সূরা আল ফজর বাংলা উচ্চারণ, অর্থ, ফজিলত, আরবি ও অডিওসহ

সূরা আল ফজর বাংলা উচ্চারণ, আরবি উচ্চারন বাংলায় অনেক সময় ভুল থাকে। তাই আপনাদের সবাইকে অনুরোধ করছি, যখন বাংলায

সূরা আল ফজর বাংলা উচ্চারণ, অর্থ, ফজিলত, আরবি ও অডিওসহ
সূরা আল ফজর বাংলা উচ্চারণ, আরবি উচ্চারন বাংলায় অনেক সময় ভুল থাকে। তাই আপনাদের সবাইকে অনুরোধ করছি, যখন বাংলায় উচ্চারন শিখবেন তখন অবশ্যই আরবির সাথে মিলিয়ে নিবেন। আর যদি কেউ আরবি দেখে পড়তে না পারেন তাহলে অবশ্যই অডিও শোনে বাংলার সাথে মিলিয়ে নিবেন। ধন্যবাদ সবাইকে

Table of Contents
অডিও
সূরা আল ফজর বাংলা উচ্চারণ, অর্থ,
Read more…
সূরা আল গাশিয়াহ বাংলা উচ্চারণ, অর্থ, ফজিলত, আরবি ও অডিওসহ
সূরা আল আ’লা বাংলা উচ্চারণ, অর্থ, ফজিলত, আরবি ও অডিওসহ
সূরা আত্ব-তারিক্ব বাংলা উচ্চারণ, অর্থ, ফজিলত, আরবি ও অডিওসহ
সূরা আল বুরূজ বাংলা উচ্চারণ, অর্থ, ফজিলত, আরবি ও অডিওসহ
ফজিলত সূরা আল ফজর
সূরা আল ফজর
সূরা আল ফজর
অডিও
সূরা আল ফজর বাংলা উচ্চারণ, অর্থ,
وَٱلْفَجْرِ
ওয়াল ফাজর।
শপথ ফজরের,
By the break of Day
وَلَيَالٍ عَشْرٍ
ওয়া লায়া-লিন ‘আশর
শপথ দশ রাত্রির, শপথ তার,
By the Nights twice five;
وَٱلشَّفْعِ وَٱلْوَتْرِ
ওয়াশশাফা‘ই ওয়াল ওয়াতর।
যা জোড় ও যা বিজোড়
By the even and odd (contrasted);
وَٱلَّيْلِ إِذَا يَسْرِ
ওয়াল্লাইলি ইযা-ইয়াছর।
এবং শপথ রাত্রির যখন তা গত হতে থাকে
And by the Night when it passeth away;-
هَلْ فِى ذَٰلِكَ قَسَمٌ لِّذِى حِجْرٍ
হাল ফী যা-লিকা কাছামুল লিযী হিজর।
এর মধ্যে আছে শপথ জ্ঞানী ব্যক্তির জন্যে।
Is there (not) in these an adjuration (or evidence) for those who understand?
أَلَمْ تَرَ كَيْفَ فَعَلَ رَبُّكَ بِعَادٍ
আলাম তারা কাইফা ফা‘আলা রাব্বুকা বি‘আ-দ।
আপনি কি লক্ষ্য করেননি, আপনার পালনকর্তা আদ বংশের ইরাম গোত্রের সাথে কি আচরণ করেছিলেন,
Seest thou not how thy Lord dealt with the ‘Ad (people),-
إِرَمَ ذَاتِ ٱلْعِمَادِ
ইরামা যা-তিল ‘ইমা-দ
যাদের দৈহিক গঠন স্তম্ভ ও খুঁটির ন্যায় দীর্ঘ ছিল এবং
Of the (city of) Iram, with lofty pillars,
ٱلَّتِى لَمْ يُخْلَقْ مِثْلُهَا فِى ٱلْبِلَٰدِ
আল্লাতী লাম ইউখলাকমিছলুহা-ফিল বিলা-দ।
যাদের সমান শক্তি ও বলবীর্যে সারা বিশ্বের শহরসমূহে কোন লোক সৃজিত হয়নি
The like of which were not produced in (all) the land?
وَثَمُودَ ٱلَّذِينَ جَابُوا۟ ٱلصَّخْرَ بِٱلْوَادِ
ওয়া ছামূদাল্লাযীনা জা-বুসসাখরা বিল ওয়া-দ।
এবং সামুদ গোত্রের সাথে, যারা উপত্যকায় পাথর কেটে গৃহ নির্মাণ করেছিল।
And with the Thamud (people), who cut out (huge) rocks in the valley?-
