সংগীত মানুষের অভ্যন্তরীণ অনুভূতি চিন্তা ও সাংস্কৃতিক অমূল্য প্রকাশ মাধ্যম। এটি একটি সাংস্কৃতিক অভিব্যক্তি জাসুর নয় এবং সুরের মেলবন্ধন এর মাধ্যমে মানুষের হৃদয়কে স্পর্শ করে থাকে। সংগীত শুধুমাত্র একটি শিল্প গ্রুপ নয় বরং এটি মানুষের জীবনের গুরুত্বপূর্ণ অংশ যা তাদের মানসিক শান্তি আনন্দ এবং যোগাযোগের প্রয়োজনীয়তা পূরণ করে থাকে।।
সংগীতের সবচেয়ে মৌলিক দিক হল এর সুর ও লয়। বিভিন্ন সুর ও লয়ের সংমিশ্রণ সংগীতকে বিভিন্ন আবেগ এবং অনুভূতির প্রতিফলন করে। একটি সুর আমাদের আনন্দিত করতে পারে আবার অন্যটি দুঃখিত বা শান্ত করতে পারে। সংগীতের প্রতিটি রকম যেমন ক্লাসিক্যাল অফ রক বা লুক তার নিজস্ব সুর এবং বৈশিষ্ট্য দ্বারা মানুষের অনুভূতিকে প্রভাবিত করে থাকে।
মানসিক স্বাস্থ্য ও সুরক্ষা ক্ষেত্রেও সংগীতের গুরুত্ব ভূমিকা রয়েছে। গবেষণায় দেখা গেছে যে সংগীত শুনলে মস্তিষ্কের স্নায়ুতন্ত্র সংগ্রীয় হয় যা মানুষের মেজাজ উন্নত করতে এবং মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে থাকে। সংগীত থেরাপি একটি প্রমাণিত উপায় যা মানসিক সমস্যা যেমন উদ্বেগ এবং বিষন্নতা মোকাবেলা করতে সড়ক হতে পারে। এটি একটি শান্তি ও স্বস্তির অনুভূতি প্রদান করে এবং বিভিন্ন মানসিক অবস্থা থেকে উত্তরণের পথ সুগাম করে।