বাংলা ভাষায় গাছের শুকনো অংশ বা টুকরা বোঝায়। এটি বিভিন্ন কাঠামো ও আসবাবপত্র তৈরির জন্য ব্যবহৃত হয়।
কাঠের গুণাবলী নানা ধরনের হতে পারে, তবে সাধারণভাবে কিছু গুরুত্বপূর্ণ গুণাবলী হলো:
শক্তি ও স্থায়িত্ব: কাঠের শক্তি ও স্থায়িত্ব এর প্রকারভেদ অনুযায়ী পরিবর্তিত হয়। কিছু কাঠ খুবই মজবুত এবং দীর্ঘকাল টিকে থাকে।
উষ্ণতা: কাঠ প্রাকৃতিকভাবে উষ্ণ থাকে এবং এটি ঠান্ডা আবহাওয়ায় ভাল থাকে।
উদ্ভিজ্জ গন্ধ: কাঠের বিভিন্ন ধরনের গন্ধ থাকে, যা কিছু কাঠের বিশেষত্ব প্রকাশ করে।
মসৃণতা: কাঠকে সঠিকভাবে প্রক্রিয়া করলে এটি মসৃণ এবং আকর্ষণীয় হতে পারে, যা আসবাবপত্র বা ফিনিশিংয়ের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
বিকৃতির প্রবণতা: কাঠ পরিবেশগত কারণে বিকৃত হতে পারে, যেমন আর্দ্রতা বা তাপমাত্রার পরিবর্তনে।
পরিবেশগত প্রভাব: কাঠ পুনর্ব্যবহারযোগ্য এবং পরিবেশবান্ধব, তবে তার সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা জরুরি।