নিরাপত্তা মানুষের জীবনের অন্যতম মৌলিক চাহিদা। এটাই এমন একটা অবস্থা যেখানে একজন ব্যক্তি নিজেকে সুরক্ষিত এবং শান্তিপূর্ণভাবে অনুভব করে থাকে। নিরাপত্তা শুধুমাত্র বাহ্যিক সুরক্ষার বিষয় নয় বরং এটি মানসিক ও সামাজিক নিরাপত্তার সাধক গভীরভাবে সম্পর্কিত। সমাজে নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠান করা জীবনে মান উন্নত করার জন্য অপরিহার্য।
একটি দেশের বা সমাজে শান্তি ও স্থিতিশীলতা নির্ভর করে তার নাগরিকদের নিরাপত্তার ওপর। যখন একজন ব্যক্তি জানে সে নিরাপদ তখন তার মধ্যে আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি পায় এবং সে স্বাধীনভাবে তার জীবন যাপন করতে পারে। কর্মক্ষেত্রে নিরাপত্তা কর্মীদের মধ্যে উত্তম ও উদ্দীপনা বাড়ায় যা জাতির অর্থনীতি উন্নয়নের সহায়ক ভূমিকা পালন করে থাকে।
নিরাপত্তা বিভিন্ন রকম হতে পারে শারীরিক নিরাপত্তা ৮ সেকেন্ড নিরাপত্তা সামাজিক নিরাপত্তা এবং মানসিক নিরাপত্তা। শারীরিক নিরাপত্তা মানুষের জীবন রক্ষা করে আর্জেন্ট নিরাপত্তা তাকে অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রদান করে থাকে এবং সামাজিক নিরাপত্তা তাকে সমাজের অন্যদের সদস্যদের সাথে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে সাহায্য করে থাকে। এবং মানসিক নিরাপত্তা তাকে মানসিক শান্তি ও সুরক্ষা বা সুস্থতা প্রদান করে থাকে।
নিরাপত্তার অভাবে ই মানেই মানুষের মধ্যে উদ্বেগ-ভীতি এবং অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি হয়। নিরাপত্তাহীনতার কারণে মানুষ সঠিকভাবে কাজ করতে পারে না এবং তার মানসিক ও শারীর স্বাস্থ্য ক্ষতিগ্রস্ত হয়।