কাজী নজরুল ইসলামের সংক্ষিপ্ত পরিচয়

Comments · 17 Views

আমাদের জাতীয় কবি ?

কাজী নজরুল ইসলাম বাংলাদেশের জাতীয় কবি। তিনি ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার আসানসোল মহকুমার চুরুলিয়া গ্রামে ১৯৯৯ খ্রিস্টাব্দের ২৪ শে মে ১১ জ্যৈষ্ঠ ১৩০৬ সালে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবার নাম কাজী ফকির আহমেদ এবং মায়ের নাম জায়েদা খাতুন। 

সত্য প্রকাশের দুরন্ত সাহস নিয়ে নজরুল অমিত টু অন্যায় ও শোষণের বিরুদ্ধে ছিলেন প্রতিবাদী। এজন্য বাংলা সাহিত্যের হিসাবে তিনি পরিচিত। এবার একই সঙ্গে জীবন নিয়ে ব্যারিত বঞ্চিত মানুষের পাশে থেকে চীন তিনি। 

এক হাতে বাসি আর এক হাতে রনতুর্য নিয়ে আবির্ভূত হয়েছিলেন নজরুল আর এসে প্রচলিত ধারা সম্মুক্ষে পাল্টে দিয়ে নতুন বিষয়ের নতুন শব্দ তো ও সংগীত কে সমৃদ্ধতর। দরিদ্র পরিবারের জন্ম নেওয়া জীবন ছিল অত্যন্ত বৈচিত্র্যময়। 

মসজিদের ইমামতি লেটের দলে যোগদান ১৯১৭ খ্রিস্টাব্দে সেনাবাহিনীর বাঙালি পল্টনে যোগ দেন, সাম্যবাদী তারা রাজনীতি পত্রিকার সম্পাদনা কিংবা চলচ্চিত্রের সঙ্গে যুক্ত হওয়া সহ বহু বিচিত্র অভিজ্ঞতায় তার জীবন ছিল পূর্ণ। 

মাত্র ৪৩ বছর বয়সে দুরারোগ্য দেরিতে আক্রান্ত হওয়ায় এই হৃদ্য ও সময় জীবন অমিত্য নির্বাক হয়ে যায়। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের উদ্যোগে নজরুলকে বাংলাদেশের নাগরিকত্ব এবং জাতীয় কোভিদ মর্যাদা দিয়ে অসম্মানে এ দেশে বরণ করে নেওয়া হয়। 

কিছুকাল পরেই কোভিদ মৃত্যু হলে তাকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মসজিদের পাশে অন্য রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সমাধি দেওয়া হয়। কবি হলেও সাহিত্যের নো শাক্কায় তিনি বিচরণ করেছেন। 

তার রচিত উপন্যাসের মধ্যে_ বাঁধনহারা, মৃত্যু ক্ষুধা, কুহেলিকা এবং

 গল্পগ্রন্থের মধ্যে_ ব্যথার দান, রিক্তের বেদন, শিউলি মালা বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। 

যোগবানি, দুদিনের  যাত্রী, রুদ্র মঙ্গল, রাজ মন্দির জবানবন্দি তার উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন। 

কাজী নজরুল ইসলাম ১৭৬ খ্রিস্টাব্দের ২০শে আগস্ট বড়ই ভাদ্র ১৩৮৩ তাহলে ঢাকায় মৃত্যুবরণ করেন। 

Comments
Read more