?কৃষ্ণচূড়ায় বাংলা সৌন্দর্য ?

Comments · 66 Views

?কৃষ্ণচূড়া ফুল, যার বৈজ্ঞানিক নাম গ্রীষ্মের শুরুতেই বাংলাদেশের পথপ্রান্ত, বাগান এবং উদ্যানগুলোকে রঙিন করে

কৃষ্ণচূড়া ফুল গ্রীষ্মের শুরুতেই  বাংলাদেশের পথ ও প্রান্তরে উদ্যান গুলোতে রঙিন করে তুলে।কৃষ্ণচূড়া মূলত আফ্রিকার মাদাগাস্কার অঞ্চলের উদ্ভিদ  হলেও,এটি এখন বাংলাদেশের শহর ও গ্রাম অঞ্চলে বিষেশভাবে জনপ্রিয়। এই বৃক্ষের উজ্জ্বল  লাল কমলা রঙের ফুলগুলি যেন একঅগ্নিশিখার মতো ফুতে উঠে।

কৃষ্ণচূড়া গাছ সাধারণত ১২ থেকে ১৫ মিটার পযন্ত লম্বা হয় এবং এর ডালপালাগুলো বিশাল আকারে ছরিয়ে পরে,য গাছটিকে একটি ছায়াময় বৃক্ষে পরিনিত করে।বসন্তের শেঢ গ্রীষ্মের শুরুতে এবং এর ফুল ফোটা শুরু হয়।এপ্রিল থেকে জুন মাসের মধ্যে কৃষ্ণচূড়া পূর্ণ প্রস্ফুটিত সময়।তখন পুরো গাছটি যেন এক বিশাল ফুলের মালায় সজ্জিত হয়ে উঠে

কৃষ্ণচূড়া ফুলের রং, আকার আকৃতি এবং অভিজাত্য এমন যে এটি কবি সাহিত্যিক এবং শিল্পীদের মধ্যে বিশেষ অনুপ্রেরণা হচ্ছো হয়েছে, রবি ঠাকুর থেকে শুরু করি আধুনিক কবিরা এই ফুলের সৌন্দর্য নিয়ে তাদের কবিতায়, গানে,চিত্রকলায় মুগ্ধতা প্রকাশ করেছেন। 

ফুলের পাশাপাশি কৃষ্ণচূড়ার পাতাগুলি বিশেষ দৃষ্টিনন্দন। এর পাতা গুলি দেখতে অনেকটা ফানের মত,সূক্ষ্ম এবং পালকের মত। এর ফলেও বড় এবং লম্বা, যা প্রায় ৩০-৬০ সেন্টিমিটার প্রযন্ত হতে  পারে। 

কৃষ্ণচরা শুধু যে দৃষ্টি নন্দন তা নয়, এর পরিবেশগত গুরুত্ব অপরিসীম। বেটি মাটির ক্ষয় রথ সহায়ক এবং ছায়া প্রদানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তাছারা,এটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে এবং পরিবেশের তাপমাত্রা কমাতে সহায়। 

সর্বশেষে বলা যায়, কৃষ্ণচূড়ার ফুল প্রাকৃতির এক  অনন্য উপহার,যা শুধু তার সুন্দর জয় নয়, তার পরিবেশগত গুরুত্বের জন্য বিশেষ মূল্যবান বরং।বাংলাদেশের গ্রামীণ ও শহরের জীবনে কৃষ্ণচূড়া উপস্থিতি গ্রীষ্মকালের উজ্জ্বলতা এবং প্রাণ শক্তির পথিক হয়ে উঠেছে,,,,,,,, ???

Comments
Read more