দুর্ঘটনা একটি অপ্রত্যাশিত এবং অস্বস্তিকর ঘটনা। যা জীবনের মারাত্মক ক্ষতি এবং বিপর্যয় সৃষ্টি করতে পারে। এটি যেকোনো সময় এবং যে কোন স্থানের ঘটতে পারে এবং এর ফলে শারীরিক মানুষের এবং আর্থিক ক্ষতি হতে পারে। দুর্ঘটনার প্রভাব ব্যক্তি ও সমাজ উভয়ের উপরে ব্যাপক ও দীর্ঘমেয়াদি হয়ে থাকে।
দুর্ঘটনার প্রকারভে বিভিন্ন রকম হতে পারে যেমন, সড়ক দুর্ঘটনা ,কাজের স্থানে দুর্ঘটনা প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে দুর্ঘটনা ,গৃহস্থালি দুর্ঘটনা। সড়ক দুর্ঘটনা সাধারণত ট্রাফিক আইন না মানার কারণে ঘটে যা গুরুতর আহত বা মৃত্যু পর্যন্ত ঘটতে পারে। কাজের স্থলে দুর্ঘটনা যেমন নির্মাণ কাজের সময় আহত হওয়া তার শ্রমিকদের জীবনের জন্য মারাত্মক হতে পারে। গৃহস্থালির দুর্ঘটনা যেমন রান্নার সময় অগ্নি দুর্ঘটনা ঘরোয়া পরিবেশের নিরাপত্তাহীনতা তৈরি করে থাকে।
দুর্ঘটনার ফলে যে প্রতিটি সৃষ্টি হয় তা সামলানো একটি বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে পড়ে। শারীরিক আঘাত চিকিৎসা খরচ এবং মানসিক চাপ দুর্ঘটনা প্রাথমিক প্রভাব। পরবর্তীতে দীর্ঘমেয়াদি পুনরুদ্ধার প্রক্রিয়া আই হ্রাস পাওয়া এবং শারীরিক পূর্ণবাসন ও অনেক সময় প্রয়োজন হয়। এই সবকিছুর পরে দুর্ঘটনার ফলে তৈরি হওয়া মানসিক ও সামাজিক চাপের কখনো দীর্ঘস্থায়ী হতে পারে।
দুর্ঘটনায় বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলা অন্তত গুরুত্বপূর্ণ। নিরাপত্তা পদক্ষেপ গ্রহণ সর্তকতা ও প্রস্তুতির মাধ্যমে দুর্ঘটনা ঝুঁকি কমানো সম্ভব হয়। সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিরোধে ট্রাফিক আইন মানা নিরাপত্তামূলক গিয়ার ব্যবহার এবং চালকের সতর্কতা বৃদ্ধি করা একান্ত প্রয়োজন।