وَفِرْعَوْنَ ذِى ٱلْأَوْتَادِ
ওয়া ফির‘আউনা যীল আওতা-দ।
এবং বহু কীলকের অধিপতি ফেরাউনের সাথে
And with Pharaoh, lord of stakes?
ٱلَّذِينَ طَغَوْا۟ فِى ٱلْبِلَٰدِ
আল্লাযীনা তাগাও ফিল বিলা-দ।
যারা দেশে সীমালঙ্ঘন করেছিল।
(All) these transgressed beyond bounds in the lands,
فَأَكْثَرُوا۟ فِيهَا ٱلْفَسَادَ
ফাআকছারূ ফীহাল ফাছা-দ।
অতঃপর সেখানে বিস্তর অশান্তি সৃষ্টি করেছিল।
And heaped therein mischief (on mischief).
فَصَبَّ عَلَيْهِمْ رَبُّكَ سَوْطَ عَذَابٍ
ফাসাব্বা ‘আলাইহিম রাব্বুকা ছাওতা ‘আযা-ব।
অতঃপর আপনার পালনকর্তা তাদেরকে শাস্তির কশাঘাত করলেন।
Therefore did thy Lord pour on them a scourge of diverse chastisements:
إِنَّ رَبَّكَ لَبِٱلْمِرْصَادِ
ইন্না রাব্বাকা লাবিলমিরসা-দ।
নিশ্চয় আপনার পালকর্তা সতর্ক দৃষ্টি রাখেন।
For thy Lord is (as a Guardian) on a watch-tower.
فَأَمَّا ٱلْإِنسَٰنُ إِذَا مَا ٱبْتَلَىٰهُ رَبُّهُۥ فَأَكْرَمَهُۥ وَنَعَّمَهُۥ فَيَقُولُ رَبِّىٓ أَكْرَمَنِ
ফাআম্মাল ইনছা-নুইযা-মাবতালা-হু রাব্বুহু ফাআকরামাহূওয়া না‘‘আমাহূ ফাইয়াকূলু রাববীআকরামান।
মানুষ এরূপ যে, যখন তার পালনকর্তা তাকে পরীক্ষা করেন, অতঃপর সম্মান ও অনুগ্রহ দান করেন, তখন বলে, আমার পালনকর্তা আমাকে সম্মান দান করেছেন।
Now, as for man, when his Lord trieth him, giving him honour and gifts, then saith he, (puffed up), “My Lord hath honoured me.”
وَأَمَّآ إِذَا مَا ٱبْتَلَىٰهُ فَقَدَرَ عَلَيْهِ رِزْقَهُۥ فَيَقُولُ رَبِّىٓ أَهَٰنَنِ
ওয়া আম্মাইযা-মাবতালা-হু ফাকাদারা ‘আলাইহি রিঝকাহূ ফাইয়াকূলুরাববী আহা-নান।
এবং যখন তাকে পরীক্ষা করেন, অতঃপর রিযিক সংকুচিত করে দেন, তখন বলেঃ আমার পালনকর্তা আমাকে হেয় করেছেন।
But when He trieth him, restricting his subsistence for him, then saith he (in despair), “My Lord hath humiliated me!”
كَلَّا بَل لَّا تُكْرِمُونَ ٱلْيَتِيمَ
কাল্লা-বাল্লা-তুকরিমূনাল ইয়াতীম।
এটা অমূলক, বরং তোমরা এতীমকে সম্মান কর না।
Nay, nay! but ye honour not the orphans!
وَلَا تَحَٰٓضُّونَ عَلَىٰ طَعَامِ ٱلْمِسْكِينِ
ওয়া লা-তাহাদ্দূ না ‘আলা-তা‘আ-মিল মিছকীন।
এবং মিসকীনকে অন্নদানে পরস্পরকে উৎসাহিত কর না। Nor do ye encourage one another to feed the poor!-
وَتَأْكُلُونَ ٱلتُّرَاثَ أَكْلًا لَّمًّا
ওয়া তা’কুলূনাত তুরা-ছা আকলাল্লাম্মা-।
এবং তোমরা মৃতের ত্যাজ্য সম্পত্তি সম্পূর্ণরূপে কুক্ষিগত করে ফেল
And ye devour inheritance – all with greed,
وَتُحِبُّونَ ٱلْمَالَ حُبًّا جَمًّا
ওয়া তুহিব্বুনাল মা-লা হুব্বান জাম্মা-।
