যখন কোন উৎপাদনকারী দেশ বা বিদেশের বিভিন্ন শহর বা অঞ্চলের নিজস্ব ব্যবস্থা অধীনে একই ধরনের বউ সংখ্যক খুচরা দোকান প্রতিষ্ঠা করে নিজস্ব উৎপাদিত দ্রব্য সরাসরি ভোক্তাদের নিকট বিক্রয় করে তখন তাকে বিপণি বলে।
এর ব্যবসায়ের বিশেষ বৈশিষ্ট্য এখানে উৎপাদনকারী উৎপাদিত পণ্য অন্য কোন মধ্যস্থ ব্যবসায়ীর নিকট বিক্রয় না করে বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন শাখা খুলে সরাসরি ভোক্তাদের নিকট বিক্রয় কর।বহু শাখা বিপনীর ক্ষেত্রে এর সকল শাখা কেন্দ্রীয় ব্যবস্থাধীনে পরিচালিত ও নিয়ন্ত্রিত হয়।
এক্ষেত্রে প্রতিটি দোকানদারের নাম, সাইনবোর্ড, সাজসজ্জা, বিক্রয় নীতি, পন্যমূল্য একই হয়ে থাকে। এরূপ প্রতিষ্টানে উৎপাদনে বিক্রয় একই সাথে পরিচালনা করা হয় বিধায় ব্যাপক মূলধন বিনিয়োগের প্রয়োজন পড়ে।
এ জাতীয় প্রতিষ্ঠান সাধারণত কোম্পানি হিসেবে গঠিত হতে দেখা যায়। যেমন বাটা সু কম্পানি, সাধনা ঔষধালয়, সিঙ্গার কোম্পানি ইত্যাদি প্রতিষ্ঠান এরূপ বিপণের উদাহরণ।
এ বিপণের সংজ্ঞা প্রসঙ্গে ডক্টর বি.বি ঘোষ বলেছেন একই মালিকানা ও পরিচালনায় ওই ধরনের অনেকগুলো দোকান পরিচালিত হলেই উক্ত পদ্ধতিতে কে বহু শাখা বিপণী বলে।