কি মারা হলো এমন একটা ধারণা দেন নির্দিষ্ট এলাকায় স্থান এবং সম্পর্কের মাধ্যমে সীমা নির্ধারণ করে। এটি একটি ভৌগোলিক রাজনৈতিক সামাজিক এবং ব্যক্তিগত ধারণ হিসেবে ব্যবহৃত হয় যা মানুষের জীবনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সীমানা আমাদের ব্যক্তিগত সামাজিক এবং রাজনৈতিক সম্পর্কগুলোকে সংজ্ঞায়িত এবং নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে থাকে।
ভৌগোলিক এবং রাজনৈতিক সীমানা একটি দেশের জাতীয় সত্তার মূল ভিত্তি। রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে স্থাপিত সীমানা তাদের সর্বভৌমত্ব এবং স্বাধীনতা সংরক্ষণ করে। এই সীমানা নির্ধারণ করে একটি দেশের ভূখণ্ড প্রাকৃতিক সম্পদ এবং জনসংখ্যার ওপর তার অধিকার। যেমন বাংলাদেশের সীমানা তার ভূখণ্ড জনগণ এবং রাষ্ট্রের স্বাধীনতার পরিচালক। এই সীমানা দেশের আইন নীতি এবং সংস্কৃতির উপর ভিত্তি করে নির্ধারিত এবং পরিচালিত হয়।
সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সীমানা আমাদের জীবনকে বিভিন্ন সামাজিক গোষ্ঠী সাংস্কৃতিক এবং মূল্যবোধের মাধ্যমে প্রভাবিত করে থাকে। সামাজিক সীমানা একটি সমাজের মধ্যে বিভিন্ন শ্রেণী সম্প্রদায় এবং গোষ্ঠীর মধ্যে পার্থক্য নির্ধারণ করে। উদাহরণস্বরূপ বলা যেতে পারে ভাষা ধর্ম বা আকার অনুষ্ঠান সমাজের মধ্যে বিভিন্ন সীমানা সৃষ্টি করে থাকে। এই সীমানা কখনো কখনো সঙ্গত এর কারণ হলে এর সামাজিক পরিচালিত একতা গড়ে তুলতে সাহায্য করে থাকে।
ব্যক্তিগত জীবনের সীমানা ব্যক্তির স্বাধীনতা গোপনীয়তা এবং ব্যক্তিগত সম্পর্ক নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। ব্যক্তিগত সীমানা মানুষের ব্যক্তিগত পরিসরে ও স্বাধীনতার প্রতীক। এটি সম্পর্কের মধ্যে সম্মান সহমর্মিতা এবং বোঝাপড়া বজায় রাখা সাহায্য করে থাকে। সঠিকভাবে স্থাপিত ব্যক্তিগত সীমানা আমাদের মানসিক সুস্থতা এবং সম্পর্কের গুণগতমান বজায় রাখার সাহায্য করে থাকে।