পানি দূষণের কারণ

কিভাবে পানি দূষণ প্রতিরোধ করা যায়

পানি দূষণ| প্রাকৃতিক পানিতে বিভিন্ন ক্ষতিকর পদার্থ মিশে পানি দূষিত হয়| পানি দূষণ জীবনের যৌন ক্ষতিকর| পানি দূষণের কারণ| মানুষের কর্মকান্ড পানি দূষণের প্রধান কারণ| কৃষি কাজে ব্যবহৃত কীটনাশক কাল কারখানার রাসায়নিক মাধ্যমে পানি দূষিত হয়| এছাড়া নদী বা পুকুরের গরু ছাগল গোসল করানো এবং কাপড় ধোয়ার কারণে পানি দূষিত হয়| পানি দূষণের প্রভাব| পানি দূষণের ফলে জলস্পানি মারা যাচ্ছে এবং জল খাদ্য শৃঙ্খলের ব্যাঘাত ঘটছে| দূষিত পানি পান করে মানুষ ডায়রিয়া বা কলেরা মতো পানিবাহিত রোগে আক্রান্ত হচ্ছে| কিভাবে পানি দূষণ প্রতিরোধ করা যায়| কৃষিতে কীটনাশক বা রাসায়নিক সারের ব্যবহার কমিয়ে আমরা পানি দূষণ প্রতিরোধ করতে পারি| এছাড়া রান্নাঘরের নিষ্কাশন নলায় ও টয়লেটের ভদ্র তেল না খেলে দূষণ রোধ করতে পারি| পুকুর নদী হৃদরোগ কিং বা সাগরে মহিলা আবর্জনা না পেলে পানির কমাতে পারি| সমুদ্র সৈকতে পড়ে থাকা ময়লা এবং খাল বিল কিংবা নদীতে ভাসমান ময়লা আবর্জনা করে আমরা পানি পুরস্কার করতে পারি| মানুষের জন্য ক্ষতিকর নয় এমন পানি হল নিরাপদ পানি| কিছু পানি মানুষের জন্য নিরাপদ যেমন নলকূপের পানি| যেমন পুকুর বা নদীর পানি| তাই পান করা এবং রান্না কাজে ব্যবহার করার পূর্বে পানি নিরাপদ করা প্রয়োজন| মানুষের ব্যবহারের জন্য পানিকে গ্রহণযোগ্য নিরাপদ করাই বাস্তবতা হলো| পানি বিশুদ্ধকরণ| ঝাকুন| ছাকনি দিয়ে ছেঁকে পানি পরিষ্কার করার প্রতিক রায় হলো ছাপুন| পাতলা কাপড় বা ছাকনি দিয়েছে কে পানি পরিষ্কার করা যায়| তবে এই প্রক্রিয়ায় প্রাপ্ত পানি পুরস্কার হলেও তার জীবনের মুক্ত নয়| তাই নিরাপদ পানির জন্য এই পানিকে ফুটিয়ে জীবন মুক্ত করতে হবে|তিতানো| একটি কলস বা পাত্রে নদী বা পুকুরে পানি নিয়ে রেখে দেই| কিছুক্ষণ পর দেখা যায় পাত্রে তলায় তলানি জমেছে| উপরের অংশের পানি পরিষ্কার হয়েছে| পানিতে থাকা যেমন ময়লা-বালি কাদায় ইত্যাদি সরানোর এই প্রক্রিয়ায় হলুদানো| ফোটানো| পানি জীবাণুমুক্ত করার একটি ভালো উপায় হল ফুটানো| জীবাণুমুক্ত নিরাপত্তানির জন্য ২০ মিনিটের বেশি ধরে পানি ফোটাতে হবে| রাসায়নিক প্রক্রিয়ায় পানি বিশুদ্ধকরণ| অনেক সময় বন্যা ও জলোচ্ছ্বাসের পানির ফোটানোর সম্ভব হয় না| এক্ষেত্রে ফিটকিরি ব্লেসিং পাউডার পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট ইত্যাদি পরিমাণ মতো মিশিয়ে আমরা পানির আপদ করতে পারি| তবে মনে রাখতে হবে আর্সেনিকযুক্ত পানি এ সকল প্রোগ্রামের মাধ্যমে নিরাপদ করা যায় না|পরীক্ষাটি থেকে জেনেছি যে বায়ুতে জল জলীয় বাষ্প আছে| ভূপৃষ্ঠের পানি অনেকটাই সূর্যের তাপে বাষ্পীয় হয় এবং বায়ুতে মিশে যায়| তার মনে হচ্ছে পানি তরল অবস্থা থেকে চলেও আসলে পরিণত হয়| যে প্রক্রিয়ায় পানি বিভিন্ন অবস্থায় পরিবর্তিত হয়ে ভূপৃষ্ঠ ও বায়ুমন্ডলের পবিত্র ছড়িয়ে পড়ে তাই পানি চক্র| এই চক্রের মাধ্যমে সর্বদাই পানীয় অবস্থার পরিবর্তন ঘটছে| সাগর নদীর পানি বায়ু সম্মিলিত হয়ে জড়িত পরিণত হয়| বাষ্পীয়ভূত পানি উপর ওঠে ঠান্ডা হয়ে গনিত হয়ে পানি বিন্দুতে পরিণত হয়| ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র পানি বিন্দু একত্রিত হয়ে মেঘ সৃষ্টি করে| এই মেঘের মেঘ থেকে বৃষ্টিতে পৃথিবীর| বৃষ্টির পানি সাধারণত মাটিতে শোষিত হয় অথবা নদীতে গড়িয়ে পড়ে| মাটিতে শোষিত পানি হিসেবে জমা থাকে| নদীতে গড়িয়ে পড়া পানি সমুদ্র হয় এবং বায়ু প্রস্থ হয়ে আবার বাড়িতে ফিরে যাই


Monirul Islam

1232 Blog posts

Comments