা হয়না…”
তখন আবুল বলল…
“আরে ব্যটা!!! আমারে কি তোর মত গাধা পাইছস, আমি তো কুকুরের লেজ দিয়া পাইপটা বাঁকানোর চেষ্টা করতেছি!!!”
হেয়ার ডাইগুলো একসপ্তাহের বেশি থাকে না
পল্টু ভোট দিয়ে পোলিং অফিসারকে জিজ্ঞাসা করল-
পল্টু: স্যার, আঙুলের এই দাগ কি পানি দিয়ে ধুলে যাবে?
অফিসার: না।
পল্টু: তা হলে স্যার! সাবান দিয়ে ধুলে যাবে?
অফিসার: না।
পল্টু: তাহলে স্যার কতদিন পরে উঠবে?
অফিসার: একবছর পর যাবে।
পল্টু: তাহলে আরও একটু দেবেন স্যার?
অফিসার: কেন?
পল্টু: চুলে লাগাব স্যার। আজকাল হেয়ার ডাইগুলো একসপ্তাহের বেশি থাকে না্.......