সাহস এমন একটি গুঞ্জা মানুষকে জীবনের প্রতি কল পরিস্থিতিতে অটল থাকতে এবং এগিয়ে যেতে সাহায্য করে থাকে। এটি কেবল শারীরিক শক্তির বিষয় নয় বরং মানসিক দৃহতা নৈতিকতা এবং আত্মবিশ্বাসের মিশ্রণে তৈরি একটি অভ্যন্তরীণ শক্তি। সাহস আমাদের জীবনের এমন একটি গুণ যা আমাদের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় শক্তি যোগায় এবং প্রতিকূলতার মাঝেও আশার আলো দেখায়।
সাহসের প্রয়োজনীয়তা:
প্রতিদিনের জীবনে আমরা অনেক সমস্যার সম্মুখীন হয়ে ব্যক্তিগত পারিবারিক সামাজিক এবং পেশাগত। এই সমস্ত সমস্যাগুলোর মোকাবেলা করতে হলে আমাদের সাহসিকতা প্রদর্শন করতে হয়। সাহস ছাড়া আমরা কোন বড় লক্ষ্য অর্জন করতে পারি না। উদাহরণস্বরূপ বলা যেতে পারে একজন ছাত্র যদি তার শিক্ষাজীবনে ভালো ফলাফল করতে চায় তবে তাকে অধ্যাবসায়ের পাশাপাশি সাহসিকতা প্রদর্শন করতে হবে যাতে সে যে কোন সমস্যার সম্মুখীন হতে পারে এবং তা অতিক্রম করতে পারে।
সাহসিকতার এবং সাহসের বিভিন্ন রূপ:
শারীরিক সাহস:
শারীরিক সাহস বলতে সে সাহস কে বোঝা যায় একজন ব্যক্তি বিপদ বা চ্যালেঞ্জের সময় শারীরিকভাবে দৃঢ়ভাবে দাঁড়িয়ে থাকতে ব্যবহার করে থাকে। এটি সাধারণত শ্রদ্ধা ফাইটার এবং অন্যান্য বিপদজনক পেশার লোকদের জন্য এবং তাদের মধ্যে বেশি দেখা যায় হাড়ের সাহস মানুষকে বিপদের সময় অন্যদের বাঁচাতে এবং নিজের জীবন বিপন্ন করতেও উপলব্ধ করে।
মানসিক সাহস:
মানসিক সাহস হলে এমন একটা অভ্যন্তরীণ শক্তি যা মানুষকে মানসিক কষ্ট হতাশা এবং দ্বিধার সময় অটুট রাখতে সাহায্য করে থাকে। এটি আমাদের কঠিন পরিস্থিতি থেকে পালিয়ে যাওয়ার পরিবর্তে সেই পরিস্থিতির মোকাবেলা করার জন্য প্রস্তুত করে থাকে। মানসিক সাহসী ব্যক্তি কঠিন সময় ধৈর্য ধরে নিজের সিদ্ধান্তে অটল থাকে এবং সমস্যার সমাধান বের করার চেষ্টা করে থাকে।