এবং তোমরা ধন-সম্পদকে প্রাণভরে ভালবাস।
And ye love wealth with inordinate love!
كَلَّآ إِذَا دُكَّتِ ٱلْأَرْضُ دَكًّا دَكًّا
কাল্লাইযা-দুক্কাতিল আরদুদাক্কান দাক্কা-।
এটা অনুচিত। যখন পৃথিবী চুর্ণ-বিচুর্ণ হবে
Nay! When the earth is pounded to powder,
وَجَآءَ رَبُّكَ وَٱلْمَلَكُ صَفًّا صَفًّا
ওয়া জাআ রাব্বুকা ওয়াল মালাকুসাফফান সাফফা-।
এবং আপনার পালনকর্তা ও ফেরেশতাগণ সারিবদ্ধভাবে উপস্থিত হবেন,
And thy Lord cometh, and His angels, rank upon rank,
وَجِا۟ىٓءَ يَوْمَئِذٍۭ بِجَهَنَّمَ يَوْمَئِذٍ يَتَذَكَّرُ ٱلْإِنسَٰنُ وَأَنَّىٰ لَهُ ٱلذِّكْرَىٰ
ওয়া জীআ ইয়াওমাইযিম বিজাহান্নামা ইয়াওমাইযিইঁ ইয়াতাযাক্কারুল ইনছা-নুওয়া আন্না-লাহুযযিকরা-।
এবং সেদিন জাহান্নামকে আনা হবে, সেদিন মানুষ স্মরণ করবে, কিন্তু এই স্মরণ তার কি কাজে আসবে?
And Hell, that Day, is brought (face to face),- on that Day will man remember, but how will that remembrance profit him?
يَقُولُ يَٰلَيْتَنِى قَدَّمْتُ لِحَيَاتِى
ইয়াকূ লুইয়া-লাইতানী কাদ্দামতুলিহায়া-তী।
সে বলবেঃ হায়, এ জীবনের জন্যে আমি যদি কিছু অগ্রে প্রেরণ করতাম!
He will say: “Ah! Would that I had sent forth (good deeds) for (this) my (Future) Life!”
فَيَوْمَئِذٍ لَّا يُعَذِّبُ عَذَابَهُۥٓ أَحَدٌ
ফাইয়াওমাইযিল লা-ইউ‘আযযি বু‘আযা-বাহূআহাদ।
সেদিন তার শাস্তির মত শাস্তি কেউ দিবে না।
For, that Day, His Chastisement will be such as none (else) can inflict,
وَلَا يُوثِقُ وَثَاقَهُۥٓ أَحَدٌ
ওয়ালা-ইঊছিকুওয়াছা-কাহূআহাদ।
এবং তার বন্ধনের মত বন্ধন কেউ দিবে না।
And His bonds will be such as none (other) can bind.
يَٰٓأَيَّتُهَا ٱلنَّفْسُ ٱلْمُطْمَئِنَّةُ
ইয়াআইয়াতুহান্নাফছুল মুতমাইন্নাহ
হে প্রশান্ত মন,
(To the righteous soul will be said:) “O (thou) soul, in (complete) rest and satisfaction!
ٱرْجِعِىٓ إِلَىٰ رَبِّكِ رَاضِيَةً مَّرْضِيَّةً
ইরজি‘ঈইলা-রাব্বিকি রা-দিয়াতাম মারদিইয়াহ।
তুমি তোমার পালনকর্তার নিকট ফিরে যাও সন্তুষ্ট ও সন্তোষভাজন হয়ে।
“Come back thou to thy Lord,- well pleased (thyself), and well-pleasing unto Him!
فَٱدْخُلِى فِى عِبَٰدِى
ফাদখুলী ফী ‘ইবা-দী।
অতঃপর আমার বান্দাদের অন্তর্ভুক্ত হয়ে যাও।
“Enter thou, then, among My devotees!
وَٱدْخُلِى جَنَّتِى
ওয়াদখুলী জান্নাতী।
এবং আমার জান্নাতে প্রবেশ কর।
“Yea, enter thou My Heaven!
Read more…
সূরা আল গাশিয়াহ বাংলা উচ্চারণ, অর্থ, ফজিলত, আরবি ও অডিওসহ
January 3, 2024Ms Rakhi Khatun All Class Book, আল কোরআনের বাণী

