একজন মানুষের কার্য দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য তথ্যগত জ্ঞানের পাশাপাশি হাতে-কলমে শিক্ষা দেনের আনুষ্ঠানিক প্রয়াসকে প্রশিক্ষণ বলে।
ব্যাপক অর্থে কার্যক্ষেত্রে অধিক দক্ষতা বা ফলপ্রদতা অর্জনের নিমিত্বে নতুন নিয়োগকৃত তো কর্মীর কর্মসংস্থৃষ্ট বিষয়ে জ্ঞান ও দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে তত্ত্বগত জ্ঞানের পাশাপাশি হাতে-কলমে শিক্ষা প্রদানের যে চেষ্টা বা প্রক্রিয়া অনুসরণ করা হয় তাকে প্রশিক্ষণ বলা হয়ে থাকে।
প্রশিক্ষণ হলো এর নিক উপায় বা পদ্ধতি। কার্যকর তত্ত্বাবধান উত্তম ব্যবহার আর্থিক ও অনার্থিক সুযোগ-সুবিধা ইত্যাদি কর্মীর কার্যসন্তিষ্টি ও উন্নয়নে ভূমিকা রাখলে কর্মীর কার্যদক্ষতা বাড়াতে প্রশিক্ষণের কোন বিকল্প নেই।