সোনালী লাইফে প্রশাসক বদলের সিদ্ধান্ত দেবেন আদালত

Comments · 20 Views

একদিকে সোনালী লাইফ ইনস্যুরেন্স কোম্পানির সাবেক দুই চেয়ারম্যান মোস্তফা গোলাম কুদ্দুস ও কাজী মনিরুজ্জামান। ত

আপনি আপনার কাছে কী জানতে চান, তিনি বলেন, আবদুর রহমান খান প্রথম আলোকে বলেন, সোনালী লাইফের বলা হবে আদালতের মাধ্যমে।

তিন সপ্তাহ আগে অর্থ আত্মসাতের দায়ে মোস্তফা গোকুদ্দুসসহ ৮ তার বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) প্রশ্ন করে। সোনালী লাইফ থেকে মোস্তফা গোলাম কুদ্দুস ও তাঁর সদস্য সদস্যরা ১৮৮ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। শিশুর অন্য অভিযুক্তরা হচ্ছেন মোস্তফা গোলাম কুদ্দুসের স্ত্রী ফজলুতুন নেসা, মেয়ে ফৌজিয়া কারুন তানিয়া, ছেলে মোস্তফা কামরুবহান, পুত্রবধূ সোফিয়া সোবহান চৌধুরী এবং মেয়ে তাসনিয়া কামরুন আনিকা।

এ ব্যবহারকারীর একজন আসামি আছেন। তাঁর মুখ্য কোম্পানির বিদায়ী নেতাকর্মী (সিশেইও) মীর রাদ বিন আমান এবং পদাধিকারী ব্যক্তি নূর-ই-হাফজা।

এর আগে নিরীক্ষা প্রতিষ্ঠান হুদাভাসি চৌধুরী অ্যান্ড্রয়েড কোম্পানির রিপোর্টে বিমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ প্রযুক্তির (আইডিআরএ) কাছে মোস্তফা গোলাম কুদ্দুসসহ তাঁর পরিবারের সদস্যদের অনিয়ম-দুর্নীতির চিত্র আলোচনা করা হয়। মোস্তফা গোলাম গোকুদ্দুসদের পোশাক খাতের সরকার বিজিএমই এর প্রতিবাদ। তাঁর ছক অনুযায়ী লাইফের তহবিল তছরুপের অভিযোগ উঠলে গত ৩১ ডিসেম্বর হুদাভাসি চৌধুরী অ্যান্ড্রয়েড কোম্পানি সোনা নিরীক্ষক কমিটি করে আইডিআরএ।

হুদাভাসি গত এপ্রিলে নিরীক্ষা রিপোর্ট জমা দেয় আইডিআর এর কাছে। সংস্থাটি বিমাকারী ও বিমা গ্রাহকদের সাহায্যকারী কোম্পানির পার্সদ তখনই প্রশাসক দিয়ে। তার পর থেকে প্রশাসকের মিলন কোম্পানি হচ্ছে। নাগরিক কোম্পানির ওপর পূর্ণাঙ্গ ও নিবিড় নিরীক্ষা রিপোর্ট তৈরির কাজও চলমান আছে।

এক সপ্তাহ আগে প্রশাসক পুলিশের প্রতিনিধিদলের এক সপ্তাহ আগে ১১ আগস্ট লোক কোম্পানি ব্যবহার করে একদলের প্রধান পক্ষের পক্ষ থেকে সংস্থাটির প্রতিনিধির মোহাম্মদ জয়নুল পদত্যাগের প্রতিবাদে প্রতিবাদ করেন। পরে প্রশাসনের নেতারা পরিস্থিতি সামাল দেন। তার আগে লাইফের আধিকারিক প্রশাসকের ডিএইচএসের বাসভবনে যাওয়া জোরপূর্বক ৩২ কোটি চেক স্পষ্ট করে সোনার অভিযোগ বলেছে।

যোগাযোগকারী গোলাম গোলাম কুদ্দুস আজ সোমবার প্রথম আলোকে বলেন, 'প্রসকার বসার পর থেকে কোম্পানির ব্যবসায় ৫৪ মো পরিমাণ পরিমাণ আছে। আমাদের অনুরোধ ছিল তাঁর বদল। কিন্তু আর্থিক প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষ

আইডিআরএ প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ নিয়ে অনুরোধ জানিয়েছেন, সে মোস্তফা গোলাম গোল্ডুস কিছু জানেন না বলে উল্লেখ করেন। প্রশাসকের কাছ থেকে জোর পূর্বক ৩২ কোটি ক্রাডক ভয় নেওয়ার কথাও তিনি দেখেন। পরে অবশ্য বলেন, '৩২ কোটির বিষয়টা আমি জানি না। অনেকের কাছে প্রথম শুনলাম। দেখতে হতে পারে। কারণ, কোম্পানির অধিদপ্তর-ও উন্নয়ন অধ্যক্ষদের চারটি বেতন-ভাতা বাকি ছিল। সেই টাকা হতে পারে।'

Comments
Read more