নিরাপত্তা এটি এমন মৌলিক অধিকার যা প্রতিটি মানুষের জীবনে অপরিহার্য। ব্যক্তিগত জীবন থেকে শুরু করে সমাজের প্রতিটি স্তরে নীরবতা একটি অপরিহার্য উপাদান হিসেবে বিবেচিত হয়। এটি শুধু শাড়ির সুরক্ষার ক্ষেত্রে সীমাবদ্ধ নয় বরং মানসিক অর্থনৈতিক এবং সামাজিক নিরাপত্তা কে অন্তর্ভুক্ত করে। নিরাপত্তা আমাদের জীবনকে স্থিতিশীল শান্তিপূর্ণ এবং সমৃদ্ধ করে তোলে।
শারীরিক নিরাপত্তা মানুষের সবচেয়ে মৌলিক চাহিদা। প্রত্যেক ব্যক্তিকে অধিকার রয়েছে একটি নিরাপদ পরিবেশে বসবাস করা। শারীরিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারলে মানুষ স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারে এবং তাদের জীবনে উন্নতি সুযোগ বাড়ে। আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সরকার এবং বিভিন্ন সামাজিক প্রতিষ্ঠান ও নিরাপত্তা প্রদানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তাদের মাধ্যমে সমাজের শান্তি বজায় থাকে এবং অপরাধ হার কমে।
মানসিক নিরাপত্তা আমাদের মানসিক স্থিতিশীলতা এবং স্বস্তির জন্য অন্তত গুরুত্বপূর্ণ। একজন মানুষ যদি মানসিকভাবে নিরাপদ করেন তবে তার মনোবল এবং আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি পায়। পরিবারের মধ্য নিরাপত্তা অনুভূতি শিশুর মানসিক বিকাশের জন্য অপরিহার্য। কর্মক্ষেত্রে মানসিক নিরাপত্তা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় কারণ কর্মজীবীদের মধ্যে যদি নিরাপত্তার অভাব থাকে তবে তাদের কর্ম ক্ষমতা কমে যায়।
অর্থনীতির নিরাপত্তা একটি সমাজের সার্বিক অগ্রগতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ। অর্থনৈতিক নিরাপত্তা মানে হল মানুষ তার জীবিকা নির্বাহের জন্য পর্যাপ্ত সম্পদ এবং সুযোগ-সুবিধা পাবে। এটি নিশ্চিত করতে হলে কর্মসংস্থান শিক্ষা এবং স্বাস্থ্যসেবার মত মৌলিক সুবিধা গুলো সহজ লক্ষ্য হতে হবে। একটি নিরাপদ অর্থনীতি পরিবেশ মানুষকে ভবিষ্যতের জন্য প্রস্তুত করে এবং তাদের জীবনযাত্রা মান উন্নত করতে সাহায্য করে থাকে।