নিপা ভাইরাস

এইচএমপিভি নিয়ে কি আতংকের কিছু আছে? লক্ষণ আর প্রতিকারের ব্যবস্থা কী?

 

হিউম্যান মেটানিউমোভাইরাস সংক্ষেপে এইচএমপিভি ছবির উৎস,Getty Images

৭ জানুয়ারি ২০২৫

করোনাভাইরাস সংক্রমণ শুরুর পাঁচ বছর পর চীনের উত্তর অঞ্চলে হিউম্যান মেটানিউমোভাইরাস সংক্ষেপে এইচএমপিভি ভাইরাস আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা বাড়ায় নতুন করে উদ্বেগ দেখা দিয়েছে।

 

কোভিড ১৯ ভাইরাসের সংক্রমণে বিশ্বব্যাপী মহামারী ছড়িয়ে পড়ার ঠিক পাঁচ বছর পর এ ঘটনা ঘটলো, যে মহামারীতে সারা পৃথিবীতে ৭০ লাখ মানুষ মারা গিয়েছিলেন।

 

চীনের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের উদ্ধৃত করে বলা হচ্ছে, ১৪ বছর ও তার কম বয়েসীদের মধ্যে সংক্রমণ বাড়ছে।

 

তবে, এইচএমপিভি আক্রান্ত হয়ে চীনের হাসপাতালগুলোতে ভিড় বাড়ছে, এমন তথ্য নাকচ করে দিয়েছেন দেশটির কর্মকর্তারা।

 

বিজ্ঞাপন

 

সম্প্রতি ভারতেও এই ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সন্ধান পাওয়ার খবর পাওয়া যাচ্ছে।

 

এইচএমপিভি কি নতুন ভাইরাস?

যুক্তরাষ্ট্রের সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন সিডিসি বলছে, ২০০১ সালে প্রথম এই ভাইরাস শনাক্ত হয়।

 

কিন্তু বিশেষজ্ঞরা বলছেন, হয়ত আরো অনেক যুগ আগে থেকেই এ ভাইরাসের অস্তিত্ব ছিল পৃথিবীতে।

 

স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এখনই ঘাবড়াবার কিছু নেই।

 

কেননা চীনের সরকার বা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ডব্লিউএইচও কেউই এখনও আনুষ্ঠানিক সতর্কতা জারি করেনি।

 

এই ভাইরাস ভয়াবহ আকার ধারণ করবে কী-না সে বিষয়ে বিশেষজ্ঞরাও কোনো সতর্কবার্তা দেননি।

 

তবে, রোগটি যাতে না হয় সে বিষয়ে সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছেন তারা।

 

এইচএমপিভি সংক্রমিত হলে সাধারণ জ্বর বা ফ্লুর মত উপসর্গ দেখা যায়।

 

সাথে কাঁশি, জ্বর, নাক বন্ধ এবং শ্বাসকষ্ট হতে পারে। সাথে চামড়ায় র‍্যাশ বা দানা দানা দেখা দিতে পারে।

 

তবে, কারো কারো জন্য এসব উপসর্গ মারাত্মক হয়ে উঠতে পারে।

 

সিডিসি বলছে, এ ভাইরাসে আক্রান্ত হলে যে কোন বয়েসী মানুষের ব্রংকাইটিস বা নিউমোনিয়ার মত অসুখ হতে পারে।

 

কিন্তু এখন পর্যন্ত এটি শিশু, বয়স্ক মানুষ এবং যাদের ইমিউন সিস্টেম দুর্বল তাদের মধ্যেই বেশি দেখা গেছে।

 

আক্রান্ত হওয়ার পর লক্ষণ প্রকাশ পেতে তিন থেকে ছয় দিন সময় লাগে।

 

কিন্তু আক্রান্ত হলে ঠিক কতদিন ভুগবেন একজন মানুষ তা নির্ভর করে সংক্রমণের তীব্রতা ও আক্রান্ত ব্যক্তির শারীরিক সক্ষমতার ওপর।

