কর্মী নির্বাচন প্রক্রিয়ায় বিভিন্ন নিরীক্ষা পরীক্ষা এবং খোঁজখবর গ্রহণের পর যখন কোন নির্দিষ্ট ব্যক্তিকে কোন পদে নিয়োগ ধানের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয় তখন তা কার্য করার জন্য যে প্রক্রিয়া অবলম্বন করা হয় তাকেই কর্মী নিয়োগ বলে।
নিয়োগপত্র ইস্যু, যোগদান পত্র গ্রহণ, যথাস্থানে কাজে নিয়োগ, কার্যক্ষেত্রে কর্মীর বাস্তব অবস্থা মূল্যায়ন এবং সর্বোপরি কর্মীকে চূড়ান্ত বা স্থায়ীভাবে নিয়োগ দান পর্যন্ত কার্যপ্রক্রিয়াকে কর্মী নিয়োগ হিসাবে গণ্য করা হয়।
কর্মী নিয়োগ দুইভাবে হতে পারে :স্থায়ী ভিত্তিতে নিয়োগ অস্থায়ী ভিত্তিতে নিয়োগ। সাধারণত প্রতিষ্ঠানের নিচের স্তরে নিয়োগ অস্থায়ী ভিত্তিতে করা হয়ে থাকে। নির্দিষ্ট সময় কাল পর্যন্ত কর্মী সঠিকভাবে তার দায়িত্ব পালন সমর্থ্য হলে তখন চাকরি স্থায়ী করা হয়।
অপরদিকে কর্মী নিয়োগ চুক্তিভিত্তিক নিয়োগের নিয়ম কেউ অনেক প্রতিষ্ঠান অগ্রাধিকার দেয়। এর সুবিধা হল চুক্তি অনুযায়ী নিয়ে প্রাপ্ত ব্যক্তি দায়িত্ব পালনে সফলতার পরিচয় দিলে তার সাথে পুনরায় নতুন চুক্তি করা যেতে পারে। একজন কর্মীকে যখন যথেষ্ট বিচার বিবেচনার মধ্যে দিয়ে অস্থায়ীভাবে নিয়োগ দেওয়া হয় তখন আবে এই প্রতিষ্ঠানের পক্ষ হতে চেষ্টা করা প্রয়োজন তো কর্মী স্থায়ীভাবে নিয়োগ পেতে পারে।