প্রজন্মটি প্রযুক্তির সাথে অত্যন্ত ঘনিষ্ঠভাবে বেড়ে উঠেছে। তাদের জীবনের একটি বড় অংশ ইন্টারনেট, স্মার্টফোন এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের ওপর নির্ভরশীল।
জেনারেশন জুমাররা তাদের পূর্ববর্তী প্রজন্মের চেয়ে অনেক বেশি প্রযুক্তি-বিশ্বস্ত এবং ডিজিটাল মিডিয়ায় সক্রিয়। তারা অনলাইন প্ল্যাটফর্মে সামাজিক আন্দোলন ও বিভিন্ন বৈশ্বিক ইস্যু নিয়ে আলোচনা করে এবং পরিবর্তনের জন্য সোচ্চার হয়। পরিবেশগত সমস্যা, লিঙ্গ সমতা, এবং মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে তাদের সচেতনতা বিশেষভাবে লক্ষণীয়।
তবে, এই প্রজন্মটি মানসিক চাপে বেশি ভুগছে বলে মনে করা হয়। প্রযুক্তির অতিরিক্ত ব্যবহার এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অতিমাত্রায় সক্রিয়তা তাদের মধ্যে উদ্বেগ ও মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা বাড়িয়ে তুলেছে।
সামগ্রিকভাবে, জেনারেশন জুমাররা প্রযুক্তিগত পরিবর্তনের সাথে খাপ খাইয়ে নেওয়ার ক্ষমতা রাখে, এবং সমাজে ইতিবাচক পরিবর্তন আনার জন্য প্রগতিশীল চিন্তাভাবনা প্রদর্শন করে।