 

আরও পড়তে পারেন

কোভিড ভ্যাকসিনে মস্তিষ্কে ক্ষতির অভিযোগ, মামলা জয়ে এগিয়ে গেল ভুক্তভোগী

৪ মে ২০২৪

কোভিডের টিকা প্রত্যাহার করে নিচ্ছে অ্যাস্ট্রাজেনেকা

৮ মে ২০২৪

বাদুড় দিয়ে মহামারীর রহস্য উদঘাটনের চেষ্টা হচ্ছে যেভাবে

১০ জুলাই ২০২৩

চীনের হাসপাতালগুলোয় মানুষের উপচেপড়া ভিড়ছবির উৎস,Getty Images

কীভাবে ছড়ায়?

এইচএমপিভি সাধারণতঃ আক্রান্ত মানুষের হাঁচি বা কাঁশি থেকে ছড়ায়।

 

এছাড়া স্পর্শ বা করমর্দনের মত ঘনিষ্ঠ সংস্পর্শে এইচএমপিভি ছড়াতে পারে।

 

এছাড়া আমেরিকার 'সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল' সিডিসি বলছে, এইচএমপিভি রয়েছে এমন বস্তু বা স্থান স্পর্শ কিংবা আক্রান্ত ব্যক্তির হাঁচি বা কাঁশির ড্রপলেট লেগে থাকা স্থান যেমন দরজার হাতল, লিফটের বাটন, চায়ের কাপ ইত্যাদি স্পর্শ করার পর সে হাত চোখে, নাকে বা মুখে ছোঁয়ালে এইচএমপিভি ছড়াতে পারে।

 

অনেকটা কোভিডের মতো।

 

এইচএমপিভির সংক্রমণ সাধারণত শীতের সময় বাড়ে, যখন মানুষ দীর্ঘ সময় ঘরের ভেতর সময় কাটায়।

 

শিশু ও বয়স্করা কেন বেশি আক্রান্ত হন?

একজন মানুষ একাধিকবার এইচএমপিভি আক্রান্ত হতে পারেন।

 

তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এর মধ্যে প্রথমবারের সংক্রমণের তীব্রতা বেশি থাকে।

 

এরপর শরীরে এক ধরণের ইমিউনিটি বা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি হয়, যার ফলে পরবর্তী সংক্রমণের তীব্রতা তত বেশি হয় না।

 

তবে এর ব্যতিক্রম হতে পারে যদি আক্রান্ত ব্যক্তির ক্যান্সার বা এইচআইভির মত দীর্ঘমেয়াদী অসুখ থাকে।

 

আতঙ্কিত হওয়ার কিছু আছে?

বাংলাদেশের ভাইরোলজিস্ট এবং যুক্তরাষ্ট্রের সিডিসি জানিয়েছে, এইচএমপিভি নিয়ে এখনই আতঙ্কিত হওয়ার কোনো কারণ নেই।

 

এর বড় কারণ হচ্ছে, এটি কোভিডের মতো নতুন কোনো ভাইরাস নয়।

 

২০০১ সালে প্রথম এই ভাইরাস শনাক্ত হয়, এবং বাংলাদেশে ২০১৬ বা ২০১৭ সালের দিকে এই ভাইরাসের অস্তিত্ব পাওয়া গিয়েছিল।

 

ভারত, চীনসহ বিভিন্ন দেশে ইনফ্লুয়েঞ্জা ধাঁচের এই ভাইরাসে আগেও মানুষ আক্রান্ত হয়েছে। এর অর্থ হলো মানুষের মধ্যে কিছুটা হলেও এই ভাইরাসের বিরুদ্ধে ইমিউনিটি গড়ে উঠেছে।

 

