পাইকারি ব্যবসা একটু গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্যিক কার্যক্রম যা উৎপাদন এবং খুচরা বিক্রেতার মধ্যে সংযোগ স্থাপন করে থাকে। এ ব্যবসার মাধ্যমে বৃহৎ পরিসরে পণ্য ক্রয় করা হয় এবং পরে খুচরা বিক্রেতা এবং অন্যান্য ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের কাছে বিক্রি করা হয়। পাইকারি ব্যবসা ও অর্থনীতির মূল চালিকা শক্তি হিসেবে কাজ করে থাকে এবং বাণিজ্যের প্রবাহ নিশ্চিত করে থাকে।
পাইকারি ব্যবসার প্রকারভে:
পাইকারি ব্যবসা বিভিন্ন রকম হতে পারে যা পণ্য বাজার এবং বাণিজ্যের ধরন অনুযায়ী বিভক্ত করা হয়।
১. সাধারণ পাইকারি ব্যবসা: এই ধরনের পাইকারি ব্যবসায়ী বিভিন্ন ধরনের পণ্য ক্রয় করে এবং পরে খুচরা বিক্রেতা এবং অন্যান্য ব্যবসার কাছে বিক্রি করে থাকেন। সাধারণত এসব ব্যবসায়ীরা পণ্য মজুদ করে রাখেন এবং পরে ক্রেতাদের চাহিদা অনুযায়ী সরবরাহ করে থাকেন।
২. বিশেষায়িত পাইকারি ব্যবসা: এখানে বিশেষ ধরনের পণ্যের ব্যবসা করা হয়। যেমন একটি প্রতিষ্ঠান শুধুমাত্র ইলেকট্রনিক পণ্য বা কেমিক্যাল পণ্য পাইকারি বিক্রি করতে পারে। এ ধরনের ব্যবসায় বিশেষায়িত পণ্যের চাহিদা পূরণের সাহায্য করে থাকে।
৩. ড্রপ শিপিং পাইকারি ব্যবসা: এ ধরনের ব্যবসায়ী নিজে পণ্য মজুদ করে না বরং পণ্য সরাসরি উৎপাদক থেকে ক্রেতার কাছে পাঠানো হয়। ব্যবসায়ী শুধুমাত্র অর্ডার সংগ্রহ করেন এবং সরবরাহ প্রক্রিয়া পরিচালনা করে থাকেন।
পাইকারি ব্যবসা গুরুত্ব:
পাইকারি বাচ্চু অর্থনীতিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে এবং বাণিজ্যের বিভিন্ন ক্ষেত্রে এর গুরুত্ব পরিলক্ষিত হয় এবং অপরিসীম।