সত্যিই মানুষের জীবনের এক অমূল্য সম্পদ। এটি শারীরিক মানসিক ও আধ্যাত্মিকভাবে মানুষের প্রিয় কলা ও সাফল্যের প্রধান উৎস হিসেবে কাজ করে থাকে। শক্তি শুধু মানুষকে কর্মক্ষম করে তোলে না বরং এটি তাকে জীবনের বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করার ক্ষমতাও প্রদান করে থাকে। শক্তির সঠিক ব্যবহার মানুষকে তার জীবনের লক্ষ্য অর্জনের সহায়ক হয় এবং সমাজে তার অবস্থানকে সুসহ করে।
প্রথমত, শারীরিক শক্তি মানুষের দৈনন্দিন জীবনে অন্তত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। শারীরিক শক্তি মানুষের শরীরকে সক্রিয় রাখে এবং তাকে বিভিন্ন কাজ সম্পাদনের সক্ষম করে। শাড়ির শক্তি ছাড়া মানুষ তার দৈনন্দিন কাজগুলো সঠিকভাবে করতে পারেনা। খাদ্য ব্যায়াম এবং পর্যাপ্ত বিশ্রাম ফসল শক্তির প্রধান উৎস হিসেবে কাজ করে থাকে। সঠিকভাবে পোস্টটি গ্রহণ এবং শরীর চর্চার মাধ্যমে আমরা আমাদের শরীরকে শক্তিশালী রাখতে পারি যা আমাদের কর্ম ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং স্বাস্থ্যকর জীবন যাপন নিশ্চিত করে থাকে।
দ্বিতীয়তঃ মানসিক শক্তি জীবনের চ্যালেঞ্জগুলোকে সফলভাবে মোকাবেলা করার জন্য অপরিহার্য। মানুষের শক্তি একজন ব্যক্তিকে দৃঢ় এবং স্থির থাকতে সাহায্য করে। জীবনে নানা সময় বিভিন্ন প্রতিকূল পরিস্থিতি ও চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হতে হয় যার জন্য মানসিক শক্তি অন্তত প্রয়োজন এটি আত্মবিশ্বাস ধৈর্য এবং সংকল্পের মাধ্যমে গড়ে ওঠে। মানসিক শক্তির সাহায্যে একজন ব্যক্তির কঠিন পরিস্থিতিতে উপস্থিত থাকতে পারে এবং সমস্যার সমাধান খুঁজে বের করতে সক্ষম হয়ে থাকে।
তৃতীয়ত, আধ্যাত্মিক শক্তি মানুষের অভ্যন্তরীণ শক্তি ও স্থিতিশীলতার মূল ভিত্তি হিসেবে কাজ করে থাকে। আধ্যাত্মিক শক্তি মানুষকে নৈতিক এবং সঠিক পথে পরিচালিত করে এবং তাকে জীবন সম্পর্কে গভীর উল উপলব্ধি অর্জনের সাহায্য করে। ধর্ম ধ্যান এবং প্রার্থনা আধ্যাত্মিক শক্তি বৃদ্ধির অন্যতম প্রধান মাধ্যম। আধুনিক শক্তির মাধ্যমে মানুষ তার জীবনের সঠিক দিশা খুঁজে পায় এবং জীবনের উদ্দেশ্য সম্পর্কে সচেতন হয়ে থাকে।