আন্দোলন-সহিংসাকে ঘিরে মোবাইল ইন্টারনেট বন্ধ করা হয়েছে কিনা সে বিষয়ে সরকারি কোনও সংস্থা , মোবাইল নেটওয়ার্ক অপারেটর বা ইন্টারনেট প্রোভাইডারদের পক্ষ থেকে সুস্পষ্ট কোনও উত্তর পাওয়া যায়নি।
দুপুরের পর থেকে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট দিয়েও সামাজিক মাধ্যমে প্রবেশ করা যাচ্ছে না।
ব্যবহারকারীরা জানান, রবিবার দুপুর দেড়টার পর থেকে মোবাইল ইন্টারনেট ব্যবহার করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করা যাচ্ছে না। এরপর দুপুর ২টার পর থেকে মোবাইল ইন্টারনেট দিয়ে কোনও ওয়েবসাইটে প্রবেশ করা যাচ্ছে না। তবে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট দিয়ে কাজ করা যাচ্ছে।
রাজধানীর ধানমন্ডি এলাকার বাসিন্দা রবিউল জানান, দুপুর থেকে ফেসবুক, মেসেঞ্জার, হোয়াটসঅ্যাপ কাজ করছে না। কিছুক্ষণ পর দেখলাম কোনও ওয়েবসাইটেও প্রবেশ করা যাচ্ছে না।
মোবাইল অপারেটরের সূত্রে জানা গেছে, সারা দেশে ফোরজি ইন্টারনেট বন্ধের নির্দেশনা পেয়েছেন তারা। তবে আনুষ্ঠানিকভাবে কেউ কিছু বলছেন না।
মোবাইলে ইন্টারনেট সেবা বন্ধ হলেও ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট চালু থাকবে বলে জানিয়েছেন ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (আইএসপিএবি) সভাপতি এমদাদুল হক। তিনি জানান, ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট বন্ধের নির্দেশনা আমরা এখনও পাইনি।
ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট ব্যবহার করেও ফেসবুক-হোয়াটসঅ্যাপ চালানো যাচ্ছে না বলে জানিয়েছেন অনেকে। মোবাইল ইন্টারনেটের পর দুপুর আড়াইটার পর থেকে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট ব্যবহার করে সামাজিক মাধ্যমে প্রবেশ করা যাচ্ছে না। যদিও অন্যান্য ওয়েবসাইটে প্রবেশ করা যাচ্ছে।
এবিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন রেগুলেটরি কমিশনের (বিটিআরসি) চেয়ারম্যান মো. মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, এখন মিটিংয়ে