চিড়িয়াখানা হলো নানারকম পশু-পাখির সংগ্রশালা। সরকারি বা ব্যক্তিগত উদ্যোগে চিড়িয়াখানায় দেশ-বিদেশের নানা রকম, নানা প্রজাতির পশু-পাখি সংগ্রহ করে রাখা হয়।
তা প্রদর্শন ও বিনোদন এবং গবেষণার জন্য কাজে লাগানো হয়। বর্তমানে যেভাবে খেলাধুলার জায়গা কমে আসছে, যার প্রভাবে চিড়িয়াখানা বর্তমানে বিনোদন কেন্দ্র হিসেবে কাজ করে যাচ্ছে।
চিড়িয়াখানা হলো দেশ-বিদেশের নানান পশু-পাখির সমাহার।বর্তমানে বিশ্বের প্রায় সব দেশেই বড় বড় শহরে পশু-পাখির সংরক্ষণাগার বা চিড়িয়াখানা রয়েছে।
চিড়িয়াখানার জন্য পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের সঙ্গে প্রাণিবিনিময়ের ব্যবস্থা থাকে। প্রাণিবিনিময়ের মাধ্যমে এক দেশ থেকে অন্য দেশে পশুপাখি সংগ্রহ করা যায়। অবশ্য মাঝে মাঝে বিভিন্ন দেশ থেকে উপহার হিসেবেও অনেক পশু-পাখি পাওয়া যায়।
আবার কিনেও সংগ্রহ করা হয়। তবে আজকাল লালন-পালনের মাধ্যমে চিড়িয়াখানার ভেতরেই পশু-পাখি বৃদ্ধি করা হচ্ছে এবং চিড়িয়াখানার সুযোগ-সুবিধাও বৃদ্ধি করা হচ্ছে। চিড়িয়াখানায় প্রায় সকল প্রজাতির পশুই থাকে।
বাঘ থেকে শুরু করে সিংহ, শিয়াল, হায়েনা, বানর থেকে শুরু করে হনুমান, বিভিন্ন ধরনের সাপ, গিনিপিগ, বিভিন্ন প্রজাতির কুমির, হরিণ, বিভিন্ন প্রজাতির পাখি, হাতি, জলহস্তী, গরিলাসহ নানান ধরনের পশু-পাখি চিড়িয়াখানায় লক্ষ্য করা যায়।