কোভিডের মতো নতুন কোনো ভাইরাস নয় এইচএমপিভি ছবির উৎস,Getty Images

ছবির ক্যাপশান,কোভিডের মতো নতুন কোনো ভাইরাস নয় এইচএমপিভি

মানে কেউ ভাইরাসে আক্রান্ত হলেও তার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা একে মোকাবিলা করতে পারবে বলে আশা করা যায়।

 

বাংলাদেশের জনস্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের ভাইরোলজিস্ট মাহবুবা জামিল বলেছেন, কোভিড ফুসফুসের যতটা ক্ষতিগ্রস্ত করে, এইচএমপিভিতে ততটা ক্ষতি হয় না।

 

তিনি জানিয়েছেন শিশু, বয়স্ক, গর্ভবতী বা কঠিন কোনো রোগে আক্রান্তদের মধ্যে এই ভাইরাসের সংক্রমণ তীব্র হতে পারে।

 

কেননা তাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অপেক্ষাকৃত দুর্বল থাকে। সেক্ষেত্রে সবসময় সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি।

 

এখন জেনে নেই এইচএমপিভির বিষয়ে আরো কিছু তথ্য।

 

এইচএমপিভি ভাইরাস কী ?

চীনের সেন্ট্রার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশান বা সিডিসি'র ওয়েবসাইটের তথ্য অনুযায়ী, এইচএমপিভি কোভিড-১৯ এর মতোই একটি আরএনএ ভাইরাস। অর্থাৎ এর জিনের গঠন একই। এই ভাইরাসও শ্বাসযন্ত্রে আক্রমণ করে।

 

তবে এরা একই পরিবারের ভাইরাস নয়।

 

অর্থাৎ কোভিডের টিকা নেয়া থাকলে বা আগে কখনো কোভিড হলেও আপনার এইচএমপিভির সংক্রমণ হতে পারে।

 

কোভিডের ইমিউনিটি আপনাকে এইচএমপিভি থেকে সুরক্ষা দেবে না।

 

এই ভাইরাসে আক্রান্ত হলে সাধারণ ফ্লু এর লক্ষণ দেখা দেয়ছবির উৎস,Getty Images

ছবির ক্যাপশান,এই ভাইরাসে আক্রান্ত হলে সাধারণ ফ্লু এর লক্ষণ দেখা দেয়

নেদারল্যান্ডসের গবেষকরা শিশুদের শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের নমুনা পরীক্ষা করার সময় প্রথম এই ভাইরাসের ব্যাপারে জানতে পারেন।

 

সিডিসি জানিয়েছে, ভাইরাসটি অন্তত ৬০ বছর আগেই ছড়িয়েছে।

 

চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এইচএমপিভিকে 'শীতজনিত স্বাস্থ্যগত সমস্যা' হিসেবে অভিহিত করেছে।

 

সাধারণ ফ্লুর লক্ষণ যা সাধারণত দুই থেকে পাঁচ দিনের মধ্যে নিজে থেকেই সেরে যায়।

 

তবে লক্ষণ তীব্র হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া এবং হাসপাতালে ভর্তি হওয়া জরুরি হতে পারে।

 

ল্যানসেট গ্লোবাল হেলথের ২০২১ সালের এক প্রতিবেদনে তথ্য অনুযায়ী, তীব্র শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণে মারা যাওয়া পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুদের এক শতাংশের মৃত্যুর জন্য দায়ী এইচএমপিভি।

 

ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, কিডনি জটিলতা বা ক্যান্সারের মতো কঠিন রোগ আক্রান্তরা, সেইসাথে সিওপিডি, অ্যাজমা ও পালমোনারি ফাইব্রোসিসের মধ্যে শ্বাসযন্ত্রের রোগীদের মাঝে সংক্রমণের লক্ষণগুলো গুরুতর আকারে দেখা দিতে পারে।

 

এমনকি তাদের মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।

 

তাই জটিল রোগের আক্রান্তদের এমন লক্ষণ দেখা দিলে অবহেলা করা যাবে না।

 

এইচএমপিভি মূলত হাঁচি ও কাশির মাধ্যমে ছড়ায়ছবির উৎস,Getty Images

ছবির ক্যাপশান,এইচএমপিভি মূলত হাঁচি ও কাশির মাধ্যমে ছড়ায়

বিবিসি বাংলার খবর পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল অনুসরণ করুন।

 

প্রতিরোধের ব্যবস্থা কী?

