ভিষন একাকিত্ব আমি পাইনি তোমায়
ঠিক তখনই রাজ্যের সকল ব্যস্ততা তোমার ঘাড়ে চেপে বসে" কি অদ্ভুত তাই না;;
জানো তখন,আমার খুব ইচ্ছে হয় তোমার সাথে মন খোলে গল্প করত।
নিঃসঙ্গ আমি অপেক্ষায় বসে থাকি কখন তোমার ব্যস্ততার অবসান ঘটে?
অভিমানে আমার দুচোখ বেয়ে পানি ঝড়ে,,আমি ভাবি এই বুঝি তুমি ছুটে চলে আসবে বলবে আমায় দূর পাগলি কেন কান্না করছো"বলবো আমি চলে এসেছো তুমি আমার নিঃসঙ্গতার সময় ঘুচিয়ে দিতে।
আচ্ছা এসব কি সত্যিই ব্যস্ততা?নাকি অবেহলা করার অজুহাত মাত্র ;আমি সত্যিই বুঝে ওঠতে পারি না অবহেলায় জর্জরিত এ সম্পকের শেষ টা কোথায়?
আমার না সত্যি মনে নেই শেষ কবে তোমার সাথে মন খোলে কথা হয়েছিল।
কত কথা জমে আছে মনের এক কোনে তোমার বলার জন্য, কিন্তু তোমার তো সময়ই হয় না আমার গল্প জুড়ির গল্প গুলো শুনবার,,তুমি তো মহা ব্যস্ত পুরুষ '
মন খারাপ করে যখনি জানালে খোলে চোখ মেলি আকাশের মেঘের দিকে,,মেঘের জল গুলো অশ্রু হয়ে ঝরে পরে আমার আমার দুচোখ বেয়ে,,
তবে এখন আর রাগ টা আসে না তোমার প্রতি,,অবসর সময় গুলো তোমার কথা মনে করে কাটিয়ে দেই,আর একলা বসে থাকা চড়ুই টাকে দেখে আমি একলা থাকতে শিখে গেছি।
তাড়িয়ে দেওয়া বিড়াল টাও যেমন কোনো অভিযোগ থাকে না।তেমনই আমার ও কোনো অভিযোগ নেই তোমার কাছে।
নারকেল পাতার ফাকে নিশ্চুপ চাঁদ যেমন নিরবতা পালন করে,ঠিক তেমনি আমি ডুবে থাকি বাকরুদ্ধতায়।
আমাকে অবহেলা করে এড়িয়ে যদি তুমি ভালো থাকো তবে তাই হোক প্রিয় তুমি না হয় আমার থেকে চিরমুক্তি পাও,
মনটা যখন এ আমাতে নেই তাহলে কি দরকার এ মিথ্যা সম্পর্কের,, আর না বানালাম মায়া নিয়ে স্বপ্নের ঘর ,, আর সে ঘরে সজ্জিত তোমার দেওয়া অজুহাত আর মিথ্যা ভালোবাসা।
ভালো থেকে প্রিয়
আমি রইলাম একাকিত্ব নিয়ে তোমার আমিটি হয়ে ঝল্পনা কল্পনায়।