সোমবার (২৬ আগস্ট) থাই কর্তৃপক্ষের বরাতে এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, বন্যা ও ভূমিধসে ৩০ হাজারেরও বেশি বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এছাড়া কিছু প্রদেশে আরও বন্যার ঝুঁকি রয়েছে বলে সতর্ক করা হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, থাইল্যান্ডের দক্ষিণাঞ্চলের ফুকেট দ্বীপে ভূমিধসে নিহতদের মধ্যে একজন রুশ দম্পতি ও মিয়ানমার থেকে আসা ৯ জন অভিবাসী কর্মী রয়েছেন। গত সপ্তাহে দেশটির ১২টি প্রদেশে প্রবল বৃষ্টির কারণে এই দুর্যোগের ঘটনা ঘটে।
আরও পড়ুন: থাইল্যান্ডের ফুকেট দ্বীপে কাদা ধসে দম্পতিসহ ১৩ জনের মৃত্যু
দেশটির দুর্যোগ প্রতিরোধ ও প্রশমন বিভাগ এক বিবৃতিতে বলেছে, আগামী বৃহস্পতিবারের মধ্যে উত্তর ও উত্তরপূর্বাঞ্চলের ৩১টি রাজ্যে আকস্মিক বন্যার আশঙ্কা করা হচ্ছে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, দুর্যোগ প্রতিরোধ ও প্রশমন বিভাগ স্থানীয় কর্তৃপক্ষকে নিবিড়ভাবে আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ করতে বলেছেন এবং জরুরি সরঞ্জাম ও দলকে প্রস্তুত থাকার নির্দেশ দিয়েছেন।
আরও পড়ুন:ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যা, ১৩ জনের মৃত্যু
এদিকে, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী পাতেংতার্ন শিনাওয়াত্রা উত্তরাঞ্চলীয় নান এলাকায় ক্ষতিগ্রস্তদের বাড়িতে গিয়ে খাবার সরবরাহ করেছেন।