করোনা মোকাবিলায় যেসব সতর্কতা নেয়া হয়েছিল, একই ধরনের পদক্ষেপে এই ভাইরাস প্রতিরোধ করা সম্ভব। যেমন:

 

বাইরে গেলেই মাস্ক পরা।

২০ সেকেন্ড ধরে সাবান-পানি দিয়ে ঘন ঘন হাত ধোয়া।

হাত দিয়ে নাক-মুখ স্পর্শ না করা।

আক্রান্তদের থেকে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখা। জন সমাগমস্থল এড়িয়ে চলা।

হাঁচি কাশি দেয়ার সময় মুখ টিস্যু দিয়ে ঢেকে নেওয়া এবং ব্যবহৃত টিস্যুটি সাথে সাথে মুখবন্ধ করা ডাস্টবিনে ফেলে দিয়ে হাত সাবান পানিতে ধুয়ে ফেলা।

যদি টিস্যু না থাকে তাহলে কনুই ভাঁজ করে সেখানে মুখ গুঁজে হাঁচি দেওয়া।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে পুষ্টিকর খাবার খাওয়া। পাশাপাশি পর্যাপ্ত পানি ও শ্বাসপ্রশ্বাসের ব্যায়াম করা।

সর্দিকাশি, জ্বর হলেও অবহেলা না করে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া।

বিশ্বজুড়ে কোভিড-১৯ এর সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার পর এই ভাইরাস প্রতিরোধে কয়েকটি টিকা তৈরি করা হলেও এইচএমপিভি প্রতিরোধ এখনও সে ধরনের কোনো টিকা নেই।

 

তাই সতর্ক থাকার ওপরেই জোর দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।

 

বিবিসি বাংলায় আরও পড়ুন

অ্যাডিনো ভাইরাস আতঙ্কে কাঁপছে কলকাতা, বাড়ছে শিশুমৃত্যু

৬ মার্চ ২০২৩

'চীনা ল্যাব থেকে কোভিড এসেছে',- এই তত্ত্বের পেছনে কী যুক্তি আছে?

৬ মার্চ ২০২৩

বাংলাদেশে করোনার নতুন ধরণ বিএফ-৭ শনাক্ত

১ জানুয়ারি ২০২৩

মাস্ক পরে ভাইরাসটির বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলা সম্ভবছবির উৎস,Getty Images

ছবির ক্যাপশান,মাস্ক পরে ভাইরাসটির বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলা সম্ভব

চিকিৎসা কী?

এই ভাইরাসের জন্য বর্তমানে কোনো নির্দিষ্ট অ্যান্টি-ভাইরাল ওষুধ নেই বা বিশেষ কোনো চিকিৎসা পদ্ধতিও নেই৷

 

চিকিৎসকরা সাধারণত লক্ষণ বুঝে তা উপশমের চেষ্টা করে থাকেন। যেমন জ্বর হলে তাপমাত্রা কমানোর ওষুধ দেন।

 

সর্দি গলাব্যথা বা শ্বাস নিতে সমস্যা হলে সে অনুযায়ী চিকিৎসা বা ওষুধ দেয়া হয়।

 

চিকিৎসকরা বেশিরভাগ ক্ষেত্রে রোগীকে বিশ্রাম, পুষ্টিকর খাবার খাওয়া এবং পর্যাপ্ত পানি জাতীয় খাবার খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন।

 