আল গাশিয়াহ

সূরা আল আ’লা বাংলা উচ্চারণ, অর্থ, ফজিলত, আরবি ও অডিওসহ
January 3, 2024Ms Rakhi Khatun Al Quran Bangla, Alor poth

সূরা আল আ’লা

সূরা আত্ব-তারিক্ব বাংলা উচ্চারণ, অর্থ, ফজিলত, আরবি ও অডিওসহ
January 3, 2024Ms Rakhi Khatun Al Quran Bangla, Alor poth

সূরা আত্ব-তারিক্ব

সূরা আল বুরূজ বাংলা উচ্চারণ, অর্থ, ফজিলত, আরবি ও অডিওসহ
January 3, 2024Ms Rakhi Khatun Al Quran Bangla, Alor poth

সূরা আল বুরূজ

ফজিলত সূরা আল ফজর
সূরা আল ফজর পবিত্র কোরআনে ‘ফজর’ নামে একটি সূরা রয়েছে। ওই সূরার শুরুতে মহান আল্লাহ ইরশাদ করেছেন, ‘শপথ ফজরের।’ (সূরা: ফজর, আয়াত: ১)

হাদিসে ফজরের নামাজের বিশেষ তাগিদ রয়েছে। জুনদুব ইবনে আবদুল্লাহ (রা.) থেকে বর্ণিত, মহানবী (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘যে ব্যক্তি ফজরের নামাজ পড়বে, সে আল্লাহর জিম্মায় থাকবে। (মুসলিম, হাদিস: ৬৫৭)

সূরা আল ফজর অন্য হাদিসে ফজরের নামাজ আদায়কারীকে জান্নাতি মানুষ হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়েছে। আবু মুসা আশয়ারি (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘যে ব্যক্তি দুটি শীতল সময়ে নামাজ আদায় করবে, সে জান্নাতে প্রবেশ করবে।’ (বুখারি ও মুসলিম)

Posted

January 3, 2024
in

All Class Book, আল কোরআনের বাণী
by

Ms Rakhi Khatun

Tags:

সূরা আল ফজর, সূরা আল ফাজর শেষ তিন আয়াতে কোন বিষয়ে আলোচনা হয়েছে, সূরা আল বালাদ বাংলা উচ্চারণ, সূরা ফজর ২৭-৩০, সূরা ফজর ২৭-৩০ বাংলা অর্থ, সূরা ফজর এর ফজিলত, সূরা ফজর তাফসীর, সূরা ফজরের শেষ ৪ আয়াত, সূরা ফাজর বাংলা


Monirul Islam

1232 Blog posts

Comments