সুবিধা গুলো হলো_
১.বিপুল পরিমাণ ডাটা আদান প্রদান করা সম্ভব
২. পৃথিবীর এক প্রান্ত বসবাসকারী লোকজন অন্য প্রান্তে বসবাসকারী লোকজনের কাছাকাছি থাকতে পারে
৩. প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে
৪.প্রাকৃতিক বিপর্যয় কালে যখন সব ধরনের যোগাযোগ ব্যবস্থা অচল হয়ে পড়ে তখন স্যাটেলাইট যোগাযোগ ব্যবস্থার মাধ্যমে তথ্য আদান প্রদান করা যায়.
৫.আবহাওয়ার পূর্বাভাস দেওয়া সম্ভব
৬.ভয়েস কলিং, ভিডিও কলিং, রেডিও, টেলিভিশন চ্যানেল, ইন্টারনেট, ইত্যাদি সেবা পাওয়া যায়
৭.একটি মূল্য সাশ্রয় ব্যবস্থা। এর মাধ্যমে স্বল্প মূল্যে বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে লং ডিসটেন্স কল করা যায়।
অসুবিধা সমূহ_
১.স্যাটেলাইট পৃথিবী থেকে অনেক উঁচুতে হয় সেখানে সিগন্যাল পাঠাতে অনেক বড় এন্টেনার প্রয়োজন হয়
২.স্যাটেলাইট প্রযুক্তির বাস্তবায়ন ও তদারকের বিষয়টি ব্যয়বহুল
৩.স্যাটেলাইট কমিউনিকেশনের ক্ষেত্রে সিগনাল ডিলে অসুবিধা হিসেবে আবির্ভূত হয়
৪.ভুবনরত অবস্থায় খারাপ আবহাওয়ার কিংবা সান স্পোর্ট এর কারনে বিভিন্ন সেবা বাধাগ্রস্ত হতে পারে
৫.যেটার অনাকাঙ্ক্ষিত হস্তক্ষেপ প্রতিরোধে বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হয়