➜আটকে পড়া জাহাজ

এক দ্বীনদার ব্যক্তিকে এক কাফির বাদাশাহ বন্দী করেছিল। তিনি বলেন, বাদশাহের একটি

এক দ্বীনদার ব্যক্তিকে এক কাফির বাদাশাহ বন্দী করেছিল। তিনি বলেন, বাদশাহের একটি বড় জাহাজ নদীতে আটকে গিয়েছিল। অনেক চেষ্টা করেও সেটাকে নদী থেকে বের করতে পারলো না। জেলখানা থেকে সমস্ত কয়েদীকে ডেকে আনলো, যেন সবাই মিলে জাহাজটি বের করার চেষ্টা করে। চার হাজারের মত কয়েদী আপ্রাণ চেষ্টা করেও জাহাজকে সরাতে পারলো না।

 

তখর তারা বাদশাহের কাছে গিয়ে বললেন, জেলখানায় যে সব মুসলমান কয়েদী আছে, ওদেরকে বলতে পারেন, হয়তো ওরা জাহাজ সরাতে পারবে। তবে শর্ত হচ্ছে, ওরা যে শ্লোগান দেবে, সেটা থেকে বাঁধা দেয়া যাবে না।

 

বাদশাহ এ শর্ত মেনে নিয়ে সব মুসলমান কয়েদীকে ছেড়ে দিয়ে বললো, তোমরা তোমাদের খুশি মত যে শ্লোগান দিতে চাও, সেটা দিয়ে জাহাজটা বের করে আনো। সেই দ্বীনদার ব্যক্তিটি বলেন, আমরা সবাই মিলে চারশর মত ছিলাম। আমারা এক সাথে নারায়ে তাকবির শ্লোগান দিলাম এবং এক আওয়াজ আল্লাহু আকবার বলে যখন জাহাজকে ধাক্কা দিলাম, তখন জাহাজ নড়ে উঠলো। এ শ্লোগান দিয়ে জাহাজকে আর থামতে দি নাই। একেবারে নদী থেকে বের করে দিয়েছি।

 

সবকঃ নারায়ে রেসালাত মুসলমানদের প্রিয় শ্লোগান। মুসলমানগণ যেন এটাকে সদা প্রচলিত রাখে। এ পবিত্র নাম দ্বারা বড় বড় মুশকিল আসান হয়ে যায়। যে ব্যক্তি নারায়ে রেসালাতের বিরোধিতা করে, ওর থেকে বড় জালিম


Rx Munna

447 Blog posts

Comments