তবে এই ভাইরাসের চিকিৎসায় অ্যান্টি-ভাইরাল ওষুধ ব্যবহার করার বিরুদ্ধে সতর্ক করেছেন সাংহাই হাসপাতালের চিকিৎসক এবং বাংলাদেশের ভাইরোলজিস্টরা।

 

এইচএমপিভি আক্রান্তদের জন্য বিশেষ কোনো চিকিৎসা পদ্ধতি নেইছবির উৎস,Getty Images

ছবির ক্যাপশান,এইচএমপিভি আক্রান্তদের জন্য বিশেষ কোনো চিকিৎসা পদ্ধতি নেই

সম্পর্কিত বিষয়

বাংলাদেশ

স্বাস্থ্য

করোনাভাইরাস

চীন

প্রধান খবর

যুক্তরাষ্ট্রের আগুনে মৃতের সংখ্যা বাড়ছে, রাত্রিকালীন কারফিউ আক্রান্ত এলাকায়

এক ঘন্টা আগে

বাংলাদেশের ওয়ান ইলেভেনের ঘটনা পরদিনের সংবাদপত্রে যেভাবে এসেছিলো

৪ ঘন্টা আগে

'৭১ প্রশ্নে জামায়াতে নতুন আলোচনা, আসতে পারে সিদ্ধান্ত'

৩ ঘন্টা আগে

নির্বাচিত খবর

 জানুয়ারি প্রথম মাস হওয়ার ইতিহাস রোমানদের থেকে এসেছে।

দেবতা জানুসের নাম থেকে যেভাবে জানুয়ারি বছরের প্রথম মাস

৩১ ডিসেম্বর ২০২৩

শিশু

বাংলাদেশে কেন অনেক মানুষের জন্ম পহেলা জানুয়ারি

১ জানুয়ারি ২০১৯

সিংহাসনে সম্রাট বাহাদুর শাহ জাফর

বাহাদুর শাহ জাফরের বংশধরদের ভরণ-পোষণ কেন করত ব্রিটিশ সরকার?

৭ নভেম্বর ২০২৪

ব্যাভারিয়ান ইলুমিনাতির প্রতীক

ইলুমিনাতি: ইতিহাসের 'সবচেয়ে রহস্যময়' গোপন সংস্থা সম্পর্কে যা জানা যায়

২ ডিসেম্বর ২০২৪

বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মানুষ এই দরগাহ পরিদর্শন করতে আসেন। 

ঐতিহ্য এবং সুফিবাদের পীঠস্থান খাজা মইনুদ্দিন চিশতির দরগাহের ইতিহাস

৪ ডিসেম্বর ২০২৪

সর্বাধিক পঠিত

যুক্তরাষ্ট্রের আগুনে মৃতের সংখ্যা বাড়ছে, রাত্রিকালীন কারফিউ আক্রান্ত এলাকায়

'৭১ প্রশ্নে জামায়াতে নতুন আলোচনা, আসতে পারে সিদ্ধান্ত'

বাংলাদেশের ওয়ান ইলেভেনের ঘটনা পরদিনের সংবাদপত্রে যেভাবে এসেছিলো

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে 'জয় শ্রী-রাম,' 'আল্লাহু আকবার' স্লোগান; কী হয়েছিল?

যশোর-সাতক্ষীরা সীমান্ত পাহারায় নতুন যেসব ব্যবস্থা নিয়েছে বিএসএফ

BBC News, বাংলা

বিবিসির ওপর কেন আপনি আস্থা রাখতে পারেন

ব্যবহারের শর্তাবলী

বিবিসি সম্পর্কে

প্রিভেসি নীতি

কুকিজ

বিবিসির সাথে যোগাযোগ করুন

Other Languages

Do not share or sell my info

। বাইরের কোন সাইটের তথ্যের জন্য বিবিসি দায়বদ্ধ নয়। বাইরের লিংক সম্পর্কে বিবিসির দৃষ্টিভঙ্গি সম্বন্ধে পড়ুন।


ALEX SAJJAD

82 Blog posts

Comments